ঢাকা ০১:৩৩ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ০৯ জুলাই ২০২৫, ২৪ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
Logo হবিগঞ্জে চালককে হত্যা করে ইজিবাইক ছিনতাই Logo নবীগঞ্জে ভয়াবহ সংঘর্ষ নিহত ১ আহত কয়েক শতাধিক Logo জুলাই অভ্যুত্থানে নৃশংস হামলার আসামি ও দালাল সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে মৌলভীবাজারে মানববন্ধন ও অবস্থান কর্মসূচি Logo ৪দিনের উত্তেজনার পর নবীগঞ্জে কয়েক হাজার মানুষের সংঘর্ষে নিহত ১, আহত কয়েক শতাধিক Logo নবীগঞ্জ দফায় দফায় সংঘর্ষে অর্ধশতাধিক আহত Logo এসএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ ১০ জুলাই Logo হবিগঞ্জে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সাবেক নেতা সাকিব গ্রেপ্তার Logo শায়েস্তাগঞ্জ থানার সাবেক ওসি কামালের বিরুদ্ধে বিভাগীয় মামলা: সাংবাদিকসহ ২ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ Logo হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে এসএসসি পরীক্ষার্থী নিহত Logo শেখ হাসিনাকে ৬ মাসের কারাদণ্ড

নবীগঞ্জে অবৈধ বালু-মাটি উত্তোলন তিনটি মামলা দায়ের

মোঃ সাগর আহমেদ নবীগঞ্জ (হবিগঞ্জ) প্রতিনিধি

হবিগঞ্জের নবীগঞ্জ উপজেলায় পাহাড় ও নদী থেকে অবৈধভাবে বালু ও মাটি উত্তোলনের ঘটনায় প্রশাসনের পক্ষ থেকে তিনটি মামলা দায়ের করা হয়েছে জানা গেছে, পানিউমদা ইউনিয়ন ও ইনাতগঞ্জ ভূমি অফিসের সহকারী ভূমি কর্মকর্তা পৃথক দুটি মামলা করেছেন। পানিউমদা ইউনিয়নের সহকারী ভূমি কর্মকর্তা তোফাজ্জল চৌধুরী এবং ইনাতগঞ্জ ভূমি অফিসের সহকারী ভূমি কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) আশরাফুল ইসলাম তারেক বাদী হয়ে মামলাগুলো দায়ের করেন।
পাহাড় কাটার অভিযোগে যাদের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে তারা হলেন—পানিউমদা গ্রামের মৃত হারিছ উদ্দিনের ছেলে মো. খায়রুল ইসলাম,মৃত ঠান্ডা মিয়ার ছেলে জনি মিয়া (২৭),মৃত আলা উদ্দিনের ছেলে রুবেল মিয়া (৩০),মৃত ইউনুছ মিয়ার ছেলে রুবেল মিয়া (৩৫)। ভরগাঁও গ্রামের মৃত আরজু মিয়ার পুত্র আকলু মিয়া(৫০) ও পুটিজুরি গ্রামের সুহেল আহমদ(৩২)।এছাড়া, বিজনা নদী থেকে অবৈধভাবে বালু ও মাটি উত্তোলনের অভিযোগে সদরঘাট ফকিরপাড়া গ্রামের মৃত আমরু মিয়ার ছেলে জুনেদ মিয়ার বিরুদ্ধে আরও একটি মামলা দায়ের করা হয়।অন্যদিকে, কুশিয়ারা নদী থেকে অবৈধভাবে বালু ও মাটি উত্তোলনের ঘটনায় অজ্ঞাত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন ইনাতগঞ্জ সহকারী তহশিলদার আশরাফুল ইসলাম তারেক।নবীগঞ্জ থানায় নিয়মিত মামলা হিসেবে এসব মামলা রুজু করা হয়েছে। বালুমহাল ও মাটি ব্যবস্থাপনা আইন, ২০১০-এর ১৫(১) ধারা এবং বাংলাদেশ পরিবেশ সংরক্ষণ আইন, ১৯৯৫ (সংশোধিত ২০১০)-এর ১৫(১) এর ক্রমিক ৩, ৪, ৮ ও ১৫(২) ধারা অনুযায়ী মামলাগুলো দায়ের করা হয়।
নবীগঞ্জ উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) রুহুল আমীন বলেন,পরিবেশ ধ্বংসকারী এ ধরনের অবৈধ কার্যক্রমের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে এবং দোষীদের আইনের আওতায় আনা হবে।”
নবীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কামাল হোসেন পিপিএম মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

আপডেট সময় ১১:৫৯:০০ অপরাহ্ন, শনিবার, ২২ মার্চ ২০২৫
৪১ বার পড়া হয়েছে

নবীগঞ্জে অবৈধ বালু-মাটি উত্তোলন তিনটি মামলা দায়ের

আপডেট সময় ১১:৫৯:০০ অপরাহ্ন, শনিবার, ২২ মার্চ ২০২৫

হবিগঞ্জের নবীগঞ্জ উপজেলায় পাহাড় ও নদী থেকে অবৈধভাবে বালু ও মাটি উত্তোলনের ঘটনায় প্রশাসনের পক্ষ থেকে তিনটি মামলা দায়ের করা হয়েছে জানা গেছে, পানিউমদা ইউনিয়ন ও ইনাতগঞ্জ ভূমি অফিসের সহকারী ভূমি কর্মকর্তা পৃথক দুটি মামলা করেছেন। পানিউমদা ইউনিয়নের সহকারী ভূমি কর্মকর্তা তোফাজ্জল চৌধুরী এবং ইনাতগঞ্জ ভূমি অফিসের সহকারী ভূমি কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) আশরাফুল ইসলাম তারেক বাদী হয়ে মামলাগুলো দায়ের করেন।
পাহাড় কাটার অভিযোগে যাদের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে তারা হলেন—পানিউমদা গ্রামের মৃত হারিছ উদ্দিনের ছেলে মো. খায়রুল ইসলাম,মৃত ঠান্ডা মিয়ার ছেলে জনি মিয়া (২৭),মৃত আলা উদ্দিনের ছেলে রুবেল মিয়া (৩০),মৃত ইউনুছ মিয়ার ছেলে রুবেল মিয়া (৩৫)। ভরগাঁও গ্রামের মৃত আরজু মিয়ার পুত্র আকলু মিয়া(৫০) ও পুটিজুরি গ্রামের সুহেল আহমদ(৩২)।এছাড়া, বিজনা নদী থেকে অবৈধভাবে বালু ও মাটি উত্তোলনের অভিযোগে সদরঘাট ফকিরপাড়া গ্রামের মৃত আমরু মিয়ার ছেলে জুনেদ মিয়ার বিরুদ্ধে আরও একটি মামলা দায়ের করা হয়।অন্যদিকে, কুশিয়ারা নদী থেকে অবৈধভাবে বালু ও মাটি উত্তোলনের ঘটনায় অজ্ঞাত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন ইনাতগঞ্জ সহকারী তহশিলদার আশরাফুল ইসলাম তারেক।নবীগঞ্জ থানায় নিয়মিত মামলা হিসেবে এসব মামলা রুজু করা হয়েছে। বালুমহাল ও মাটি ব্যবস্থাপনা আইন, ২০১০-এর ১৫(১) ধারা এবং বাংলাদেশ পরিবেশ সংরক্ষণ আইন, ১৯৯৫ (সংশোধিত ২০১০)-এর ১৫(১) এর ক্রমিক ৩, ৪, ৮ ও ১৫(২) ধারা অনুযায়ী মামলাগুলো দায়ের করা হয়।
নবীগঞ্জ উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) রুহুল আমীন বলেন,পরিবেশ ধ্বংসকারী এ ধরনের অবৈধ কার্যক্রমের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে এবং দোষীদের আইনের আওতায় আনা হবে।”
নবীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কামাল হোসেন পিপিএম মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।