ঢাকা ০৩:১৯ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ০৪ মার্চ ২০২৫, ১৯ ফাল্গুন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
Logo মানুষকে আলোকিত করতে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলেন শায়েস্তাগঞ্জে আব্দুল কবির Logo শ্রীমঙ্গলে সড়ক দূর্ঘটনায় চা-শ্রমিক ২ নিহত, গুরুতর আহত ১৮ Logo নবীগঞ্জ শহরে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করে ৪টি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানকে অর্থদণ্ড ! Logo শায়েস্তাগঞ্জে জহুরচাঁন বিবি মহিলা কলেজ প্রতিষ্ঠাতা বিশিষ্ট দানবীর মুক্তিযোদ্ধা মুহাম্মদ আব্দুল কবিরের ইন্তেকাল Logo রামাদানের শ্রেষ্ঠ সময় Logo ভোটার দিবস উপলক্ষে শায়েস্তাগঞ্জে র‌্যালী ও সভা অনুষ্ঠিত Logo শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ভর্তিতে জুলাইয়ে হতাহতদের সন্তানরা ৫ শতাংশ কোটা পাবেন Logo এনসিপি’র ২১৭ সদস্যের আহ্বায়ক কমিটি অনুমোদন Logo মৌলভীবাজারে আন্ত: ক্যাডার বৈষম্য নিরসনের দাবিতে পূর্ণ কর্মবিরতি পালিত Logo নবীগঞ্জে মুক্তিযোদ্ধা কাজী মিজানুর রহমানের মৃত্যু

‘কর্নেল অব দ্য রেজিমেন্ট’ হিসেবে অভিষিক্ত সেনাপ্রধান

শায়েস্তাগঞ্জের বাণী ডেস্ক ,

বাংলাদেশ ইনফ্যান্ট্রি রেজিমেন্টের সপ্তম ‘কর্নেল অব দ্য রেজিমেন্ট’ হিসেবে অভিষিক্ত হলেন সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান।

বৃহস্পতিবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) সকালে রাজশাহী সেনানিবাসে বাংলাদেশ ইনফ্যান্ট্রি রেজিমেন্টাল সেন্টারে এক বিশেষ অনুষ্ঠানে প্রচলিত রীতি অনুযায়ী তাকে রেজিমেন্টের কর্নেল র‌্যাংক পরিয়ে দেওয়া হয়।

পরে তার বক্তব্যে জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান এ পদে তাকে নির্বাচিত করার জন্য সংশ্লিষ্টদের ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানান।

জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান বলেন, বাংলাদেশ ইনফ্যান্ট্রি রেজিমেন্ট ২০২১ সালের ১ জানুয়ারি প্রতিষ্ঠা লাভের পর অতি অল্প সময়ের মধ্যেই কঠোর পরিশ্রম, সময়োপযোগী পরিকল্পনা এবং দেশপ্রেমের দৃঢ অঙ্গীকারের মাধ্যমে আজকের মর্যাদাপূর্ণ অবস্থানে আসীন হয়েছে। এই রেজিমেন্ট কৃতিত্বপূর্ণ অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ ২০১১ সালে জাতীয় পতাকা লাভের দুর্লভ সম্মান অর্জন করেছে।

কর্নেল অব দ্য রেজিমেন্ট দায়িত্ব নিতে পেরে তিনি অত্যন্ত গর্বিত বলে উল্লেখ করে সেনাপ্রধান বলেন, ‘এই রেজিমেন্ট ইতোমধ্যেই আধুনিকায়ন হয়েছে। এর মধ্যে নতুন নতুন ইউনিট প্রতিষ্ঠা, আধুনিক অস্ত্র-সরঞ্জামাদি সংযোজনসহ উন্নয়ন ও কল্যাণমুখী কার্যক্রম অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। আমি কর্নেল অব দ্য রেজিমেন্ট হিসেবে আধুনিক যুদ্ধাস্ত্র সংগ্রহ এবং এর চলমান প্রক্রিয়াকে আরও বেগবান করব।’

রেজিমেন্টের প্রত্যেক সদস্যকে পেশাদার ও প্রশিক্ষিত হিসেবে গড়ে তুলতে তিনি সর্বদা বদ্ধপরিকর বলে জানান জেনালের ওয়াকার-উজ-জামান। পেশাগত দক্ষতার পাশাপাশি একটি সুন্দর জীবনমানও কাম্য এল উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘যেকোনো কল্যাণমুখী কার্যক্রমের জন্য আমি সর্বদা সচেষ্ট থাকব। এ ব্যাপারে আমি রেজিমেন্টের সব সদস্যের সহযোগিতা কামনা করছি।’

সেনাপ্রধান আশা প্রকাশ করে বলেন, রেজিমেন্টের সব সদস্য তাদের ওপর অর্পিত দায়িত্ব পেশাদারিত্বের সঙ্গে পালন করবেন এবং দেশের প্রয়োজনে নিজের জীবন উৎসর্গ করতে প্রস্তুত থাকবেন।

এর আগে সেনাপ্রধান ইনফ্যান্ট্রি রেজিমেন্টের সদস্যদের অংশগ্রহণে প্যারেড পরিদর্শন করেন। অনুষ্ঠানে ঊর্ধ্বতন সামরিক কর্মকর্তা এবং আমন্ত্রিত অতিথিরা উপস্থিত ছিলেন।

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

আপডেট সময় ০৮:৪৩:৩৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
৫ বার পড়া হয়েছে

‘কর্নেল অব দ্য রেজিমেন্ট’ হিসেবে অভিষিক্ত সেনাপ্রধান

আপডেট সময় ০৮:৪৩:৩৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

বাংলাদেশ ইনফ্যান্ট্রি রেজিমেন্টের সপ্তম ‘কর্নেল অব দ্য রেজিমেন্ট’ হিসেবে অভিষিক্ত হলেন সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান।

বৃহস্পতিবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) সকালে রাজশাহী সেনানিবাসে বাংলাদেশ ইনফ্যান্ট্রি রেজিমেন্টাল সেন্টারে এক বিশেষ অনুষ্ঠানে প্রচলিত রীতি অনুযায়ী তাকে রেজিমেন্টের কর্নেল র‌্যাংক পরিয়ে দেওয়া হয়।

পরে তার বক্তব্যে জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান এ পদে তাকে নির্বাচিত করার জন্য সংশ্লিষ্টদের ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানান।

জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান বলেন, বাংলাদেশ ইনফ্যান্ট্রি রেজিমেন্ট ২০২১ সালের ১ জানুয়ারি প্রতিষ্ঠা লাভের পর অতি অল্প সময়ের মধ্যেই কঠোর পরিশ্রম, সময়োপযোগী পরিকল্পনা এবং দেশপ্রেমের দৃঢ অঙ্গীকারের মাধ্যমে আজকের মর্যাদাপূর্ণ অবস্থানে আসীন হয়েছে। এই রেজিমেন্ট কৃতিত্বপূর্ণ অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ ২০১১ সালে জাতীয় পতাকা লাভের দুর্লভ সম্মান অর্জন করেছে।

কর্নেল অব দ্য রেজিমেন্ট দায়িত্ব নিতে পেরে তিনি অত্যন্ত গর্বিত বলে উল্লেখ করে সেনাপ্রধান বলেন, ‘এই রেজিমেন্ট ইতোমধ্যেই আধুনিকায়ন হয়েছে। এর মধ্যে নতুন নতুন ইউনিট প্রতিষ্ঠা, আধুনিক অস্ত্র-সরঞ্জামাদি সংযোজনসহ উন্নয়ন ও কল্যাণমুখী কার্যক্রম অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। আমি কর্নেল অব দ্য রেজিমেন্ট হিসেবে আধুনিক যুদ্ধাস্ত্র সংগ্রহ এবং এর চলমান প্রক্রিয়াকে আরও বেগবান করব।’

রেজিমেন্টের প্রত্যেক সদস্যকে পেশাদার ও প্রশিক্ষিত হিসেবে গড়ে তুলতে তিনি সর্বদা বদ্ধপরিকর বলে জানান জেনালের ওয়াকার-উজ-জামান। পেশাগত দক্ষতার পাশাপাশি একটি সুন্দর জীবনমানও কাম্য এল উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘যেকোনো কল্যাণমুখী কার্যক্রমের জন্য আমি সর্বদা সচেষ্ট থাকব। এ ব্যাপারে আমি রেজিমেন্টের সব সদস্যের সহযোগিতা কামনা করছি।’

সেনাপ্রধান আশা প্রকাশ করে বলেন, রেজিমেন্টের সব সদস্য তাদের ওপর অর্পিত দায়িত্ব পেশাদারিত্বের সঙ্গে পালন করবেন এবং দেশের প্রয়োজনে নিজের জীবন উৎসর্গ করতে প্রস্তুত থাকবেন।

এর আগে সেনাপ্রধান ইনফ্যান্ট্রি রেজিমেন্টের সদস্যদের অংশগ্রহণে প্যারেড পরিদর্শন করেন। অনুষ্ঠানে ঊর্ধ্বতন সামরিক কর্মকর্তা এবং আমন্ত্রিত অতিথিরা উপস্থিত ছিলেন।