ঢাকা ০১:০৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ২২ জুন ২০২৫, ৮ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

মাধবপুরে দুর্গন্ধের উৎস খুঁজতে গিয়ে মিলল ফারুকের গলিত লাশ

হবিগঞ্জ প্রতিনিধি:-

হবিগঞ্জ জেলার মাধবপুরে নিখোঁজের ১০ দিন পর ফারুক মিয়া (৪৯) নামের এক ব্যক্তির গলিত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। শুক্রবার (২৩ মে) দুপুরে উপজেলার মনতলা অপরুপা স্কুলের পশ্চিম পাশের জঙ্গল থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।
নিখোঁজের ঘটনায় জিডি করেছিলেন কিনা? জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘‘মাধবপুর থানায় মৌখিকভাবে জানানো হয়েছিল। তবে, জিডি করা হয়নি।’’

মাধবপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, ‘‘মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য হবিগঞ্জ সদর আধুনিক হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় পরবর্তী আইনি কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন।’’

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, সকালে এলাকাবাসী পচা-দুর্গন্ধের উৎস খুঁজতে গিয়ে মরদেহের সন্ধান পেয়ে থানায় খবর দেন। এদিকে, লাশ পাওয়ার খবরে ফারুকের পরিবারের লোকজন ঘটনাস্থলে গিয়ে পরনে থাকা কাপড় দেখে মরদেহটি ফারুকের বলে শনাক্ত করেন।

নিহতের ছেলে আতিকুল ইসলাম বলেন, ‘‘গত ১৩ মে বিকেলে বাজার করতে গিয়ে বাবা নিখোঁজ হন। সেদিন রুবেল নামের এক ব্যক্তি বাবার নম্বরে কল দিয়ে তাকে ডেকে নিয়ে যায়। এরপর থেকে তার খোঁজ পাচ্ছিলাম না। বন্ধ ছিল তার মোবাইল নম্বর।’’

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

আপডেট সময় ০৭:৩৩:৪৫ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৩ মে ২০২৫
৪৪ বার পড়া হয়েছে

মাধবপুরে দুর্গন্ধের উৎস খুঁজতে গিয়ে মিলল ফারুকের গলিত লাশ

আপডেট সময় ০৭:৩৩:৪৫ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৩ মে ২০২৫

হবিগঞ্জ জেলার মাধবপুরে নিখোঁজের ১০ দিন পর ফারুক মিয়া (৪৯) নামের এক ব্যক্তির গলিত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। শুক্রবার (২৩ মে) দুপুরে উপজেলার মনতলা অপরুপা স্কুলের পশ্চিম পাশের জঙ্গল থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।
নিখোঁজের ঘটনায় জিডি করেছিলেন কিনা? জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘‘মাধবপুর থানায় মৌখিকভাবে জানানো হয়েছিল। তবে, জিডি করা হয়নি।’’

মাধবপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, ‘‘মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য হবিগঞ্জ সদর আধুনিক হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় পরবর্তী আইনি কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন।’’

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, সকালে এলাকাবাসী পচা-দুর্গন্ধের উৎস খুঁজতে গিয়ে মরদেহের সন্ধান পেয়ে থানায় খবর দেন। এদিকে, লাশ পাওয়ার খবরে ফারুকের পরিবারের লোকজন ঘটনাস্থলে গিয়ে পরনে থাকা কাপড় দেখে মরদেহটি ফারুকের বলে শনাক্ত করেন।

নিহতের ছেলে আতিকুল ইসলাম বলেন, ‘‘গত ১৩ মে বিকেলে বাজার করতে গিয়ে বাবা নিখোঁজ হন। সেদিন রুবেল নামের এক ব্যক্তি বাবার নম্বরে কল দিয়ে তাকে ডেকে নিয়ে যায়। এরপর থেকে তার খোঁজ পাচ্ছিলাম না। বন্ধ ছিল তার মোবাইল নম্বর।’’