ঢাকা ১২:৫৮ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

হবিগঞ্জের বানিয়াচং জমি নিয়ে বিরোধে ভাইয়ের হাতে ভাই খুন

বানিয়াচং প্রতিনিধিঃ

হবিগঞ্জের বানিয়াচং উপজেলার দোয়াখানী মহল্লায় পৈত্রিক বসতভিটা নিয়ে ছোট ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে বড় ভাই নিহত হয়েছেন।

সোমবার সকালে এ ঘটনা ঘটে। নিহত নওশাদ মিয়া (৪০) দোয়াখানী মহল্লার কিম্মত আলীর ছেলে। এ ঘটনার পর থেকেই ছোট ভাই ঘাতক জুনেদ মিয়া পালিয়ে গেছেন।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, নওশাদ মিয়া ও জুনেদ মিয়ার মাঝে পৈত্রিক বসত ভিটা নিয়ে দীর্ঘদিন যাবত বিরোধ চলে আসছিল। এ নিয়ে সকালে তাদের মাঝে কথা কাটাকাটি হয়। এক পর্যায়ে জুনেদ মিয়া উত্তেজিত হয়ে তার বড় ভাই নওশাদ মিয়াকে ছুরিকাঘাত করে। তাৎক্ষণিক স্থানীয় লোকজন তাকে উদ্ধার করে বানিয়াচং উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

বানিয়াচং থানার ওসি আমিনুল ইসলাম বলেন, নওশাদের লাশ ময়নাতদন্তের জন্য হবিগঞ্জ ২৫০ শয্যা জেলা সদর আধুনিক হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়েছে। হত্যার সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিকে গ্রেফতার করতে পুলিশ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। দ্রুত তাকে আইনের আওতায় আনা হবে।

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

আপডেট সময় ০৮:৩৮:৩৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ২ সেপ্টেম্বর ২০২৪
৮ বার পড়া হয়েছে

হবিগঞ্জের বানিয়াচং জমি নিয়ে বিরোধে ভাইয়ের হাতে ভাই খুন

আপডেট সময় ০৮:৩৮:৩৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ২ সেপ্টেম্বর ২০২৪

হবিগঞ্জের বানিয়াচং উপজেলার দোয়াখানী মহল্লায় পৈত্রিক বসতভিটা নিয়ে ছোট ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে বড় ভাই নিহত হয়েছেন।

সোমবার সকালে এ ঘটনা ঘটে। নিহত নওশাদ মিয়া (৪০) দোয়াখানী মহল্লার কিম্মত আলীর ছেলে। এ ঘটনার পর থেকেই ছোট ভাই ঘাতক জুনেদ মিয়া পালিয়ে গেছেন।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, নওশাদ মিয়া ও জুনেদ মিয়ার মাঝে পৈত্রিক বসত ভিটা নিয়ে দীর্ঘদিন যাবত বিরোধ চলে আসছিল। এ নিয়ে সকালে তাদের মাঝে কথা কাটাকাটি হয়। এক পর্যায়ে জুনেদ মিয়া উত্তেজিত হয়ে তার বড় ভাই নওশাদ মিয়াকে ছুরিকাঘাত করে। তাৎক্ষণিক স্থানীয় লোকজন তাকে উদ্ধার করে বানিয়াচং উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

বানিয়াচং থানার ওসি আমিনুল ইসলাম বলেন, নওশাদের লাশ ময়নাতদন্তের জন্য হবিগঞ্জ ২৫০ শয্যা জেলা সদর আধুনিক হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়েছে। হত্যার সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিকে গ্রেফতার করতে পুলিশ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। দ্রুত তাকে আইনের আওতায় আনা হবে।