ঢাকা ১০:০৬ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ১ ফাল্গুন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
Logo মৌলভীবাজারে দেশি-বিদেশি ৩২ হাজার শলাকা অবৈধ সিগারেট জব্দ Logo শায়েস্তাগঞ্জে বিজ্ঞান মেলা উদ্বোধন Logo নবীগঞ্জ প্রেসক্লাবের সাংবাদিকদের সাথে নবাগত ইউএনও‘র মতবিনিময় Logo মৌলভীবাজারে চলছে অপারেশন ডেভিল হান্ট, গ্রেপ্তার ৪৪ Logo শায়েস্তাগঞ্জ এসিল্যান্ডের উপর হামলার চেষ্টা, কথিত সমন্বয়ক গ্রেপ্তার Logo অগ্রীম ট্যাক্স আদায় করে নিজের পকেটে ভরতেন শায়েস্তাগঞ্জের ইউপি চেয়ারম্যান জজ মিয়া Logo হবিগঞ্জের সাবেক এমপি মজিদ খান কারাগারে Logo মৌলভীবাজারে শশুরবাড়িতে জামাইকে পিটিয়ে হত্যা Logo নবীগঞ্জে সিএনজি চালককে কুপিয়ে জখম সেফটি ট্যাংকি থেকে উদ্ধার করলো দমকল বাহিনী Logo আজমিরীগঞ্জে উত্তপ্ত বিএনপির রাজনীতি

২০২৬ সালের এসএসসির সংক্ষিপ্ত সিলেবাস ও মানবণ্টন প্রকাশ

শায়েস্তাগঞ্জের বাণী ডেস্ক ,

নবম-দশম শ্রেণিতে বিভাগ বিভাজন ফিরিয়ে ২০২৬ সালের এসএসসি পরীক্ষার পুনর্বিন্যাসকৃত সংক্ষিপ্ত সিলেবাস, প্রশ্নের ধরন ও মানবণ্টন প্রকাশ করেছে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি)।

শনিবার বোর্ডের ওয়েবসাইটে বিজ্ঞান, ব্যবসায় শিক্ষা ও মানবিক বিভাগের মোট ৩২টি বিষয়ের সিলেবাস প্রকাশ করা হয়েছে।

২০২৬ সালের এসএসসি পরীক্ষার মানবণ্টনে ব্যবহারিক না থাকা বিষয়গুলোতে ৭০ নম্বর রচনামূলক আর বহুনির্বাচনি অংশে থাকবে ৩০ নম্বর।

ব্যবহারিকসহ বিষয়গুলোতে তত্ত্বীয় অংশে ৭৫ ও ব্যবহারিক অংশে ২৫ নম্বর থাকবে। তত্ত্বীয় অংশে ৪০ নম্বর ও বহুনির্বাচনি অংশে ২৫ নম্বর থাকবে।
অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর গত ১ সেপ্টেম্বর আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ে প্রণীত ‘নতুন শিক্ষাক্রম বা জাতীয় শিক্ষাক্রম রূপরেখা-২০২১’ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে মুখ ফিরিয়ে নেয় শিক্ষা মন্ত্রণালয়।

শিক্ষা মন্ত্রণালয় তখন এক পরিপত্রে বলেছিল- বিদ্যমান শিক্ষাক্রম বাস্তবায়নযোগ্য নয়। তাই ২০২৫ সালে পরিমার্জিত শিক্ষাক্রম চূড়ান্ত করে ২০২৬ সাল থেকে তা পরিপূর্ণরূপে কার্যকর করা হবে। তার আগে ২০২৫ সালে শিক্ষার্থীদের জন্য অনেকটা আগের শিক্ষাক্রমের ধাঁচের পাঠ্যবই বিতরণ করা হবে।

‘২০২৫ সালে দশম শ্রেণিতে উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা (পরীক্ষা ২০২৬ সালে) নিতে বিজ্ঞান, মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষা শাখা অব্যাহত রেখে পূর্বের জাতীয় শিক্ষাক্রম-২০১২ অনুযায়ী প্রণীত সংশোধিত ও পরিমার্জিত পাঠ্যপুস্তকগুলো (২০২৩ শিক্ষাবর্ষে ব্যবহৃত পুস্তক) শিক্ষার্থীদের সরবরাহ করা হবে। জাতীয় শিক্ষাক্রম-২০১২ অনুসারে বিজ্ঞান, মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষাভিত্তিক এই পাঠ্যপুস্তকগুলোর একটি সংক্ষিপ্ত পাঠ্যসূচি প্রণয়ন করা হবে, যাতে শিক্ষার্থীরা এক শিক্ষাবর্ষের মধ্যেই পাঠ্যসূচিটি সম্পন্ন করতে পারে। পাঠদান ও মূল্যায়ন পদ্ধতি জাতীয় শিক্ষাক্রম-২০১২ অনুসারে পরিচালিত হবে।’

বিভাগ-বিভাজন ফিরিয়ে এনে ২০১২ সালের পাঠ্যসূচির বইগুলোই ২০২৫ সালে বিতরণের জন্য পরিমার্জন করে ছাপানোর কাজ চলছে। আগামী বছরের দশম শ্রেণির শিক্ষার্থী যারা ২০২৬ সালের এসএসসি পরীক্ষায় বসবে, তারা এসব বই পাবে।

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

আপডেট সময় ০৮:০৫:৫০ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৮ ডিসেম্বর ২০২৪
২৫ বার পড়া হয়েছে

২০২৬ সালের এসএসসির সংক্ষিপ্ত সিলেবাস ও মানবণ্টন প্রকাশ

আপডেট সময় ০৮:০৫:৫০ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৮ ডিসেম্বর ২০২৪

নবম-দশম শ্রেণিতে বিভাগ বিভাজন ফিরিয়ে ২০২৬ সালের এসএসসি পরীক্ষার পুনর্বিন্যাসকৃত সংক্ষিপ্ত সিলেবাস, প্রশ্নের ধরন ও মানবণ্টন প্রকাশ করেছে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি)।

শনিবার বোর্ডের ওয়েবসাইটে বিজ্ঞান, ব্যবসায় শিক্ষা ও মানবিক বিভাগের মোট ৩২টি বিষয়ের সিলেবাস প্রকাশ করা হয়েছে।

২০২৬ সালের এসএসসি পরীক্ষার মানবণ্টনে ব্যবহারিক না থাকা বিষয়গুলোতে ৭০ নম্বর রচনামূলক আর বহুনির্বাচনি অংশে থাকবে ৩০ নম্বর।

ব্যবহারিকসহ বিষয়গুলোতে তত্ত্বীয় অংশে ৭৫ ও ব্যবহারিক অংশে ২৫ নম্বর থাকবে। তত্ত্বীয় অংশে ৪০ নম্বর ও বহুনির্বাচনি অংশে ২৫ নম্বর থাকবে।
অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর গত ১ সেপ্টেম্বর আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ে প্রণীত ‘নতুন শিক্ষাক্রম বা জাতীয় শিক্ষাক্রম রূপরেখা-২০২১’ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে মুখ ফিরিয়ে নেয় শিক্ষা মন্ত্রণালয়।

শিক্ষা মন্ত্রণালয় তখন এক পরিপত্রে বলেছিল- বিদ্যমান শিক্ষাক্রম বাস্তবায়নযোগ্য নয়। তাই ২০২৫ সালে পরিমার্জিত শিক্ষাক্রম চূড়ান্ত করে ২০২৬ সাল থেকে তা পরিপূর্ণরূপে কার্যকর করা হবে। তার আগে ২০২৫ সালে শিক্ষার্থীদের জন্য অনেকটা আগের শিক্ষাক্রমের ধাঁচের পাঠ্যবই বিতরণ করা হবে।

‘২০২৫ সালে দশম শ্রেণিতে উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা (পরীক্ষা ২০২৬ সালে) নিতে বিজ্ঞান, মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষা শাখা অব্যাহত রেখে পূর্বের জাতীয় শিক্ষাক্রম-২০১২ অনুযায়ী প্রণীত সংশোধিত ও পরিমার্জিত পাঠ্যপুস্তকগুলো (২০২৩ শিক্ষাবর্ষে ব্যবহৃত পুস্তক) শিক্ষার্থীদের সরবরাহ করা হবে। জাতীয় শিক্ষাক্রম-২০১২ অনুসারে বিজ্ঞান, মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষাভিত্তিক এই পাঠ্যপুস্তকগুলোর একটি সংক্ষিপ্ত পাঠ্যসূচি প্রণয়ন করা হবে, যাতে শিক্ষার্থীরা এক শিক্ষাবর্ষের মধ্যেই পাঠ্যসূচিটি সম্পন্ন করতে পারে। পাঠদান ও মূল্যায়ন পদ্ধতি জাতীয় শিক্ষাক্রম-২০১২ অনুসারে পরিচালিত হবে।’

বিভাগ-বিভাজন ফিরিয়ে এনে ২০১২ সালের পাঠ্যসূচির বইগুলোই ২০২৫ সালে বিতরণের জন্য পরিমার্জন করে ছাপানোর কাজ চলছে। আগামী বছরের দশম শ্রেণির শিক্ষার্থী যারা ২০২৬ সালের এসএসসি পরীক্ষায় বসবে, তারা এসব বই পাবে।