ঢাকা ০৯:২৭ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৩১ জুলাই ২০২৫, ১৬ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
Logo নিখোঁজের ৫ দিন পর উদ্ধার অন্তঃসত্ত্বা গৃহবধূর লাশ, স্বামী গ্রেপ্তার Logo চুনারুঘাটে জমি বিরোধে কৃষক খুন Logo হবিগঞ্জে নিজ ঘর থেকে গৃহবধূর গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার Logo বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরের সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি এডভোকেট এহসানুল মাহবুব জুবায়ের বলেছেন, আজকের তারুণ্যের প্রতি আমাদের অনেক প্রত্যাশা। এই জাতি অর্ধশতাব্দি ধরে পিছিয়ে আছে সঠিক ও যোগ্য নেতৃত্বের অভাবে। অনেক অনেক নেতা আমরা পেয়েছি। অনেক বড় পরিচয় আমরা তাদের দিয়েছি। অনেক সম্মোধন আমরা করেছি। তারা কর্যত দায়িত্ব পেয়েই প্রমাণ করেছেন যে তারা এটার জন্য সঠিক ছিলেন না। যেমন শেখ মুজিবুর রহমানকে বলা হতো গণতন্ত্রের জন্য তিনি লড়াই করেছেন কিন্তু দায়িত্ব পেয়ে তিনি সবচেয়ে বড় স্বৈরাচার হয়েছেন। ঠিক তেমনি হাসিনাও। বাবা আর মেয়ে মিলে যৌথ চ্যাম্পিয়ান। এই ধরণের মানসিকতার দল একটি জাতি ও মানবতার জন্য ধ্বংস আর ধ্বংস। আমরা এধরণের ফ্যাসিবাদ থেকে স্বৈরশাসন থেকে মুক্ত একটি বাংলাদেশ দেখতে চাই। যে বাংলাদেশের জন্য আবু সাঈদ, মুগ্ধ আর ওয়াসিমরা রক্তি দিয়েছেন। সেই বাংলাদেশ গড়ার দায়িত্ব নতুন প্রজন্মকে নিতে হবে। নিজেদেরকে গড়তে হবে বাংলাদেশ গড়ার জন্যও প্রস্তুতি নিতে হবে। কারণ তোমাকে আল্লাহ একটি মেধার সম্পদ দিয়েছেন। সেই সম্পদ, দেশ জাতি ও উম্মাহর জন্য কাজে লাগাতে হবে। শুক্রবার (২৫ জুলাই) সকালে শিল্পকলা একাডেমীর অডিটোরিয়ামে সংবর্ধনা অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন ছাত্রশিবিরের সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি এডভোকেট এহসানুল মাহবুব জুবায়ের। তিনি বলেন, শিক্ষার্থীরা নিজেকে জানার চেষ্টা করো। নিজের লক্ষ্য ও গোল ঠিক করো। আল্লাহর কাছে দোয়া করো, যেন তিনি সঠিক ও যথার্থ লক্ষ্য ঠিক করার তাওফিক দান করেন। আগামীর বাংলাদেশ তোমাদের জন্য অপেক্ষা করছে। আবু সাঈদ, মুগ্ধ আর ওয়াসিমের বাংলাদেশ তোমাদের জন্য অপেক্ষা করছে। এই সমাজেই এই মানুষ তৈরী হয়েছেন যারা- সমাজের পরিবর্তনের জন্য অবলিলায় নিজেদের রক্ত দিয়েছেন। মেহরীনের মতো শিক্ষকরা এখনো আছেন। যারা শুধু শিক্ষক নন, মায়ের মতো নিজের জীবনে বিপন্ন করে অন্তত বিশটি শিশুকে বাঁচিয়েছেন। কতো মহান আর মহৎ হৃদয়ের মানুষ। এই দেশে যেন আর হাসিনারা তৈরী না হয়। এই দেশে আর যাতে ফ্যাসিবাদ তৈরী না হয়। আর যেন স্বৈরশাসন তৈরী না হয়। হাসিনাও তাহাজ্জুদের নামাজ পড়তেন। দিনের বেলায় তাহাজ্জুদগুজারি এরকম নেতা নেত্রীর হাত থেকে যেন আল্লাহ বাংলাদেশকে রক্ষা করেন। শুধূ নামাজ দিয়ে ভাল ও খারাপ মানুষ চিনতে পারবেন না। আমার চরিত্র, লেনদেনসহ সামগ্রীক জীবন দিয়েই বুঝতে হবে। ইসলামী ছাত্রশিবিরের শহর সভাপতি তারেক আজিজের সভাপতিত্বে ও সেক্রেটারী কাজী দাইয়ান আহমদের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় কার্যকরী পরিষদ সদস্য ও শাবিপ্রবির সভাপতি তারেক মনোয়ার, জেলা জামায়াতের আমীর ইঞ্জিনিয়ার এম শাহেদ আলী, ইউনিভার্সেল কলেজের প্রভাষক রেজাউল ইসলাম, বিশিষ্ট সমাজসেবক ইঞ্জিনিয়ার মোয়াজ্জেম হোসেন। এছাড়াও বক্তব্য রাখেন ছাত্রশিবিরের জেলা সভাপতি এম. ফরিদ উদ্দিন, সাবেক জেলা সভাপতি এডভোকেট কামরুল ইসলাম, জিপিএ৫ প্রাপ্ত শিক্ষার্থীরা, অভিভাবকরা। সংগীত পরিবেশনা করে মৌলভীবাজার সাংস্কৃতিক সংসদ-মৌসাস ও জলপ্রপাত সাংস্কৃতিক সংসদ। জেলা বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রায় চার শত জিপিএ৫ প্রাপ্ত শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা প্রদান করা হয়। Logo নবীগঞ্জে “জুলাই পুনর্জাগরণে সমাজ গঠনে শপথ পাঠ ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত Logo হবিগঞ্জ আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর পদক্ষেপ পুলিশ সুপার Logo বিচার বহির্ভূত হত্যাকান্ড ও চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে রুখে দাড়াতে হবে- নাহিদ ইসলাম Logo হবিগঞ্জে অর্ধশতাধিক দোকানপাট উচ্ছেদ Logo শায়েস্তাগঞ্জে বজ্রপাতে কিশোরের মৃত্যু Logo চুনারুঘাটে ঢলে ভেসে গেছে ব্রিজ, দুর্ভোগে মানুষ

হবিগঞ্জে দিন দিন বেড়েই চলেছে সবজির দাম

নিজস্ব প্রতিবেদক

হবিগঞ্জে দিন দিন বেড়েই চলেছে সবজির দাম। সপ্তাহের ব্যবধানে একমাত্র আলু ছাড়া কোনো সবজিই পাওয়া যাচ্ছে না ১শ টাকার নিচে। এতে সবজি কিনতে এসে হিমশিমে পড়েছেন মধ্যবিত্ত ও নিম্ন মধ্যবিত্তসহ সাধারণ ক্রেতারা।

গতকাল সোমবার সরেজমিনে দেখা যায়, কাঁচা মরিচ প্রতি কেজিতে ৪০০ টাকা। তবে কোনো কোনো বাজারে বর্তমানে বাজারে ৫০০ টাকা কেজি কাচা মরিচ বিক্রি করা হচ্ছে। এছাড়া টমেটো বিক্রি হচ্ছে ১৮০ টাকায়। দাম বেড়েছে অন্যান্য সবজি গুলোরও।

বর্তমান বাজারে শসা প্রতি কেজি ১১০, বেগুন ১২০, আলু ৬৫, পেঁপে ৬০, লাল শাক ৮০, বরবটি ১২০, মুখি ১০০, করলা ১১০, গাজর ২৫০, ঝিঙে ১০০ টাকা করে বিক্রি করা হচ্ছে। এক সপ্তাহ আগে এসব সবজির দাম ছিল অর্ধেক।

অনেক সবজির দাম আবার ৩ গুন বেড়েছে। সবজির পাশাপাশি হাঁস, মোরগের ডিম এবং মাংসের দাম বৃদ্ধি পাচ্ছে।

বাজারে সবজির দাম উর্ধ্বমুখি হওয়ায় আগের মত বিক্রি নেই। সবজির দাম বেড়েই চলেছে। এতে করে সবজির সরবরাহ অনেকটাই কমেছে।

সবজির দাম বাড়ায় বেকায়দায় পড়েছেন ক্রেতারা। বিশেষ করে নিম্নআয়ের মানুষজন বেশি বেকায়দায় পড়েছেন। তারা বলছেন, সবজির দাম ঊর্ধ্বমুখীর কারণে চাহিদামতো কিনতে পারছেন না। প্রতিনিয়ত হিমশিম পোহাতে হচ্ছে তাদের।

শায়েস্তানগরের ব্যবসায়ীরা বলেন, বাজারে যে সবজি ওঠে, তার বেশিরভাগই স্থানীয়ভাবে উৎপাদিত হয়। বাজারে সবজি সরবরাহ অনেকটাই কম। এ ছাড়া সবজি আনতে পরিবহন খরচ বেড়েছে।

তাই দাম বাড়তির দিকে। সবজির দাম আরও বাড়তে পারে। বেশি দামে সবজি কিনতে হয়, তাই বেশি দামে বিক্রি করতে হচ্ছে।

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

আপডেট সময় ০৪:৩৯:৪৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৫ অক্টোবর ২০২৪
৯২ বার পড়া হয়েছে

বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরের সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি এডভোকেট এহসানুল মাহবুব জুবায়ের বলেছেন, আজকের তারুণ্যের প্রতি আমাদের অনেক প্রত্যাশা। এই জাতি অর্ধশতাব্দি ধরে পিছিয়ে আছে সঠিক ও যোগ্য নেতৃত্বের অভাবে। অনেক অনেক নেতা আমরা পেয়েছি। অনেক বড় পরিচয় আমরা তাদের দিয়েছি। অনেক সম্মোধন আমরা করেছি। তারা কর্যত দায়িত্ব পেয়েই প্রমাণ করেছেন যে তারা এটার জন্য সঠিক ছিলেন না। যেমন শেখ মুজিবুর রহমানকে বলা হতো গণতন্ত্রের জন্য তিনি লড়াই করেছেন কিন্তু দায়িত্ব পেয়ে তিনি সবচেয়ে বড় স্বৈরাচার হয়েছেন। ঠিক তেমনি হাসিনাও। বাবা আর মেয়ে মিলে যৌথ চ্যাম্পিয়ান। এই ধরণের মানসিকতার দল একটি জাতি ও মানবতার জন্য ধ্বংস আর ধ্বংস। আমরা এধরণের ফ্যাসিবাদ থেকে স্বৈরশাসন থেকে মুক্ত একটি বাংলাদেশ দেখতে চাই। যে বাংলাদেশের জন্য আবু সাঈদ, মুগ্ধ আর ওয়াসিমরা রক্তি দিয়েছেন। সেই বাংলাদেশ গড়ার দায়িত্ব নতুন প্রজন্মকে নিতে হবে। নিজেদেরকে গড়তে হবে বাংলাদেশ গড়ার জন্যও প্রস্তুতি নিতে হবে। কারণ তোমাকে আল্লাহ একটি মেধার সম্পদ দিয়েছেন। সেই সম্পদ, দেশ জাতি ও উম্মাহর জন্য কাজে লাগাতে হবে। শুক্রবার (২৫ জুলাই) সকালে শিল্পকলা একাডেমীর অডিটোরিয়ামে সংবর্ধনা অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন ছাত্রশিবিরের সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি এডভোকেট এহসানুল মাহবুব জুবায়ের। তিনি বলেন, শিক্ষার্থীরা নিজেকে জানার চেষ্টা করো। নিজের লক্ষ্য ও গোল ঠিক করো। আল্লাহর কাছে দোয়া করো, যেন তিনি সঠিক ও যথার্থ লক্ষ্য ঠিক করার তাওফিক দান করেন। আগামীর বাংলাদেশ তোমাদের জন্য অপেক্ষা করছে। আবু সাঈদ, মুগ্ধ আর ওয়াসিমের বাংলাদেশ তোমাদের জন্য অপেক্ষা করছে। এই সমাজেই এই মানুষ তৈরী হয়েছেন যারা- সমাজের পরিবর্তনের জন্য অবলিলায় নিজেদের রক্ত দিয়েছেন। মেহরীনের মতো শিক্ষকরা এখনো আছেন। যারা শুধু শিক্ষক নন, মায়ের মতো নিজের জীবনে বিপন্ন করে অন্তত বিশটি শিশুকে বাঁচিয়েছেন। কতো মহান আর মহৎ হৃদয়ের মানুষ। এই দেশে যেন আর হাসিনারা তৈরী না হয়। এই দেশে আর যাতে ফ্যাসিবাদ তৈরী না হয়। আর যেন স্বৈরশাসন তৈরী না হয়। হাসিনাও তাহাজ্জুদের নামাজ পড়তেন। দিনের বেলায় তাহাজ্জুদগুজারি এরকম নেতা নেত্রীর হাত থেকে যেন আল্লাহ বাংলাদেশকে রক্ষা করেন। শুধূ নামাজ দিয়ে ভাল ও খারাপ মানুষ চিনতে পারবেন না। আমার চরিত্র, লেনদেনসহ সামগ্রীক জীবন দিয়েই বুঝতে হবে। ইসলামী ছাত্রশিবিরের শহর সভাপতি তারেক আজিজের সভাপতিত্বে ও সেক্রেটারী কাজী দাইয়ান আহমদের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় কার্যকরী পরিষদ সদস্য ও শাবিপ্রবির সভাপতি তারেক মনোয়ার, জেলা জামায়াতের আমীর ইঞ্জিনিয়ার এম শাহেদ আলী, ইউনিভার্সেল কলেজের প্রভাষক রেজাউল ইসলাম, বিশিষ্ট সমাজসেবক ইঞ্জিনিয়ার মোয়াজ্জেম হোসেন। এছাড়াও বক্তব্য রাখেন ছাত্রশিবিরের জেলা সভাপতি এম. ফরিদ উদ্দিন, সাবেক জেলা সভাপতি এডভোকেট কামরুল ইসলাম, জিপিএ৫ প্রাপ্ত শিক্ষার্থীরা, অভিভাবকরা। সংগীত পরিবেশনা করে মৌলভীবাজার সাংস্কৃতিক সংসদ-মৌসাস ও জলপ্রপাত সাংস্কৃতিক সংসদ। জেলা বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রায় চার শত জিপিএ৫ প্রাপ্ত শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা প্রদান করা হয়।

হবিগঞ্জে দিন দিন বেড়েই চলেছে সবজির দাম

আপডেট সময় ০৪:৩৯:৪৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৫ অক্টোবর ২০২৪

হবিগঞ্জে দিন দিন বেড়েই চলেছে সবজির দাম। সপ্তাহের ব্যবধানে একমাত্র আলু ছাড়া কোনো সবজিই পাওয়া যাচ্ছে না ১শ টাকার নিচে। এতে সবজি কিনতে এসে হিমশিমে পড়েছেন মধ্যবিত্ত ও নিম্ন মধ্যবিত্তসহ সাধারণ ক্রেতারা।

গতকাল সোমবার সরেজমিনে দেখা যায়, কাঁচা মরিচ প্রতি কেজিতে ৪০০ টাকা। তবে কোনো কোনো বাজারে বর্তমানে বাজারে ৫০০ টাকা কেজি কাচা মরিচ বিক্রি করা হচ্ছে। এছাড়া টমেটো বিক্রি হচ্ছে ১৮০ টাকায়। দাম বেড়েছে অন্যান্য সবজি গুলোরও।

বর্তমান বাজারে শসা প্রতি কেজি ১১০, বেগুন ১২০, আলু ৬৫, পেঁপে ৬০, লাল শাক ৮০, বরবটি ১২০, মুখি ১০০, করলা ১১০, গাজর ২৫০, ঝিঙে ১০০ টাকা করে বিক্রি করা হচ্ছে। এক সপ্তাহ আগে এসব সবজির দাম ছিল অর্ধেক।

অনেক সবজির দাম আবার ৩ গুন বেড়েছে। সবজির পাশাপাশি হাঁস, মোরগের ডিম এবং মাংসের দাম বৃদ্ধি পাচ্ছে।

বাজারে সবজির দাম উর্ধ্বমুখি হওয়ায় আগের মত বিক্রি নেই। সবজির দাম বেড়েই চলেছে। এতে করে সবজির সরবরাহ অনেকটাই কমেছে।

সবজির দাম বাড়ায় বেকায়দায় পড়েছেন ক্রেতারা। বিশেষ করে নিম্নআয়ের মানুষজন বেশি বেকায়দায় পড়েছেন। তারা বলছেন, সবজির দাম ঊর্ধ্বমুখীর কারণে চাহিদামতো কিনতে পারছেন না। প্রতিনিয়ত হিমশিম পোহাতে হচ্ছে তাদের।

শায়েস্তানগরের ব্যবসায়ীরা বলেন, বাজারে যে সবজি ওঠে, তার বেশিরভাগই স্থানীয়ভাবে উৎপাদিত হয়। বাজারে সবজি সরবরাহ অনেকটাই কম। এ ছাড়া সবজি আনতে পরিবহন খরচ বেড়েছে।

তাই দাম বাড়তির দিকে। সবজির দাম আরও বাড়তে পারে। বেশি দামে সবজি কিনতে হয়, তাই বেশি দামে বিক্রি করতে হচ্ছে।