ঢাকা ০৮:২৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৫ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

আওয়ামীলীগ বল প্রয়োগ করে গত ১৬ বছর রাষ্ট্র ক্ষমতায় ছিল-জি কে গউছ

নিজস্ব সংবাদ :

বিএনপি’র কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক (সিলেট বিভাগ) ও টানা ৩ বারের নির্বাচিত হবিগঞ্জ পৌরসভার পদত্যাগকারী মেয়র আলহাজ্ব জি কে গউছ বলেন- আওয়ামীলীগ বল প্রয়োগ করে গত ১৬ বছর রাষ্ট্র ক্ষমতায় ছিল।

তারা মানুষের ভোটের অধিকার কেড়ে নিয়েছিল, আইনের শাসন ভুলন্ঠিত হয়েছিল, বাক-স্বাধীনতা কেড়ে নিয়েছিল, মানুষের চলাফেরা চিন্তা চেতনা খর্ব হয়েছিল। দেশে এক অরাজকতা সৃষ্টি হয়েছিল, জনগণের প্রতি কোনো দায়-দায়িত্ব ছিল না।

কারণ আওয়ামীলীগ জনগণের দ্বারা নির্বাচিত ছিল না। তিনি গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে হবিগঞ্জ পৌরসভার ৪নং ওয়ার্ডে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের পক্ষ থেকে বিএনপি, যুবদল ও ছাত্রদলের উদ্যোগে বন্যার্ত মানুষের মধ্যে খাদ্য সামগ্রী বিতরণকালে এসব কথা বলেন। জি কে গউছ বলেন- বাংলাদেশ একটি স্বাধীন দেশ।

গণতান্ত্রিকভাবে এই দেশ পরিচালিত হয়। জনগণের ভোটে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিরা দেশ পরিচালনা করেন। এটাই হচ্ছে বাংলাদেশের সাংবিধানিক নিয়ম। কিন্তু শেখ হাসিনা জোর করে সমস্ত নিয়মকে মাটি চাপা দিলেন, দিনের ভোট রাতে নিয়ে গেলেন, শেখ হাসিনা তার অধীনস্থ দলকানা, অতিউৎসাহী প্রশাসনের লোক দিয়ে ক্ষমতার মসনদে বসেছিলেন।

কিন্তু সীমালঙ্গনকারীকে আল্লাহ পছন্দ করেন না। তিনি হুঙ্কার দিয়ে বলতেন শেখ হাসিনা পালায় না। কিন্তু জনরুষের মুখে শেখ হাসিনা ঠিকই পালিয়েছে। আওয়ামীলীগের যে সকল নেতারা পুলিশ পাহারায় থেকে বিএনপিকে গালিগালাজ করতেন, তাদের এখন অস্বিত্ব খোঁজে পাওয়া যায় না।

হবিগঞ্জ জেলা যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক রুবেল আহমেদ চৌধুরীর পরিচালনায় ত্রাণ বিতরণী সভায় অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন- হবিগঞ্জ জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক এম ইসলাম তরফদার তনু, হবিগঞ্জ পৌর বিএনপির সভাপতি তাজুল ইসলাম চৌধুরী ফরিদ, জেলা কৃষকদলের সদস্য সচিব মফিজুর রহমান বাচ্চু, জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক সৈয়দ মুশফিক আহমেদ,

পৌর বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক মর্তুজা আহমেদ রিপন, যুবদল নেতা মঞ্জু মিয়া, শেখ মামুন, ফখরুল ইসলাম বাবুল, এমদাদুল হক লিটন, কিম্মত আলী, সুহেল মিয়া, নিতেন্দ্র স্যার, মঈনুদ্দিন খান, শাহেদ মিয়া, বাদল মিয়া, মাসুক মিয়া, মেরাজ মিয়া, জাকির মিয়া, সালেক মিয়া, আফরুজ মিয়া, শামীম মিয়া, ইকবাল হোসেন, রানা মিয়া, বাবুল মিয়া, পারভেজ মিয়া, সুমন মিয়া, জুবেদ মিয়া প্রমুখ

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

আপডেট সময় ০৫:০০:০১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৩০ অগাস্ট ২০২৪
১১ বার পড়া হয়েছে

আওয়ামীলীগ বল প্রয়োগ করে গত ১৬ বছর রাষ্ট্র ক্ষমতায় ছিল-জি কে গউছ

আপডেট সময় ০৫:০০:০১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৩০ অগাস্ট ২০২৪

বিএনপি’র কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক (সিলেট বিভাগ) ও টানা ৩ বারের নির্বাচিত হবিগঞ্জ পৌরসভার পদত্যাগকারী মেয়র আলহাজ্ব জি কে গউছ বলেন- আওয়ামীলীগ বল প্রয়োগ করে গত ১৬ বছর রাষ্ট্র ক্ষমতায় ছিল।

তারা মানুষের ভোটের অধিকার কেড়ে নিয়েছিল, আইনের শাসন ভুলন্ঠিত হয়েছিল, বাক-স্বাধীনতা কেড়ে নিয়েছিল, মানুষের চলাফেরা চিন্তা চেতনা খর্ব হয়েছিল। দেশে এক অরাজকতা সৃষ্টি হয়েছিল, জনগণের প্রতি কোনো দায়-দায়িত্ব ছিল না।

কারণ আওয়ামীলীগ জনগণের দ্বারা নির্বাচিত ছিল না। তিনি গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে হবিগঞ্জ পৌরসভার ৪নং ওয়ার্ডে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের পক্ষ থেকে বিএনপি, যুবদল ও ছাত্রদলের উদ্যোগে বন্যার্ত মানুষের মধ্যে খাদ্য সামগ্রী বিতরণকালে এসব কথা বলেন। জি কে গউছ বলেন- বাংলাদেশ একটি স্বাধীন দেশ।

গণতান্ত্রিকভাবে এই দেশ পরিচালিত হয়। জনগণের ভোটে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিরা দেশ পরিচালনা করেন। এটাই হচ্ছে বাংলাদেশের সাংবিধানিক নিয়ম। কিন্তু শেখ হাসিনা জোর করে সমস্ত নিয়মকে মাটি চাপা দিলেন, দিনের ভোট রাতে নিয়ে গেলেন, শেখ হাসিনা তার অধীনস্থ দলকানা, অতিউৎসাহী প্রশাসনের লোক দিয়ে ক্ষমতার মসনদে বসেছিলেন।

কিন্তু সীমালঙ্গনকারীকে আল্লাহ পছন্দ করেন না। তিনি হুঙ্কার দিয়ে বলতেন শেখ হাসিনা পালায় না। কিন্তু জনরুষের মুখে শেখ হাসিনা ঠিকই পালিয়েছে। আওয়ামীলীগের যে সকল নেতারা পুলিশ পাহারায় থেকে বিএনপিকে গালিগালাজ করতেন, তাদের এখন অস্বিত্ব খোঁজে পাওয়া যায় না।

হবিগঞ্জ জেলা যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক রুবেল আহমেদ চৌধুরীর পরিচালনায় ত্রাণ বিতরণী সভায় অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন- হবিগঞ্জ জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক এম ইসলাম তরফদার তনু, হবিগঞ্জ পৌর বিএনপির সভাপতি তাজুল ইসলাম চৌধুরী ফরিদ, জেলা কৃষকদলের সদস্য সচিব মফিজুর রহমান বাচ্চু, জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক সৈয়দ মুশফিক আহমেদ,

পৌর বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক মর্তুজা আহমেদ রিপন, যুবদল নেতা মঞ্জু মিয়া, শেখ মামুন, ফখরুল ইসলাম বাবুল, এমদাদুল হক লিটন, কিম্মত আলী, সুহেল মিয়া, নিতেন্দ্র স্যার, মঈনুদ্দিন খান, শাহেদ মিয়া, বাদল মিয়া, মাসুক মিয়া, মেরাজ মিয়া, জাকির মিয়া, সালেক মিয়া, আফরুজ মিয়া, শামীম মিয়া, ইকবাল হোসেন, রানা মিয়া, বাবুল মিয়া, পারভেজ মিয়া, সুমন মিয়া, জুবেদ মিয়া প্রমুখ