নবীগঞ্জে কনকনে ঠান্টা বাতাস তীব্র শীতে জন জীবন বিপর্যস্ত অসুস্থ হয়ে পড়ছেন শিশুও বৃদ্ধরা
নবীগঞ্জে কয়েকদিন ধরে চলছে শৈত্য প্রবাহ কনকনে ঠান্ডা বাতাস শীতের তীব্রতা বাড়িয়ে তুলছে দিগুণ।এতে করে এই ঠান্টায় সাধারন মানুষের স্বাভাবিক জন জীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়ছে।এই তীব্র শীতে ছোট বাচ্চা ও বৃদ্ধ মানুষদের
অসুস্থতার প্রবনতাও বেড়েছে বেশী।নবীগঞ্জ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে গিয়ে অসংখ্য রোগীকে দেখা যায় চিকিৎসা নিতে এর মধ্যে শিশু ও বৃদ্ধ মানুষরা বেশী রয়েছেন।ডাইরিয়া, লিমুনিয়া,শ্বাসকষ্ট সহ ঠান্ডা জনীত রোগে আক্রান্ত হয়ে চিকিৎসা নিতে রোগীরা আসছেন হাসপাতালে।গত শুক্রবার ও শনিবার মিলেনি কোন সূর্যের দেখা।কনকনে শীত ও পাহাড়ি ধূমকা হাওয়া ঠান্ডা ব্যপক হারে বৃদ্ধি পেয়েছে।
এসময় অনেক কেই দেখা যায় কাট কাগজ পুরিয়ে আগুনের সামনে হাত রেখে শরীল কে গরম করে শীত নিবারন করতে।
কথায় রয়েছে মাঘ মাইয়া শীত বাঘেও কাপে। জীম ধরানো শীত নবীগঞ্জ শহ প্রত্যান্ত অঞ্চলের মানুষ ভালই অনুভব করছেন।তীব্র শীতের প্রভাবে নিত্য রুজীর মানুষরা পড়েছেন ব্যপাকে না পাড়ছেন ঠান্ডায় ঘর থেকে বেড় হতে আর জীবিকার তাগিদে বেড় হলেও আয় রোজী নেই বললেই চলে।
মিশুক চালক কামাল উদ্দিন প্রতিনিধিকে বলেন ৭ জনের সংসার অনেক শীতের মধ্যেও গাড়ী নিয়ে বেড় হয়েছি। কিন্তু এখন বিকাল ৩ টা হয়েগেছে মাত্র ২০০ টাকা রুজি করেছি। মালিক ভাড়া দিয়ে হাতে কোনও টাকাই থাকবে না।
নূর উদ্দিন নামের আরেক মিশুক চালক বলেন শীতের কারনে বাড়ী থেকে বেড় হওয়ার কোনও ইচ্ছা ছিল না তারপরও রুজি করার তাগিদে বেড় হয়েছি কিন্তু শনিবারের দিন যাত্রী অনেক কম।
দুই দিন ধরে ঘন কুয়াশার কারণে চারদিকে ঢাকা পরে আছে।ভোর সকালে বৃষ্টির মত কুয়াশা পড়তে দেখা যায়। এতে করে সূর্যের দেখা মিলছে না বললেই চলে দুপুর ১২ টার দিকে অল্প কিছু সময় সূর্যের দেখা মিল্লেও কুয়াশায় আবারও ঢাকা পড়ে যায়।