বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ০৭:১৩ পূর্বাহ্ন

সিলেটের কোম্পানীগঞ্জ টিলা কেটে পাথর লুট, ইজারাদারের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ সিলেটের কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার শাহ আরেফিন টিলায় ইজারা–বহির্ভূত জায়গা থেকে প্রায় ২৫২ কোটি টাকার পাথর লুটের অভিযোগে সাবেক ইজারাদার মোহাম্মদ আলীর বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুদক।

আজ বৃহস্পতিবার সমন্বিত জেলা কার্যালয়ে দুদক সিলেটের সহকারী পরিচালক মো. ইসমাইল হোসেন বাদী হয়ে মামলাটি করেছেন। দুদক সিলেটের উপপরিচালক নূর ই আলম মামলার তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

শাহ আরেফিন টিলার অবস্থান সিলেট সদর উপজেলা থেকে তিন কিলোমিটার দূরে পশ্চিম ইসলামপুর ইউনিয়নে। এখানে মাটি খুঁড়লেই মিলে বড় বড় পাথরখণ্ড। এসব পাথর উত্তোলন করতে যেখানে–সেখানে গর্ত আর খোঁড়াখুঁড়িতে টিলার অস্তিত্ব বিলীন হয়েছে অনেক আগেই। পেটের দায়ে আসা শ্রমিকদের এখানে একের পর এক গর্তধ্বসে নিহতের ঘটনা ঘটছিল।

স্থানীয় প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, টিলায় পাথর তুলতে গিয়ে গর্তধসে শ্রমিক হতাহতের প্রথম ঘটনা ঘটে ২০১৭ সালের ২৩ জানুয়ারি। ওই দিন একসঙ্গে ছয়জন শ্রমিক নিহত হয়েছিলেন। এর পর থেকে ওই এলাকায় শুধু জানুয়ারি মাসেই শ্রমিক হতাহতের ঘটনা বেশি ঘটছে। এ পরিস্থিতি ঠেকাতে ২০১৭ সালের জানুয়ারি থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত টাস্কফোর্সের ৪৩টি অভিযানে ১৬৮টি ‘বোমা মেশিন’ নামের অবৈধ পাথর উত্তোলন যন্ত্র ধ্বংস করা হয়।

দুদকের করা মামলার এজাহারে বলা হয়, মেসার্স বশির কোম্পানির নামের ইজারাদার মোহাম্মদ আলী শাহ খনিজসম্পদ উন্নয়ন ব্যুরো থেকে আরেফিন টিলার ৬১ একর জায়গা ইজারা নেন। কিন্তু ইজারা–বহির্ভূত জায়গাসহ শাহ আরেফিন টিলার ১৩৭ দশমিক ৫০ একর জায়গা থেকে অবৈধভাবে পাথর উত্তোলন করেন। ২০০৪ সাল থেকে একটানা ১৪ বছর ইজারাদার ৬২ লাখ ৮৮ হাজার ৭৫০ ঘনফুট পাথর অবৈধভাবে উত্তোলন করেন। এসব পাথরের বর্তমান বাজারদর অনুযায়ী মূল্য ২৫২ কোটি ৫৫ লাখ ৯০ হাজার টাকা।

মেসার্স বশির কোম্পানির মালিক মোহাম্মদ আলী জায়গাসংক্রান্ত একটি মামলার আসামি হয়ে বর্তমানে কারাগারে আছেন।

সিলেটের কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার শাহ আরেফিন টিলায় ইজারা–বহির্ভূত জায়গা থেকে প্রায় ২৫২ কোটি টাকার পাথর লুটের অভিযোগে সাবেক ইজারাদার মোহাম্মদ আলীর বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুদক।

আজ বৃহস্পতিবার সমন্বিত জেলা কার্যালয়ে দুদক সিলেটের সহকারী পরিচালক মো. ইসমাইল হোসেন বাদী হয়ে মামলাটি করেছেন। দুদক সিলেটের উপপরিচালক নূর ই আলম মামলার তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

শাহ আরেফিন টিলার অবস্থান সিলেট সদর উপজেলা থেকে তিন কিলোমিটার দূরে পশ্চিম ইসলামপুর ইউনিয়নে। এখানে মাটি খুঁড়লেই মিলে বড় বড় পাথরখণ্ড। এসব পাথর উত্তোলন করতে যেখানে–সেখানে গর্ত আর খোঁড়াখুঁড়িতে টিলার অস্তিত্ব বিলীন হয়েছে অনেক আগেই। পেটের দায়ে আসা শ্রমিকদের এখানে একের পর এক গর্তধ্বসে নিহতের ঘটনা ঘটছিল।

স্থানীয় প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, টিলায় পাথর তুলতে গিয়ে গর্তধসে শ্রমিক হতাহতের প্রথম ঘটনা ঘটে ২০১৭ সালের ২৩ জানুয়ারি। ওই দিন একসঙ্গে ছয়জন শ্রমিক নিহত হয়েছিলেন। এর পর থেকে ওই এলাকায় শুধু জানুয়ারি মাসেই শ্রমিক হতাহতের ঘটনা বেশি ঘটছে। এ পরিস্থিতি ঠেকাতে ২০১৭ সালের জানুয়ারি থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত টাস্কফোর্সের ৪৩টি অভিযানে ১৬৮টি ‘বোমা মেশিন’ নামের অবৈধ পাথর উত্তোলন যন্ত্র ধ্বংস করা হয়।

দুদকের করা মামলার এজাহারে বলা হয়, মেসার্স বশির কোম্পানির নামের ইজারাদার মোহাম্মদ আলী শাহ খনিজসম্পদ উন্নয়ন ব্যুরো থেকে আরেফিন টিলার ৬১ একর জায়গা ইজারা নেন। কিন্তু ইজারা–বহির্ভূত জায়গাসহ শাহ আরেফিন টিলার ১৩৭ দশমিক ৫০ একর জায়গা থেকে অবৈধভাবে পাথর উত্তোলন করেন। ২০০৪ সাল থেকে একটানা ১৪ বছর ইজারাদার ৬২ লাখ ৮৮ হাজার ৭৫০ ঘনফুট পাথর অবৈধভাবে উত্তোলন করেন। এসব পাথরের বর্তমান বাজারদর অনুযায়ী মূল্য ২৫২ কোটি ৫৫ লাখ ৯০ হাজার টাকা।

মেসার্স বশির কোম্পানির মালিক মোহাম্মদ আলী জায়গাসংক্রান্ত একটি মামলার আসামি হয়ে বর্তমানে কারাগারে আছেন।

সিলেটের কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার শাহ আরেফিন টিলায় ইজারা–বহির্ভূত জায়গা থেকে প্রায় ২৫২ কোটি টাকার পাথর লুটের অভিযোগে সাবেক ইজারাদার মোহাম্মদ আলীর বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুদক।

আজ বৃহস্পতিবার সমন্বিত জেলা কার্যালয়ে দুদক সিলেটের সহকারী পরিচালক মো. ইসমাইল হোসেন বাদী হয়ে মামলাটি করেছেন। দুদক সিলেটের উপপরিচালক নূর ই আলম মামলার তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

শাহ আরেফিন টিলার অবস্থান সিলেট সদর উপজেলা থেকে তিন কিলোমিটার দূরে পশ্চিম ইসলামপুর ইউনিয়নে। এখানে মাটি খুঁড়লেই মিলে বড় বড় পাথরখণ্ড। এসব পাথর উত্তোলন করতে যেখানে–সেখানে গর্ত আর খোঁড়াখুঁড়িতে টিলার অস্তিত্ব বিলীন হয়েছে অনেক আগেই। পেটের দায়ে আসা শ্রমিকদের এখানে একের পর এক গর্তধ্বসে নিহতের ঘটনা ঘটছিল।

স্থানীয় প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, টিলায় পাথর তুলতে গিয়ে গর্তধসে শ্রমিক হতাহতের প্রথম ঘটনা ঘটে ২০১৭ সালের ২৩ জানুয়ারি। ওই দিন একসঙ্গে ছয়জন শ্রমিক নিহত হয়েছিলেন। এর পর থেকে ওই এলাকায় শুধু জানুয়ারি মাসেই শ্রমিক হতাহতের ঘটনা বেশি ঘটছে। এ পরিস্থিতি ঠেকাতে ২০১৭ সালের জানুয়ারি থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত টাস্কফোর্সের ৪৩টি অভিযানে ১৬৮টি ‘বোমা মেশিন’ নামের অবৈধ পাথর উত্তোলন যন্ত্র ধ্বংস করা হয়।

দুদকের করা মামলার এজাহারে বলা হয়, মেসার্স বশির কোম্পানির নামের ইজারাদার মোহাম্মদ আলী শাহ খনিজসম্পদ উন্নয়ন ব্যুরো থেকে আরেফিন টিলার ৬১ একর জায়গা ইজারা নেন। কিন্তু ইজারা–বহির্ভূত জায়গাসহ শাহ আরেফিন টিলার ১৩৭ দশমিক ৫০ একর জায়গা থেকে অবৈধভাবে পাথর উত্তোলন করেন। ২০০৪ সাল থেকে একটানা ১৪ বছর ইজারাদার ৬২ লাখ ৮৮ হাজার ৭৫০ ঘনফুট পাথর অবৈধভাবে উত্তোলন করেন। এসব পাথরের বর্তমান বাজারদর অনুযায়ী মূল্য ২৫২ কোটি ৫৫ লাখ ৯০ হাজার টাকা।

মেসার্স বশির কোম্পানির মালিক মোহাম্মদ আলী জায়গাসংক্রান্ত একটি মামলার আসামি হয়ে বর্তমানে কারাগারে আছেন।

এই নিউজটি আপনার ফেসবুকে শেয়ার করুন

© shaistaganjerbani.com | All rights reserved.