ঢাকা ০৩:৫৮ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

চুনারুঘাটে নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্য মূল্য বৃদ্ধি কাচা মরিচ ৪০০ থেকে ৪৫০ টাকা

জামাল হোসেন লিটন, চুনারুঘাট (হবিগঞ্জ) প্রতিনিধি

হবিগঞ্জের চুনারুঘাটে নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্য মূল্য বৃদ্ধি পেয়েছে। বৃহস্পতিবার চুনারুঘাট পৌরশহর হাটবাজারসহ উপজেলার বিভিন্ন হাটবাজার ঘুরে দেখা যায়, বিভিন্ন জাতের চিকন চাল কেজি ৬০/৬৫ টাকা, বিভিন্ন জাতের মোটা চাল কেজি ৫০/ ৫৫ টাকা, সয়াবিন তেল প্রতি লিটার ১৭০ থেকে ১৮০ টাকা, পাম ওয়েল ১৪৫ থেকে ১৬০ টাকা, পেঁয়াজ ১১০থেকে ১১৫ টাকা, রসুন ২০০ থেকে ২১০টাকা দরে বিক্রি করছেন।

মাছের বাজারে রুইমাছ মাঝারি ৩০০থেকে ৩৫০ টাকা, বোয়ালমাছ মাঝারি ৬০০থেকে ৭০০ টাকা, শিং মাছ দেশী ৪০০ থেকে ৬০০ টাকা দরে বিক্রি করে দেখা গেছে। গরুর মাংস ৮০০ থেকে ৮৫০ টাকা, খাসির মাংস ৯০০ থেকে ১০০০ টাকা, পোল্ট্রি মুরগী ১৭০ থেকে ১৮০টাকা, কক্ মুরগী ৩৪০ থেকে ৩৫০ টাকা, দেশী মুরগী ৬৪০ থেকে ৬৫০ টাকা, ডিম মুরগী ৫৫ থেকে ৬০ টাকা, হাসেঁর ডিম ৭০ থেকে ৮০ টাকা, আলু ৬০ থেকে ৬৫ টাকা, মশুরিডাল ১১৫ থেকে ১৩০ টাকা, শসা প্রতি কেজি ৭০ থেকে ৮০ টাকা, গাজর ৭০ থেকে ৮০ টাকা, কাচা মরিচ ৪০০ থেকে ৪৫০ টাকা, বেগুন ৭০ থেকে ৮০ টাকা, টমেটো প্রতি কেজি ১১০ থেকে ১২০টাকা, লতা ৭০ থেকে ৮০ টাকা, লুইভা ৮০থেকে ১০০টাকা, করলা ৭০ থেকে ৮০ টাকা, ঝিঙা ৮০ থেকে ১০০ টাকা বিক্রি করছেন ব্যবসায়ীরা।

নিত্য পণ্যের বাজার অস্থির করে তুলেছেন অসাধু সিন্ডিকেট ব্যবসায়ীরা। যার কারনে ভোগান্তির শিকার সাধারণ ক্রেতারা। দ্রব্য মূল্য সহনীয় রাখতে চুনারুঘাট উপজেলা প্রশাসনের সুদৃষ্টি নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন সচেতন মহল।

এ ব্যাপারে চুনারুঘাট উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আয়েশা আক্তার জানিয়েছেন, দ্রব্য মূল্য সহনীয় রাখতে উপজেলা প্রশাসন গ্রহণ করছেন বিভিন্ন পদক্ষেপ।

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

আপডেট সময় ০৬:২৩:৩৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১২ জুলাই ২০২৪
৪৩ বার পড়া হয়েছে

চুনারুঘাটে নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্য মূল্য বৃদ্ধি কাচা মরিচ ৪০০ থেকে ৪৫০ টাকা

আপডেট সময় ০৬:২৩:৩৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১২ জুলাই ২০২৪

হবিগঞ্জের চুনারুঘাটে নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্য মূল্য বৃদ্ধি পেয়েছে। বৃহস্পতিবার চুনারুঘাট পৌরশহর হাটবাজারসহ উপজেলার বিভিন্ন হাটবাজার ঘুরে দেখা যায়, বিভিন্ন জাতের চিকন চাল কেজি ৬০/৬৫ টাকা, বিভিন্ন জাতের মোটা চাল কেজি ৫০/ ৫৫ টাকা, সয়াবিন তেল প্রতি লিটার ১৭০ থেকে ১৮০ টাকা, পাম ওয়েল ১৪৫ থেকে ১৬০ টাকা, পেঁয়াজ ১১০থেকে ১১৫ টাকা, রসুন ২০০ থেকে ২১০টাকা দরে বিক্রি করছেন।

মাছের বাজারে রুইমাছ মাঝারি ৩০০থেকে ৩৫০ টাকা, বোয়ালমাছ মাঝারি ৬০০থেকে ৭০০ টাকা, শিং মাছ দেশী ৪০০ থেকে ৬০০ টাকা দরে বিক্রি করে দেখা গেছে। গরুর মাংস ৮০০ থেকে ৮৫০ টাকা, খাসির মাংস ৯০০ থেকে ১০০০ টাকা, পোল্ট্রি মুরগী ১৭০ থেকে ১৮০টাকা, কক্ মুরগী ৩৪০ থেকে ৩৫০ টাকা, দেশী মুরগী ৬৪০ থেকে ৬৫০ টাকা, ডিম মুরগী ৫৫ থেকে ৬০ টাকা, হাসেঁর ডিম ৭০ থেকে ৮০ টাকা, আলু ৬০ থেকে ৬৫ টাকা, মশুরিডাল ১১৫ থেকে ১৩০ টাকা, শসা প্রতি কেজি ৭০ থেকে ৮০ টাকা, গাজর ৭০ থেকে ৮০ টাকা, কাচা মরিচ ৪০০ থেকে ৪৫০ টাকা, বেগুন ৭০ থেকে ৮০ টাকা, টমেটো প্রতি কেজি ১১০ থেকে ১২০টাকা, লতা ৭০ থেকে ৮০ টাকা, লুইভা ৮০থেকে ১০০টাকা, করলা ৭০ থেকে ৮০ টাকা, ঝিঙা ৮০ থেকে ১০০ টাকা বিক্রি করছেন ব্যবসায়ীরা।

নিত্য পণ্যের বাজার অস্থির করে তুলেছেন অসাধু সিন্ডিকেট ব্যবসায়ীরা। যার কারনে ভোগান্তির শিকার সাধারণ ক্রেতারা। দ্রব্য মূল্য সহনীয় রাখতে চুনারুঘাট উপজেলা প্রশাসনের সুদৃষ্টি নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন সচেতন মহল।

এ ব্যাপারে চুনারুঘাট উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আয়েশা আক্তার জানিয়েছেন, দ্রব্য মূল্য সহনীয় রাখতে উপজেলা প্রশাসন গ্রহণ করছেন বিভিন্ন পদক্ষেপ।