ঢাকা ০৭:৫৮ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ৩১ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
Logo হবিগঞ্জের সাতছড়ি গাছ চুরির অভিযোগে বন বিভাগের ৪ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা Logo নবীগঞ্জে পানিতে ডুবে তিন শিশুর মর্মান্তিক মৃত্যু Logo শায়েস্তাগঞ্জে ৩ হাজার কেজি ভারতীয় জিরাসহ আটক ২ Logo শায়েস্তাগঞ্জ সুতাং নদী থেকে অবৈধভাবে সিলিকা বালু উত্তোলনের মহোৎসব চলছে Logo নেচে-গেয়ে সংস্কৃতি আর ঐতিহ্য তুলে ধরল চা শ্রমিকেরা Logo মাধবপুরে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করায় ২ জনকে জরিমানা Logo মাধবপুরে ‘নিশান’র নির্বাহী পরিচালকসহ গ্রেফতার ২ Logo হবিগঞ্জ জেলায় প্রাথমিক বিদ্যালয় গুলোতে শিক্ষক সংকট চরমে Logo শায়েস্তাগঞ্জে জাতীয় ক্রিকেট দলের সাবেক খেলোয়াড় নাজমুল হোসেনকে সংবর্ধনা Logo হবিগঞ্জে ৪ কোটি ৬৯ লাখ টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

শায়েস্তাগঞ্জ পৌরসভা সড়ক ও ড্রেনেজ বেহাল, ভোগান্তি চরমে

শায়েস্তাগঞ্জের বাণী ডেস্ক ,

শায়েস্তাগঞ্জ উপজেলা পৌর শহরে সড়ক ও ড্রেনেজ বেহাল দশায় পরিণত হয়েছে। অল্প বৃষ্টিতে তলিয়ে যায় সড়ক ও ড্রেন গুলো। এতে ড্রেনের ময়লা পানিতে পড়ে দূর্গন্ধ ছড়াচ্ছে। পাশাপাশি অনেক এলাকা দিয়ে চলাচলে বিঘ্ন ঘটছে।

জানা যায়, পৌর শহরের ২, ৩, ৪, ৫, ৬ ও ৭নং ওয়ার্ডসহ শহরের প্রধান সড়ক ও ড্রেনেজ এর বেহাল দশা থাকায় সামান্য বৃষ্টিতেই বিভিন্ন ওয়ার্ড ও গ্রামের রাস্তা, বাজার ও প্রধান সড়কে এবং ড্রেনে পানি জমে থাথে। এতে বাজার ব্যবসায়ী ও গ্রামের পথচারীদের দীর্ঘ দিন ধরে ভোগান্তিতে রয়েছেন।

এ ভোগান্তি দিন দিন চরম আকার ধারণ করেছে। বর্ষাকাল আসলেই শহরের এ অবস্থা নাজেহাল পৌরবাসী। তবে পৌর শহরের রাস্তা ও ড্রেন মেরামতে পৌর কর্তৃপক্ষ উদ্যোগ না থাকায় এ অবস্থার সৃষ্টি হচ্ছে বলে অভিযোগ পৌর নাগরিকদের। চলতি বছর গত জুন মাস থেকে জুলাই মাসে প্রতিনিয়ত বৃষ্টি হচ্ছে। এতে বৃষ্টির পানিতে বিভিন্ন ওয়ার্ডে গ্রামের অলিগলি সড়ক ও ড্রেন গুলোতে পানি থৈ থৈ করছে। কোথাও কোথাও বৃষ্টি পানি হাঁটু সমান। অবস্থায় গ্রামের পথচারী, বাজার পথচারী, বাজারে ক্রেতা-বিক্রেতারা চরম বিপাকে পড়ছেন। এতে অটোরিকশা সিএনজি, ব্যাটারী চালিত ইজিবাইক, রিক্সা, মোটরসাইকেল চলাচলে দেখা দিয়েছে দূর্ভোগ। প্রতিটি গ্রামে ও হাটবাজারে ড্রেনের ময়লা পানির ভ্যাপসা গন্ধে বাড়ছে স্বাস্থ্যঝুঁকি।

এ জলাবদ্ধতায় সড়ক ও ড্রেনেজ ময়লা পানি সৃষ্ট হওয়ায় শহরের বেশ কয়েকটি ওয়ার্ডের গ্রাম এলাকার ভুক্তভোগীরা ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। অনেকেই বলেন, ‘গ্রামের মানুষ পানিতে ডুবলেও খোঁজ নিতে আসে না কোন জনপ্রতিনিধি। নির্বাচন আসলে দেখা যায় ভোটারদের কাছে উন্নয়নের কথা এবং পৌর নাগরিকদের বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা করে দিবে বলে প্রতিশ্রুতি দিয়ে গেলেও নির্বাচিত পর তাদেরকে দেখা পাওয়া যায় না। শহরবাসী দীর্ঘ বছর ধরে এমন ভোগান্তি পোহালেও পৌর কর্তৃপক্ষ জলাবদ্ধতা নিরসনে গ্রামের রাস্তা ও ড্রেনেজ সংস্কারের নিচ্ছেন না কোনো ব্যবস্থা।

চরম দুর্ভোগের মধ্যে রয়েছে ৪নং ওয়ার্ডের চরনুর আহম্মদ (দাউদ নগর) গ্রাম ও ৭নং ওয়ার্ডে কুঠিরগাঁও গ্রামের রাস্তা এবং ড্রেন সংস্কার নেই। এই দুইটি গ্রামে বৃষ্টি আসলে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হলে পথচারীদের চলাচলের একদমই অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। শহরের চরনুর আহম্মদ (দাউদনগর) গ্রামে প্রবেশদ্বার, কুঠির গাঁও গ্রামে প্রবেশদ্বার, শায়েস্তাগঞ্জ বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় প্রবেশদ্বার, রেলওয়ে গুদাম, রেলওয়ে কলোনি ড্রেনেজ ও রাস্তা অবস্থা বেহাল দশার কারণেই এমন পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে বলে অভিযোগ প্রতিটি ওয়ার্ডের পৌর নাগরিক ও বাজার ব্যবসায়ী। ৪নং ওয়ার্ডের চরনুর আহম্মদ (দাউদনগর) গ্রামের মোঃ সাহেদ আলী বলেন, ‘দীর্ঘ কয়েক বছর ধরে চরনুর আহম্মদ (দাউদনগর) গ্রামে বাস করি কিন্তু পৌর সভা পূর্বে রাস্তা ও ড্রেনেজ পানি নিষ্কাশনের কোনো সমস্যা ছিল না। এ গ্রামটি ঐতিহাসিক গ্রাম। এ গ্রামে দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে প্রতিদিন শত শত আশেকান ভক্ত বৃন্দ শাহ সৈয়দ হাসান উল্লা ওরফে ছাওয়ালপীর মাজার শরীফ জিয়ারত করতে আসেন। বর্তমানে পৌর সভা প্রথম শ্রেণি হলেও কার্যক্রম তৃতীয় শ্রেণি পৌর সভা।

পৌর নাগরিকরা সর্ব দিক দিয়ে পৌর কর দিয়ে আসলে ও ওয়ার্ডবাসী রাস্তা ও ড্রেনের দুর্ভোগে ভুগছেন। বর্তমানে বৃষ্টি হলেই পৌরসভা বিভিন্ন ওয়ার্ডে অলিগলি রাস্তা সংস্কার নাই ও ড্রেনে ময়লা পানিতে চলাচলে ভোগান্তিসহ সাধারণ মানুষের কষ্ট বাড়ে। ৪ ও ৭নং ওয়ার্ড এলাকায় রাস্তা ও বাড়ি ঘরে ময়লা পানি উঠে যায়।

এ চরম দুর্ভোগ নিয়ে চলতে হচ্ছে ৪নং ওয়ার্ড চরনুর আহম্মদ (দাউদ নগর) এলাকার সকল নাগরিকদের। তাই শহরের প্রতিটি ওয়ার্ড বাসীর জন্য প্রয়োজন রাস্তা গুলো সংস্কার ও আধুনিক উন্নত মানের ড্রেনেজ ব্যবস্থা করা হউক’।

এদিকে, ৭নং ওয়ার্ডে কুঠিরগাঁও গ্রামের মোঃ জায়েদ মিয়া বলেন, ‘রাস্তা থেকে ড্রেনেজ বেহাল দশা। ড্রেনে পানি নিষ্কাশন না হওয়ায় দীর্ঘ দিন ধরে বৃষ্টি পানি পড়লে ময়লা পানি জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়ে বাসা-বাড়িতে উঠে পড়ে। দীর্ঘ দিন ধরে পৌরসভা কাউন্সিলর ও পৌর মেয়রকে অবগত করা হলেও নজর নেই ওয়ার্ডবাসীদের প্রতি।

জলবদ্ধতায় শহরবাসী ভোগান্তি পোহালে ও পৌর কর্তৃপক্ষ সমস্যাটির সমাধানে কোনো পদক্ষেপই নিচ্ছে না’।

এ বিষয়ে শায়েস্তাগঞ্জ পৌরসভা মেয়র মোঃ ফরিদ আহমেদ অলি বলেন, ‘পৌর শহরের প্রতিটি ওয়ার্ডে রাস্তা সংস্কার ও ড্রেন সংস্কার করার খোঁজ খবর নিয়েছি, কিন্তু এসব কাজ করার জন্য বরাদ্দ না আসায় কাজ করা সম্ভব হচ্ছে না।

মন্ত্রণালয়ের উর্ধতন কর্তৃপক্ষ ও এমপি মহোদয়ের সঙ্গে সব সময় যোগাযোগ করছি, প্রকল্প আসলে প্রতিটি ওয়ার্ডে অলিগলি রাস্তা, ড্রেন সংস্কার বাস্তবায়ন করা হবে’।

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

আপডেট সময় ০৫:৩২:৩৫ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৫ জুলাই ২০২৪
১২১ বার পড়া হয়েছে

শায়েস্তাগঞ্জ পৌরসভা সড়ক ও ড্রেনেজ বেহাল, ভোগান্তি চরমে

আপডেট সময় ০৫:৩২:৩৫ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৫ জুলাই ২০২৪

শায়েস্তাগঞ্জ উপজেলা পৌর শহরে সড়ক ও ড্রেনেজ বেহাল দশায় পরিণত হয়েছে। অল্প বৃষ্টিতে তলিয়ে যায় সড়ক ও ড্রেন গুলো। এতে ড্রেনের ময়লা পানিতে পড়ে দূর্গন্ধ ছড়াচ্ছে। পাশাপাশি অনেক এলাকা দিয়ে চলাচলে বিঘ্ন ঘটছে।

জানা যায়, পৌর শহরের ২, ৩, ৪, ৫, ৬ ও ৭নং ওয়ার্ডসহ শহরের প্রধান সড়ক ও ড্রেনেজ এর বেহাল দশা থাকায় সামান্য বৃষ্টিতেই বিভিন্ন ওয়ার্ড ও গ্রামের রাস্তা, বাজার ও প্রধান সড়কে এবং ড্রেনে পানি জমে থাথে। এতে বাজার ব্যবসায়ী ও গ্রামের পথচারীদের দীর্ঘ দিন ধরে ভোগান্তিতে রয়েছেন।

এ ভোগান্তি দিন দিন চরম আকার ধারণ করেছে। বর্ষাকাল আসলেই শহরের এ অবস্থা নাজেহাল পৌরবাসী। তবে পৌর শহরের রাস্তা ও ড্রেন মেরামতে পৌর কর্তৃপক্ষ উদ্যোগ না থাকায় এ অবস্থার সৃষ্টি হচ্ছে বলে অভিযোগ পৌর নাগরিকদের। চলতি বছর গত জুন মাস থেকে জুলাই মাসে প্রতিনিয়ত বৃষ্টি হচ্ছে। এতে বৃষ্টির পানিতে বিভিন্ন ওয়ার্ডে গ্রামের অলিগলি সড়ক ও ড্রেন গুলোতে পানি থৈ থৈ করছে। কোথাও কোথাও বৃষ্টি পানি হাঁটু সমান। অবস্থায় গ্রামের পথচারী, বাজার পথচারী, বাজারে ক্রেতা-বিক্রেতারা চরম বিপাকে পড়ছেন। এতে অটোরিকশা সিএনজি, ব্যাটারী চালিত ইজিবাইক, রিক্সা, মোটরসাইকেল চলাচলে দেখা দিয়েছে দূর্ভোগ। প্রতিটি গ্রামে ও হাটবাজারে ড্রেনের ময়লা পানির ভ্যাপসা গন্ধে বাড়ছে স্বাস্থ্যঝুঁকি।

এ জলাবদ্ধতায় সড়ক ও ড্রেনেজ ময়লা পানি সৃষ্ট হওয়ায় শহরের বেশ কয়েকটি ওয়ার্ডের গ্রাম এলাকার ভুক্তভোগীরা ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। অনেকেই বলেন, ‘গ্রামের মানুষ পানিতে ডুবলেও খোঁজ নিতে আসে না কোন জনপ্রতিনিধি। নির্বাচন আসলে দেখা যায় ভোটারদের কাছে উন্নয়নের কথা এবং পৌর নাগরিকদের বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা করে দিবে বলে প্রতিশ্রুতি দিয়ে গেলেও নির্বাচিত পর তাদেরকে দেখা পাওয়া যায় না। শহরবাসী দীর্ঘ বছর ধরে এমন ভোগান্তি পোহালেও পৌর কর্তৃপক্ষ জলাবদ্ধতা নিরসনে গ্রামের রাস্তা ও ড্রেনেজ সংস্কারের নিচ্ছেন না কোনো ব্যবস্থা।

চরম দুর্ভোগের মধ্যে রয়েছে ৪নং ওয়ার্ডের চরনুর আহম্মদ (দাউদ নগর) গ্রাম ও ৭নং ওয়ার্ডে কুঠিরগাঁও গ্রামের রাস্তা এবং ড্রেন সংস্কার নেই। এই দুইটি গ্রামে বৃষ্টি আসলে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হলে পথচারীদের চলাচলের একদমই অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। শহরের চরনুর আহম্মদ (দাউদনগর) গ্রামে প্রবেশদ্বার, কুঠির গাঁও গ্রামে প্রবেশদ্বার, শায়েস্তাগঞ্জ বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় প্রবেশদ্বার, রেলওয়ে গুদাম, রেলওয়ে কলোনি ড্রেনেজ ও রাস্তা অবস্থা বেহাল দশার কারণেই এমন পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে বলে অভিযোগ প্রতিটি ওয়ার্ডের পৌর নাগরিক ও বাজার ব্যবসায়ী। ৪নং ওয়ার্ডের চরনুর আহম্মদ (দাউদনগর) গ্রামের মোঃ সাহেদ আলী বলেন, ‘দীর্ঘ কয়েক বছর ধরে চরনুর আহম্মদ (দাউদনগর) গ্রামে বাস করি কিন্তু পৌর সভা পূর্বে রাস্তা ও ড্রেনেজ পানি নিষ্কাশনের কোনো সমস্যা ছিল না। এ গ্রামটি ঐতিহাসিক গ্রাম। এ গ্রামে দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে প্রতিদিন শত শত আশেকান ভক্ত বৃন্দ শাহ সৈয়দ হাসান উল্লা ওরফে ছাওয়ালপীর মাজার শরীফ জিয়ারত করতে আসেন। বর্তমানে পৌর সভা প্রথম শ্রেণি হলেও কার্যক্রম তৃতীয় শ্রেণি পৌর সভা।

পৌর নাগরিকরা সর্ব দিক দিয়ে পৌর কর দিয়ে আসলে ও ওয়ার্ডবাসী রাস্তা ও ড্রেনের দুর্ভোগে ভুগছেন। বর্তমানে বৃষ্টি হলেই পৌরসভা বিভিন্ন ওয়ার্ডে অলিগলি রাস্তা সংস্কার নাই ও ড্রেনে ময়লা পানিতে চলাচলে ভোগান্তিসহ সাধারণ মানুষের কষ্ট বাড়ে। ৪ ও ৭নং ওয়ার্ড এলাকায় রাস্তা ও বাড়ি ঘরে ময়লা পানি উঠে যায়।

এ চরম দুর্ভোগ নিয়ে চলতে হচ্ছে ৪নং ওয়ার্ড চরনুর আহম্মদ (দাউদ নগর) এলাকার সকল নাগরিকদের। তাই শহরের প্রতিটি ওয়ার্ড বাসীর জন্য প্রয়োজন রাস্তা গুলো সংস্কার ও আধুনিক উন্নত মানের ড্রেনেজ ব্যবস্থা করা হউক’।

এদিকে, ৭নং ওয়ার্ডে কুঠিরগাঁও গ্রামের মোঃ জায়েদ মিয়া বলেন, ‘রাস্তা থেকে ড্রেনেজ বেহাল দশা। ড্রেনে পানি নিষ্কাশন না হওয়ায় দীর্ঘ দিন ধরে বৃষ্টি পানি পড়লে ময়লা পানি জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়ে বাসা-বাড়িতে উঠে পড়ে। দীর্ঘ দিন ধরে পৌরসভা কাউন্সিলর ও পৌর মেয়রকে অবগত করা হলেও নজর নেই ওয়ার্ডবাসীদের প্রতি।

জলবদ্ধতায় শহরবাসী ভোগান্তি পোহালে ও পৌর কর্তৃপক্ষ সমস্যাটির সমাধানে কোনো পদক্ষেপই নিচ্ছে না’।

এ বিষয়ে শায়েস্তাগঞ্জ পৌরসভা মেয়র মোঃ ফরিদ আহমেদ অলি বলেন, ‘পৌর শহরের প্রতিটি ওয়ার্ডে রাস্তা সংস্কার ও ড্রেন সংস্কার করার খোঁজ খবর নিয়েছি, কিন্তু এসব কাজ করার জন্য বরাদ্দ না আসায় কাজ করা সম্ভব হচ্ছে না।

মন্ত্রণালয়ের উর্ধতন কর্তৃপক্ষ ও এমপি মহোদয়ের সঙ্গে সব সময় যোগাযোগ করছি, প্রকল্প আসলে প্রতিটি ওয়ার্ডে অলিগলি রাস্তা, ড্রেন সংস্কার বাস্তবায়ন করা হবে’।