ঢাকা ০২:৪২ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ১০ ফাল্গুন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

জামায়াত নেতার স্ত্রীকে ছুরিকাঘাতে হত্যা

নিজস্ব প্রতিবেদক

হবিগঞ্জ জেলার বাহুবল উপজেলা জামায়াতের সাবেক সেক্রেটারি ও উপজেলা শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের সভাপতি আব্দুল আহাদ ইবনে মালেকের স্ত্রীর মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নিহতের স্বামীর ভাষ্য, ছুরিকাঘাতে হত্যা করা হয়েছে তার স্ত্রীকে।

শুক্রবার (২১ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যা ৭টার দিকে উপজেলার মিরপুর ইউনিয়নের পশ্চিম জয়পুর গ্রাম থেকে মরদেহটি উদ্ধার হয়। বাহুবল মডেল থানার ওসি মোহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম এতথ্য নিশ্চিত করেছেন।

নিহত মিনারা বেগম (৩৮) উপজেলা জামায়াতের মহিলা বিভাগের দায়িত্ব পালন করতেন। তিনি মিরপুর পাইলট স্কুল এন্ড কলেজের সহকারী শিক্ষক ছিলেন।

নিহতের স্বামী আব্দুল আহাদ ইবনে মালেকে জানান, একুশে ফেব্রুয়ারি উপলক্ষ্যে উপজেলায় সরকারি অনুষ্ঠান ছিল। সেখানে যোগ ‍দিয়ে হবিগঞ্জে রোকন বৈঠক করে সন্ধ্যার পর বাড়িতে এসে দেখেন দরজা খোলা। ঘরের লাইট বন্ধ। লাইট জ্বালিয়ে দেখতে পান, তার ৭ মাসের সন্তান খাটের নিচে পড়ে আছে। স্ত্রী খাটের ওপর ছুরিকাঘাত করা অবস্থায় পড়ে আছেন।

এদিকে, খবর পেয়ে হবিগঞ্জের পুলিশ সুপার এ এন এম সাজিদুর রহমান, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) গিয়াস উদ্দীন, বাহুবল মডেল থানার ওসি মোহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম ঘটনাস্থলে পরিদর্শন করেছেন।

বাহুবল মডেল থানার ওসি মোহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম বলেন, “বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে খতিয়ে দেখে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

আপডেট সময় ০৫:৩৮:৪০ অপরাহ্ন, শনিবার, ২২ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
৪ বার পড়া হয়েছে

জামায়াত নেতার স্ত্রীকে ছুরিকাঘাতে হত্যা

আপডেট সময় ০৫:৩৮:৪০ অপরাহ্ন, শনিবার, ২২ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

হবিগঞ্জ জেলার বাহুবল উপজেলা জামায়াতের সাবেক সেক্রেটারি ও উপজেলা শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের সভাপতি আব্দুল আহাদ ইবনে মালেকের স্ত্রীর মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নিহতের স্বামীর ভাষ্য, ছুরিকাঘাতে হত্যা করা হয়েছে তার স্ত্রীকে।

শুক্রবার (২১ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যা ৭টার দিকে উপজেলার মিরপুর ইউনিয়নের পশ্চিম জয়পুর গ্রাম থেকে মরদেহটি উদ্ধার হয়। বাহুবল মডেল থানার ওসি মোহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম এতথ্য নিশ্চিত করেছেন।

নিহত মিনারা বেগম (৩৮) উপজেলা জামায়াতের মহিলা বিভাগের দায়িত্ব পালন করতেন। তিনি মিরপুর পাইলট স্কুল এন্ড কলেজের সহকারী শিক্ষক ছিলেন।

নিহতের স্বামী আব্দুল আহাদ ইবনে মালেকে জানান, একুশে ফেব্রুয়ারি উপলক্ষ্যে উপজেলায় সরকারি অনুষ্ঠান ছিল। সেখানে যোগ ‍দিয়ে হবিগঞ্জে রোকন বৈঠক করে সন্ধ্যার পর বাড়িতে এসে দেখেন দরজা খোলা। ঘরের লাইট বন্ধ। লাইট জ্বালিয়ে দেখতে পান, তার ৭ মাসের সন্তান খাটের নিচে পড়ে আছে। স্ত্রী খাটের ওপর ছুরিকাঘাত করা অবস্থায় পড়ে আছেন।

এদিকে, খবর পেয়ে হবিগঞ্জের পুলিশ সুপার এ এন এম সাজিদুর রহমান, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) গিয়াস উদ্দীন, বাহুবল মডেল থানার ওসি মোহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম ঘটনাস্থলে পরিদর্শন করেছেন।

বাহুবল মডেল থানার ওসি মোহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম বলেন, “বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে খতিয়ে দেখে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”