ঢাকা ১২:৪৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

আজমিরীগঞ্জে হাওড়ের ১০০ বছর এবং আমাদের করণীয় শীর্ষক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

আজমিরীগঞ্জ (হবিগঞ্জ) প্রতিনিধি:

হবিগঞ্জের আজমিরীগঞ্জে হাওড়ের ১শ’ বছর এবং আমাদের করণীয় শীর্ষক কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। ১৯ নভেম্বর মঙ্গলবার সকাল ১১ টায় আজমিরীগঞ্জ উপজেলা মিলনায়তনে উক্ত কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়।

উপজেলা নির্বাহী অফিসার জুয়েল ভৌমিক ‘র সভাপতিত্বে ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) মুজিবুল ইসলামের পরিচালনায় এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন হাওর ও জলাভূমি উন্নয়ন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো. আক্তারুজ্জামান এতে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন পরিবেশবিদ ও উদ্যোক্তা জামিল চৌধুরী, উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা লুৎফে আল মুইজ, মৎস্য কর্মকর্তা সোহানুর রহমান সুহান সহ বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা কর্মচারী, সুশীল সমাজের নেতৃবৃন্দ, শিক্ষক, ছাত্রছাত্রী ও সাংবাদিকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। প্রধান অতিথি তার বক্তব্যে হাওর ও জলাভূমি উন্নয়ন নিয়ে করণীয় ও পরামর্শ বিষয়ে আলোচনা করেন।

প্রত্যকটি হাওড়ের সৌন্দর্য্য,বৃক্ষরোপন, পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা, নদী সুরক্ষা,শিক্ষা, চিকিৎসা, যোগাযোগ, বাসস্থান, পর্যটন,অর্থনৈতিক কর্মসংস্থান সৃষ্টি বিষয়ে আলোচনা করা হয়।

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

আপডেট সময় ১১:০১:১৬ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২০ নভেম্বর ২০২৪
১ বার পড়া হয়েছে

আজমিরীগঞ্জে হাওড়ের ১০০ বছর এবং আমাদের করণীয় শীর্ষক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

আপডেট সময় ১১:০১:১৬ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২০ নভেম্বর ২০২৪

হবিগঞ্জের আজমিরীগঞ্জে হাওড়ের ১শ’ বছর এবং আমাদের করণীয় শীর্ষক কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। ১৯ নভেম্বর মঙ্গলবার সকাল ১১ টায় আজমিরীগঞ্জ উপজেলা মিলনায়তনে উক্ত কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়।

উপজেলা নির্বাহী অফিসার জুয়েল ভৌমিক ‘র সভাপতিত্বে ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) মুজিবুল ইসলামের পরিচালনায় এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন হাওর ও জলাভূমি উন্নয়ন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো. আক্তারুজ্জামান এতে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন পরিবেশবিদ ও উদ্যোক্তা জামিল চৌধুরী, উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা লুৎফে আল মুইজ, মৎস্য কর্মকর্তা সোহানুর রহমান সুহান সহ বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা কর্মচারী, সুশীল সমাজের নেতৃবৃন্দ, শিক্ষক, ছাত্রছাত্রী ও সাংবাদিকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। প্রধান অতিথি তার বক্তব্যে হাওর ও জলাভূমি উন্নয়ন নিয়ে করণীয় ও পরামর্শ বিষয়ে আলোচনা করেন।

প্রত্যকটি হাওড়ের সৌন্দর্য্য,বৃক্ষরোপন, পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা, নদী সুরক্ষা,শিক্ষা, চিকিৎসা, যোগাযোগ, বাসস্থান, পর্যটন,অর্থনৈতিক কর্মসংস্থান সৃষ্টি বিষয়ে আলোচনা করা হয়।