ঢাকা ০৮:৩৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

অক্টোবরে প্রবাসী আয় এসেছে ২.৩০ বিলিয়ন ডলার

শায়েস্তাগঞ্জের বাণী ডেস্ক ,

অক্টোবরে দেশে রেমিট্যান্স এসেছে ২.৩০ বিলিয়ন ডলার। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক হোসনে আরা শিখা গণমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর রেমিট্যান্স প্রবাহের ঊর্ধ্বগতির ধারা বজায় রেখে সদ্যসমাপ্ত।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সূত্রে জানা গেছে, ২০২৩ সালের অক্টোবরে ১ দশমিক ৯৭ বিলিয়ন ডলার রেমিট্যান্স এসেছিল। সে হিসাবে এক বছরের ব্যবধানে রেমিট্যান্স বেড়েছে ১৬ দশমিক ৭৫ শতাংশ।

সেপ্টেম্বর মাসে রেমিট্যান্স এসেছিল ২.৪০ বিলিয়ন ডলার। আগস্ট ও সেপ্টেম্বর দুই মাস মিলিয়ে ৪.৬৩ বিলিয়ন ডলার রেমিট্যান্স আসে দেশে।

আর্থিক বিশেষজ্ঞ ও ব্যাংকারদের মতে, মূলত দুটি কারণে রেমিট্যান্স প্রবাহ বেড়েছে। প্রথমত, আমদানি বিলের আন্ডার-ইনভয়েসিং উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস পেয়েছে। আগে এ প্রক্রিয়ায় বড় অঙ্কের অর্থ সরিয়ে নেওয়া হলেও সাম্প্রতিক মাসগুলোতে এটি নিয়ন্ত্রণ করা হয়েছে।
দেশ যখন বেসরকারি খাতের জন্য প্রয়োজনীয় জ্বালানি, সার এবং পণ্য ইত্যাদি আমদানির জন্য প্রয়োজনীয় বৈদেশিক মুদ্রার সংকটে পড়ে, ঠিক তখনই বাড়ে রেমিট্যান্স প্রবাহ।

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

আপডেট সময় ০৯:০১:৪৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ৩ নভেম্বর ২০২৪
২০ বার পড়া হয়েছে

অক্টোবরে প্রবাসী আয় এসেছে ২.৩০ বিলিয়ন ডলার

আপডেট সময় ০৯:০১:৪৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ৩ নভেম্বর ২০২৪

অক্টোবরে দেশে রেমিট্যান্স এসেছে ২.৩০ বিলিয়ন ডলার। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক হোসনে আরা শিখা গণমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর রেমিট্যান্স প্রবাহের ঊর্ধ্বগতির ধারা বজায় রেখে সদ্যসমাপ্ত।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সূত্রে জানা গেছে, ২০২৩ সালের অক্টোবরে ১ দশমিক ৯৭ বিলিয়ন ডলার রেমিট্যান্স এসেছিল। সে হিসাবে এক বছরের ব্যবধানে রেমিট্যান্স বেড়েছে ১৬ দশমিক ৭৫ শতাংশ।

সেপ্টেম্বর মাসে রেমিট্যান্স এসেছিল ২.৪০ বিলিয়ন ডলার। আগস্ট ও সেপ্টেম্বর দুই মাস মিলিয়ে ৪.৬৩ বিলিয়ন ডলার রেমিট্যান্স আসে দেশে।

আর্থিক বিশেষজ্ঞ ও ব্যাংকারদের মতে, মূলত দুটি কারণে রেমিট্যান্স প্রবাহ বেড়েছে। প্রথমত, আমদানি বিলের আন্ডার-ইনভয়েসিং উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস পেয়েছে। আগে এ প্রক্রিয়ায় বড় অঙ্কের অর্থ সরিয়ে নেওয়া হলেও সাম্প্রতিক মাসগুলোতে এটি নিয়ন্ত্রণ করা হয়েছে।
দেশ যখন বেসরকারি খাতের জন্য প্রয়োজনীয় জ্বালানি, সার এবং পণ্য ইত্যাদি আমদানির জন্য প্রয়োজনীয় বৈদেশিক মুদ্রার সংকটে পড়ে, ঠিক তখনই বাড়ে রেমিট্যান্স প্রবাহ।