ঢাকা ০৫:৩৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ০৮ জুলাই ২০২৫, ২৪ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

রামাদানের শ্রেষ্ঠ সময়

শায়েস্তাগঞ্জের বাণী ডেস্ক ,

শুরু হতে যাচ্ছে রামাদ্বানের শ্রেষ্ঠ সময়। যাতে রয়েছে হাজার মাসের চাইতেও অধিক পূন্যময় রাত ‘লাইলাতুল ক্বদর’।

আল্লাহ কোরআনে বলছে, ‘ক্বদরের রাত্রি হাজার মাসের চেয়েও শ্রেষ্ঠ’ (আল কোরআন-৯৭:০৩)।

মহান আল্লাহ তায়ালা বলেন, হে মুমিনগণ, তোমাদের উপর রোজা ফরজ করা হয়েছে যেভাবে ফরজ করা হয়েছিল তোমাদের পূর্ববর্তীদের উপর, যাতে তোমরা তাকওয়া অর্জন করতে পার। [সুরা বাকারা, আয়াত: ১৮৩]

ক্বদরের রাত সম্পর্কে রাসুলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন, ‘‘রামাদ্বানের শেষ দশদিনে তোমরা ক্বদরের রাত তালাশ কর।’’ [বুখারী-২০২০; মুসলিম-১১৬৯]মহান আল্লাহ নিজ হাতে তাকে পুরস্কৃত করবেন। আর এই দুনিয়ায়ও রোজার সীমাহীন উপকার রয়েছে। শারীরিক মানসিক আধ্যাত্মিক ও অন্য বহুবিধ উপকার আল্লাহ সুবহানাহু তায়ালা সিয়াম সাধনায় নিহিত রেখেছেন।

উবাই ইবনে কাব হতে বর্ণিত- তিনি বলেন যে, “আল্লাহর শপথ করে বলছি, আমি যতদূর জানি রাসূল (সাঃ) আমাদেরকে যে রজনীকে ক্বদরের রাত হিসেবে কিয়ামুল্লাইল করতে নির্দেশ দিয়েছিলেন তা হল রামাদ্বানের ২৭তম রাত।” [মুসলিম-৭৬২]

শুধুমাত্র ২৭শে রাতটাই কি ‘নিশ্চিত লাইলাতুল ক্বদর’?

আল্লাহ রাব্বুল আলামীন আমাদেরকে যেন রামাদ্বানের শেষ দশরাতে না হলেও, “অন্ততপক্ষে” (কম করে হলেও) রামাদ্বানের শেষ দশকের বেজোড় রাতগুলোতে ক্বদরের নিয়ামত তালাশ করার উপলব্ধি ও সহীহ বুঝ দান করুন।

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

আপডেট সময় ০৯:২৩:৪৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ২ মার্চ ২০২৫
৪৭ বার পড়া হয়েছে

রামাদানের শ্রেষ্ঠ সময়

আপডেট সময় ০৯:২৩:৪৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ২ মার্চ ২০২৫

শুরু হতে যাচ্ছে রামাদ্বানের শ্রেষ্ঠ সময়। যাতে রয়েছে হাজার মাসের চাইতেও অধিক পূন্যময় রাত ‘লাইলাতুল ক্বদর’।

আল্লাহ কোরআনে বলছে, ‘ক্বদরের রাত্রি হাজার মাসের চেয়েও শ্রেষ্ঠ’ (আল কোরআন-৯৭:০৩)।

মহান আল্লাহ তায়ালা বলেন, হে মুমিনগণ, তোমাদের উপর রোজা ফরজ করা হয়েছে যেভাবে ফরজ করা হয়েছিল তোমাদের পূর্ববর্তীদের উপর, যাতে তোমরা তাকওয়া অর্জন করতে পার। [সুরা বাকারা, আয়াত: ১৮৩]

ক্বদরের রাত সম্পর্কে রাসুলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন, ‘‘রামাদ্বানের শেষ দশদিনে তোমরা ক্বদরের রাত তালাশ কর।’’ [বুখারী-২০২০; মুসলিম-১১৬৯]মহান আল্লাহ নিজ হাতে তাকে পুরস্কৃত করবেন। আর এই দুনিয়ায়ও রোজার সীমাহীন উপকার রয়েছে। শারীরিক মানসিক আধ্যাত্মিক ও অন্য বহুবিধ উপকার আল্লাহ সুবহানাহু তায়ালা সিয়াম সাধনায় নিহিত রেখেছেন।

উবাই ইবনে কাব হতে বর্ণিত- তিনি বলেন যে, “আল্লাহর শপথ করে বলছি, আমি যতদূর জানি রাসূল (সাঃ) আমাদেরকে যে রজনীকে ক্বদরের রাত হিসেবে কিয়ামুল্লাইল করতে নির্দেশ দিয়েছিলেন তা হল রামাদ্বানের ২৭তম রাত।” [মুসলিম-৭৬২]

শুধুমাত্র ২৭শে রাতটাই কি ‘নিশ্চিত লাইলাতুল ক্বদর’?

আল্লাহ রাব্বুল আলামীন আমাদেরকে যেন রামাদ্বানের শেষ দশরাতে না হলেও, “অন্ততপক্ষে” (কম করে হলেও) রামাদ্বানের শেষ দশকের বেজোড় রাতগুলোতে ক্বদরের নিয়ামত তালাশ করার উপলব্ধি ও সহীহ বুঝ দান করুন।