ঢাকা ০৪:০৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৮ ডিসেম্বর ২০২৪, ৪ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
Logo গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনাকে হত্যা করল হামাস Logo বিশ্ব ইজতেমায় সংঘর্ষ: টঙ্গীতে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে বিজিবি মোতায়েন Logo শায়েস্তাগঞ্জে খাদ্য গুদামে সরকারি ভাবে ১৩২০ টাকা মণ দরে ১৮১ মেট্রিক টন ধান ক্রয় করা হবে Logo বিশ্ব ইজতেমার মাঠ দখলকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, নিহত ৩ Logo ১০ ট্রাক অস্ত্র মামলায় বাবরসহ ৬ আসামি খালাস Logo ভারত যড়যন্ত্র করে দেশের সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নষ্ট করতে চায়: জিকে গউছ Logo আজমিরীগঞ্জ পৌর এলাকার পুকুর পাড় গ্রামে ভয়াবহ অগ্নিকান্ডে তিনটি ঘর পুড়ে ছাই Logo স্বাভাবিক মৃত্যু নাকি আঘাতের কারনে মৃত্যু? মাধবপুরে এক সিএনজি চালকের মৃত্যু নিয়ে নানা প্রশ্ন Logo ৫ মিনিটে জটিল অঙ্কের সমাধান করবে গুগলের উইলো Logo ধূমপানে শুধু ফুসফুস নয় কমে ‍যায় বুদ্ধিও: গবেষণা

বীগঞ্জে হত্যা মামলায় সাক্ষী সেচ্ছাসেবকদলের নেতা লুৎফুরকে কুোপিয়ে ক্ষত-বিক্ষত করছে যুবলীগ নেতারা

মোঃ সাগর আহমেদ নবীগঞ্জ (হবিগঞ্জ) প্রতিনিধি

নবীগঞ্জে সমেদ হত্যা মামলার সাক্ষী হওয়ায় যুবলীগ নেতা আলমগীর খান গংদের হামলায় স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা লুৎফুর রহমান (৪০)কে কুপিয়ে রক্তাক্ত জখম করেছে । আহত লুৎফুর রহমানকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজে প্রেরন করা হয়েছে। শনিবার রাতে এই হামলার ঘটনাটি ঘটে।
জানাযায়,
সমেদ হত্যা মামলার সাক্ষী নবীগঞ্জ উপজেলার দেবপাড়া ইউনিয়নের কালাভরপুর গ্রামের বাসিন্দা নবীগঞ্জ উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক আহবায়ক কমিটির সদস্য নেতা লুৎফুর রহমান কুপিয়ে ক্ষত বিক্ষত করছে একই গ্রামের ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও পৌর যুবলীগের বর্তমান আহবায়ক কমিটির সদস্য আলমগীর খানের নেতৃত্ব যুবলীগ কর্মীরা। রাতের আঁধারে লুৎফুর রহমানকে একা পেয়ে দেশীয় অস্ত্র দিয়ে এলোপাতাড়ি

কুপিয়ে রক্তাক্ত জখম করে তার আত্ন চিৎকারে আশপাশের লোকজন এগিয়ে আসলে হামলা কারীরা পালিয়ে যায়।
এলাকাবাসী সুত্রে জানাযায়, এলাকার সমেদ হত্যা মামলার অন্যতম আসামীরা হলেন একই গ্রামের যুবলীগ নেতা আজিজুল খানের পুত্র আলমগীর খান,মৃত দবির মিয়ার পুত্র লিটন মিয়া,দরবেশ মিয়ার পুত্র খোরশেদ মিয়া,খোরশেদ মিয়ার পুত্র নয়ন মিয়া। এই হত্যা মামলার স্বাক্ষী ছিলেন লুৎফুর রহমান। হত্যা মামলার স্বাক্ষী হওয়ায় আসামীরা প্রতিনিয়তই তাকে মেরে ফেলার হুমকী দিয়ে আসছিল। বিষয়টি এলাকার লোকজনের জানা রয়েছে।
গত শনিবার রাতে উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা লুৎফুর রহমান বাড়ি যাওয়ার পথিমধ্যে কালাভরপুর গ্রামে কদর মিয়ার বাড়ির সামনে আগ থেকে উৎপেতে থাকা
সমেদ হত্যা মামলার আসামীসহ আলমগীর খান,লিটন মিয়া,খোরশেদ মিয়া,পরাশ,নয়ন মিয়াগংরা ধারালো ছুরি ও দেশীয় অস্ত্র দিয়ে লুৎফুর রহমানের উপর অর্তকির্ত হামলা চালিয়ে গুরুতর আহত করে। আহত লুৎফর রহমানকে বাঁচাতে এগিয়ে আশা গ্রামের চাচাতো ভাই হাদি মিয়া ও ভাতিজা করিম মিয়াকে আহত লুৎফর জানান তার উপর চাকু ধারালো অস্ত্রে দিয়ে আলমগীর খানের নেতৃত্ব ১০/১২ জনের একদল সংবদ্ধ দূর্বৃত্তরা তার শরীরের বিভিন্ন জায়গায় চুরি দিয়ে আঘাত করে শরীরের বিভিন্ন অংশ ক্ষত- বিক্ষত করেছে। লুৎফুর রহমানকে প্রাণে হত্যার চেষ্টা করে। লুৎফুর রহমানের আত্মচিৎকারে আশপাশের লোকজন এগিয়ে আসলে তারা দৌড়ে পালিয়ে যায়। গুরুতর আহত অবস্থায় লুৎফুর রহমানকে উদ্ধার করে প্রথমে নবীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এ নিয়ে আসলে অবস্থা আশঙ্কা জনক হওয়ায় কর্তব্যরত চিকিৎসক উন্নত চিকিৎসার জন্য সিলেটে ওসমানী মেডিকেল হাসপাতালে প্রেরণ করেন। আহত লুৎফুর রহমান এখন জীবন মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে রয়েছেন। হামলার ঘটনার খবর শুনে তাৎক্ষণিকভাবে নবীগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ কামাল হোসেন পিপিএম এর নেতৃত্বে একদল পুলিশ ঘটনাস্থলে ঘটনার সত্যতা পান। এ ঘটনায় নবীগঞ্জ থানায় মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে। নবীগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ কামাল হোসেন বলেন ঘটনার খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে চাই এবং ঘটনার তথ্য সংগ্রহ করেছি। আমরা এখন কোন অভিযোগ পাইনি পেলে আইনানুগ ব্যবস্থা নিব। ঘটনার পর থেকেই হামলাকারীরা এলাকা ছেড়ে পালিয়েছে।

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

আপডেট সময় ০৯:৪৪:০৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৫ ডিসেম্বর ২০২৪
৭ বার পড়া হয়েছে

বীগঞ্জে হত্যা মামলায় সাক্ষী সেচ্ছাসেবকদলের নেতা লুৎফুরকে কুোপিয়ে ক্ষত-বিক্ষত করছে যুবলীগ নেতারা

আপডেট সময় ০৯:৪৪:০৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৫ ডিসেম্বর ২০২৪

নবীগঞ্জে সমেদ হত্যা মামলার সাক্ষী হওয়ায় যুবলীগ নেতা আলমগীর খান গংদের হামলায় স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা লুৎফুর রহমান (৪০)কে কুপিয়ে রক্তাক্ত জখম করেছে । আহত লুৎফুর রহমানকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজে প্রেরন করা হয়েছে। শনিবার রাতে এই হামলার ঘটনাটি ঘটে।
জানাযায়,
সমেদ হত্যা মামলার সাক্ষী নবীগঞ্জ উপজেলার দেবপাড়া ইউনিয়নের কালাভরপুর গ্রামের বাসিন্দা নবীগঞ্জ উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক আহবায়ক কমিটির সদস্য নেতা লুৎফুর রহমান কুপিয়ে ক্ষত বিক্ষত করছে একই গ্রামের ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও পৌর যুবলীগের বর্তমান আহবায়ক কমিটির সদস্য আলমগীর খানের নেতৃত্ব যুবলীগ কর্মীরা। রাতের আঁধারে লুৎফুর রহমানকে একা পেয়ে দেশীয় অস্ত্র দিয়ে এলোপাতাড়ি

কুপিয়ে রক্তাক্ত জখম করে তার আত্ন চিৎকারে আশপাশের লোকজন এগিয়ে আসলে হামলা কারীরা পালিয়ে যায়।
এলাকাবাসী সুত্রে জানাযায়, এলাকার সমেদ হত্যা মামলার অন্যতম আসামীরা হলেন একই গ্রামের যুবলীগ নেতা আজিজুল খানের পুত্র আলমগীর খান,মৃত দবির মিয়ার পুত্র লিটন মিয়া,দরবেশ মিয়ার পুত্র খোরশেদ মিয়া,খোরশেদ মিয়ার পুত্র নয়ন মিয়া। এই হত্যা মামলার স্বাক্ষী ছিলেন লুৎফুর রহমান। হত্যা মামলার স্বাক্ষী হওয়ায় আসামীরা প্রতিনিয়তই তাকে মেরে ফেলার হুমকী দিয়ে আসছিল। বিষয়টি এলাকার লোকজনের জানা রয়েছে।
গত শনিবার রাতে উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা লুৎফুর রহমান বাড়ি যাওয়ার পথিমধ্যে কালাভরপুর গ্রামে কদর মিয়ার বাড়ির সামনে আগ থেকে উৎপেতে থাকা
সমেদ হত্যা মামলার আসামীসহ আলমগীর খান,লিটন মিয়া,খোরশেদ মিয়া,পরাশ,নয়ন মিয়াগংরা ধারালো ছুরি ও দেশীয় অস্ত্র দিয়ে লুৎফুর রহমানের উপর অর্তকির্ত হামলা চালিয়ে গুরুতর আহত করে। আহত লুৎফর রহমানকে বাঁচাতে এগিয়ে আশা গ্রামের চাচাতো ভাই হাদি মিয়া ও ভাতিজা করিম মিয়াকে আহত লুৎফর জানান তার উপর চাকু ধারালো অস্ত্রে দিয়ে আলমগীর খানের নেতৃত্ব ১০/১২ জনের একদল সংবদ্ধ দূর্বৃত্তরা তার শরীরের বিভিন্ন জায়গায় চুরি দিয়ে আঘাত করে শরীরের বিভিন্ন অংশ ক্ষত- বিক্ষত করেছে। লুৎফুর রহমানকে প্রাণে হত্যার চেষ্টা করে। লুৎফুর রহমানের আত্মচিৎকারে আশপাশের লোকজন এগিয়ে আসলে তারা দৌড়ে পালিয়ে যায়। গুরুতর আহত অবস্থায় লুৎফুর রহমানকে উদ্ধার করে প্রথমে নবীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এ নিয়ে আসলে অবস্থা আশঙ্কা জনক হওয়ায় কর্তব্যরত চিকিৎসক উন্নত চিকিৎসার জন্য সিলেটে ওসমানী মেডিকেল হাসপাতালে প্রেরণ করেন। আহত লুৎফুর রহমান এখন জীবন মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে রয়েছেন। হামলার ঘটনার খবর শুনে তাৎক্ষণিকভাবে নবীগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ কামাল হোসেন পিপিএম এর নেতৃত্বে একদল পুলিশ ঘটনাস্থলে ঘটনার সত্যতা পান। এ ঘটনায় নবীগঞ্জ থানায় মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে। নবীগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ কামাল হোসেন বলেন ঘটনার খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে চাই এবং ঘটনার তথ্য সংগ্রহ করেছি। আমরা এখন কোন অভিযোগ পাইনি পেলে আইনানুগ ব্যবস্থা নিব। ঘটনার পর থেকেই হামলাকারীরা এলাকা ছেড়ে পালিয়েছে।