ঢাকা ১০:১৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

শহরে ছাত্র আন্দোলনে সংঘর্ষের ঘটনায় আরো একটি মামলা

হবিগঞ্জ প্রতিনিধি

হবিগঞ্জ শহরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে সংঘর্ষের ঘটনায় আরো একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। গতকাল রবিবার দুপুরে বানিয়াচং উপজেলার আলমপুর গ্রামের মৃত সজলু মিয়ার ছেলে মোঃ মোশাহিদ বাদী হয়ে হবিগঞ্জ সদর মডেল থানায় মামলাটি দায়ের করেন।

মামমলায় জেলা আওয়ামী লীগ নেতা শাহ নেওয়াজকে প্রধান আসামী করে ৫৮ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাত আরো ১৫০ থেকে ২০০ জনকে আসামী করা হয়েছে।
মামলায় অন্যান্য আসামীরা হলেন, বানিয়াচং উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক ও জেলা আওয়ামীলীগের সদস্য তজম্মুল হক চৌধুরী, মন্দরী ইউপি চেয়ারম্যান শেখ শামছুল হক, মক্রমপুর ইউপি চেয়ারম্যান মো. আব্দুল আহাদ, জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক মোস্তফা কামাল আজাদ রাসেল, জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি সাঈদুর রহমান, জেলা যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মহিবুর রহমান মাহী, জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক ফয়জুর রহমান রবিন, যুবলীগ নেতা শাহ জালাল উদ্দিন জুয়েল, কৃষক লীগ নেতা শফিকুল আলম চৌধুরী, আজমিরীগঞ্জ উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান মর্ত্তুজা হাসান, যুবলীগ নেতা মহসিন মিয়া, মাছুলিয়া এলাকার ইকবাল হোসেন খান, কাউন্সিলর গৌতম কুমার রায়, বাহুবল উপজেলা যুবলীগের যুগ্ম-আহবায়ক তারা মিয়া।

মামলায় বলা হয়, গত ৪ আগস্ট হবিগঞ্জ শহরের তিনকোনা পুকুরপাড় এলাকায় আসামীরা বেআইনীভাবে জনতাবন্ধে দেশীয় ও অগ্নেয়াস্ত্র দিয়ে বাদি মোঃ মোশাহিদকে প্রাণে হত্যার উদ্দেশ্য মারপিট করে জখম করে।

হবিগঞ্জ সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ নূরুল আলম জানান, মামলা রুজু করে আদালতে পাঠানো হয়েছে। এজাহারভুক্ত আসামীদের ধরতে পুলিশের সাড়াষি অভিযান অব্যাহত আছে।

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

আপডেট সময় ০১:১১:৫২ অপরাহ্ন, সোমবার, ৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪
৩৫ বার পড়া হয়েছে

শহরে ছাত্র আন্দোলনে সংঘর্ষের ঘটনায় আরো একটি মামলা

আপডেট সময় ০১:১১:৫২ অপরাহ্ন, সোমবার, ৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪

হবিগঞ্জ শহরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে সংঘর্ষের ঘটনায় আরো একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। গতকাল রবিবার দুপুরে বানিয়াচং উপজেলার আলমপুর গ্রামের মৃত সজলু মিয়ার ছেলে মোঃ মোশাহিদ বাদী হয়ে হবিগঞ্জ সদর মডেল থানায় মামলাটি দায়ের করেন।

মামমলায় জেলা আওয়ামী লীগ নেতা শাহ নেওয়াজকে প্রধান আসামী করে ৫৮ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাত আরো ১৫০ থেকে ২০০ জনকে আসামী করা হয়েছে।
মামলায় অন্যান্য আসামীরা হলেন, বানিয়াচং উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক ও জেলা আওয়ামীলীগের সদস্য তজম্মুল হক চৌধুরী, মন্দরী ইউপি চেয়ারম্যান শেখ শামছুল হক, মক্রমপুর ইউপি চেয়ারম্যান মো. আব্দুল আহাদ, জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক মোস্তফা কামাল আজাদ রাসেল, জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি সাঈদুর রহমান, জেলা যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মহিবুর রহমান মাহী, জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক ফয়জুর রহমান রবিন, যুবলীগ নেতা শাহ জালাল উদ্দিন জুয়েল, কৃষক লীগ নেতা শফিকুল আলম চৌধুরী, আজমিরীগঞ্জ উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান মর্ত্তুজা হাসান, যুবলীগ নেতা মহসিন মিয়া, মাছুলিয়া এলাকার ইকবাল হোসেন খান, কাউন্সিলর গৌতম কুমার রায়, বাহুবল উপজেলা যুবলীগের যুগ্ম-আহবায়ক তারা মিয়া।

মামলায় বলা হয়, গত ৪ আগস্ট হবিগঞ্জ শহরের তিনকোনা পুকুরপাড় এলাকায় আসামীরা বেআইনীভাবে জনতাবন্ধে দেশীয় ও অগ্নেয়াস্ত্র দিয়ে বাদি মোঃ মোশাহিদকে প্রাণে হত্যার উদ্দেশ্য মারপিট করে জখম করে।

হবিগঞ্জ সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ নূরুল আলম জানান, মামলা রুজু করে আদালতে পাঠানো হয়েছে। এজাহারভুক্ত আসামীদের ধরতে পুলিশের সাড়াষি অভিযান অব্যাহত আছে।