ঢাকা ০৩:৩৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

হবিগঞ্জে স্বাক্ষরতার হার বেড়েছে ২৮.৯১ শতাংশ

নিজস্ব সংবাদ :

গত ১০ বছরে হবিগঞ্জ জেলায় ২৮ দশমিক ৯১ শতাংশ স্বাক্ষরতার হার বেড়েছে। জনশুমারি প্রতিবেদন বলছে, স্বাক্ষরতার হার বৃদ্ধিতে সিলেট বিভাগে এগিয়ে আছে এ জেলা।

সম্প্রতি হবিগঞ্জে প্রথম ডিজিটাল জনশুমারি ও গৃহগণনার প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়।

প্রতিবেদন অনুযায়ী হবিগঞ্জে স্বাক্ষরতার হার ৬৯ দশমিক ৪৪ শতাংশ। ২০১১ সালের আদমশুমারিতে যা ছিল ৪০ দশমিক ৫৩ শতাংশ। অর্থাৎ ১০ বছরে ২৮ দশমিক ৯১ শতাংশ স্বাক্ষরতার হার বেড়েছে।

২০১১ সালের আদমশুমারিতে সিলেট জেলায় ৫১ দশমিক ১৮ শতাংশ স্বাক্ষরতার হার ছিল। এবার ২৫ দশমিক ২৫ শতাংশ বেড়ে তা ৭৬ দশমিক ৪৩ শতাংশ হয়েছে।

এছাড়া মৌলভীবাজার জেলায় ১০ বছরে ৫১ দশমিক ০১ শতাংশ থেকে ২৪ দশমিক ৮৪ শতাংশ বেড়ে তা হয়েছে ৭৫ দশমিক ৮৫ শতাংশ হয়েছে।

এ হিসেবে সিলেট ও মৌলভীবাজার জেলার তুলনায় এ সময় হবিগঞ্জে স্বাক্ষরতা বাড়ার হার বেশি।

সর্বশেষ জনশুমারি প্রতিবেদন বলছে, হবিগঞ্জ জেলায় এখন জনসংখ্যা ২৩ লাখ ৫৯ হাজার ৮৮৬ জন। ২০১১ সালে জেলার জনসংখ্যা ছিল ২০ লাখ ৮৯ হাজার ১ জন।

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

আপডেট সময় ০৮:২৯:৩২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২ জুলাই ২০২৪
৩১ বার পড়া হয়েছে

হবিগঞ্জে স্বাক্ষরতার হার বেড়েছে ২৮.৯১ শতাংশ

আপডেট সময় ০৮:২৯:৩২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২ জুলাই ২০২৪

গত ১০ বছরে হবিগঞ্জ জেলায় ২৮ দশমিক ৯১ শতাংশ স্বাক্ষরতার হার বেড়েছে। জনশুমারি প্রতিবেদন বলছে, স্বাক্ষরতার হার বৃদ্ধিতে সিলেট বিভাগে এগিয়ে আছে এ জেলা।

সম্প্রতি হবিগঞ্জে প্রথম ডিজিটাল জনশুমারি ও গৃহগণনার প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়।

প্রতিবেদন অনুযায়ী হবিগঞ্জে স্বাক্ষরতার হার ৬৯ দশমিক ৪৪ শতাংশ। ২০১১ সালের আদমশুমারিতে যা ছিল ৪০ দশমিক ৫৩ শতাংশ। অর্থাৎ ১০ বছরে ২৮ দশমিক ৯১ শতাংশ স্বাক্ষরতার হার বেড়েছে।

২০১১ সালের আদমশুমারিতে সিলেট জেলায় ৫১ দশমিক ১৮ শতাংশ স্বাক্ষরতার হার ছিল। এবার ২৫ দশমিক ২৫ শতাংশ বেড়ে তা ৭৬ দশমিক ৪৩ শতাংশ হয়েছে।

এছাড়া মৌলভীবাজার জেলায় ১০ বছরে ৫১ দশমিক ০১ শতাংশ থেকে ২৪ দশমিক ৮৪ শতাংশ বেড়ে তা হয়েছে ৭৫ দশমিক ৮৫ শতাংশ হয়েছে।

এ হিসেবে সিলেট ও মৌলভীবাজার জেলার তুলনায় এ সময় হবিগঞ্জে স্বাক্ষরতা বাড়ার হার বেশি।

সর্বশেষ জনশুমারি প্রতিবেদন বলছে, হবিগঞ্জ জেলায় এখন জনসংখ্যা ২৩ লাখ ৫৯ হাজার ৮৮৬ জন। ২০১১ সালে জেলার জনসংখ্যা ছিল ২০ লাখ ৮৯ হাজার ১ জন।