ঢাকা ০৬:৪২ অপরাহ্ন, শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৬ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

আবারও সারাদেশে মোবাইল ইন্টারনেট বন্ধের নির্দেশ

ডেস্ক রিপোর্ট

শিক্ষার্থীদের অসহযোগ আন্দোলনের প্রথম দিনে বিক্ষোভ ও সহিংসতা ছড়িয়ে পড়ার প্রেক্ষাপটে মোবাইল ইন্টারনেট বন্ধের নির্দেশ দিয়েছে সরকার। সরকারি একটি সংস্থা থেকে এমন নির্দশনা দেওয়া হয়েছে বলে জানা গেছে। এছাড়াও ফেসবুক ও হোয়াটসঅ্যাপও বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।

একটি মোবাইল ফোন অপারেটরের শীর্ষ কর্মকর্তা বলেন, ফোরজি সেবা বন্ধের নির্দেশনা তাদের কাছে এসেছে।

তবে ইন্টারনেট সেবা বন্ধের নির্দেশ দেওয়া হলেও ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের বিষয়ে এখন পর্যন্ত কোনো সিদ্ধান্তের কথা জানা যায়নি।

কোটা সংস্কার আন্দোলনের এক পর্যায়ে ১৭ জুলাই রাত থেকে মোবাইল ইন্টারনেট এবং ১৮ জুলাই রাতে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট বন্ধ হয়ে যায়। পাঁচ দিন পর ২৩ জুলাই ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সংযোগ সীমিত পরিসরে ফেরে। ১০ দিন পর ২৮ জুলাই মোবাইল ইন্টারনেট চালু হয়। কিন্তু বন্ধ ছিল মেটার প্ল্যাটফর্ম ফেসবুক, মেসেঞ্জার, হোয়াটসঅ্যাপ ও ইনস্টাগ্রাম। এ ছাড়া টিকটকও বন্ধ রাখা হয়। অন্যদিকে ব্রডব্যান্ড সংযোগে ইউটিউব চালু থাকলেও মোবাইল ডেটায় তা বন্ধ ছিল। গত ৩১ জুলাই ফেসবুকও চালু করা হয়েছিল।

এরপর ফের গত শুক্রবার অপারেটরদের ফেসবুক ও মেসেঞ্জারের মতো সামাজিক মিডিয়া ব্লক করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। এর পাঁচ ঘণ্টা পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম খুলে দেওয়া হয়। তার একদিন পর আবারও মোবাইল ইন্টারনেট বন্ধের নির্দেশ দেওয়া হলো।

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

আপডেট সময় ০২:০২:১১ অপরাহ্ন, রবিবার, ৪ অগাস্ট ২০২৪
১৭ বার পড়া হয়েছে

আবারও সারাদেশে মোবাইল ইন্টারনেট বন্ধের নির্দেশ

আপডেট সময় ০২:০২:১১ অপরাহ্ন, রবিবার, ৪ অগাস্ট ২০২৪

শিক্ষার্থীদের অসহযোগ আন্দোলনের প্রথম দিনে বিক্ষোভ ও সহিংসতা ছড়িয়ে পড়ার প্রেক্ষাপটে মোবাইল ইন্টারনেট বন্ধের নির্দেশ দিয়েছে সরকার। সরকারি একটি সংস্থা থেকে এমন নির্দশনা দেওয়া হয়েছে বলে জানা গেছে। এছাড়াও ফেসবুক ও হোয়াটসঅ্যাপও বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।

একটি মোবাইল ফোন অপারেটরের শীর্ষ কর্মকর্তা বলেন, ফোরজি সেবা বন্ধের নির্দেশনা তাদের কাছে এসেছে।

তবে ইন্টারনেট সেবা বন্ধের নির্দেশ দেওয়া হলেও ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের বিষয়ে এখন পর্যন্ত কোনো সিদ্ধান্তের কথা জানা যায়নি।

কোটা সংস্কার আন্দোলনের এক পর্যায়ে ১৭ জুলাই রাত থেকে মোবাইল ইন্টারনেট এবং ১৮ জুলাই রাতে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট বন্ধ হয়ে যায়। পাঁচ দিন পর ২৩ জুলাই ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সংযোগ সীমিত পরিসরে ফেরে। ১০ দিন পর ২৮ জুলাই মোবাইল ইন্টারনেট চালু হয়। কিন্তু বন্ধ ছিল মেটার প্ল্যাটফর্ম ফেসবুক, মেসেঞ্জার, হোয়াটসঅ্যাপ ও ইনস্টাগ্রাম। এ ছাড়া টিকটকও বন্ধ রাখা হয়। অন্যদিকে ব্রডব্যান্ড সংযোগে ইউটিউব চালু থাকলেও মোবাইল ডেটায় তা বন্ধ ছিল। গত ৩১ জুলাই ফেসবুকও চালু করা হয়েছিল।

এরপর ফের গত শুক্রবার অপারেটরদের ফেসবুক ও মেসেঞ্জারের মতো সামাজিক মিডিয়া ব্লক করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। এর পাঁচ ঘণ্টা পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম খুলে দেওয়া হয়। তার একদিন পর আবারও মোবাইল ইন্টারনেট বন্ধের নির্দেশ দেওয়া হলো।