ঢাকা ১১:৪৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৪, ১৩ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নাইজেরিয়ায় স্কুলভবন ধসে ২২ শিক্ষার্থী নিহত

আন্তর্জাতিক ডেস্ক

নাইজেরিয়ার মধ্য প্লাটিউ রাজ্যের একটি স্কুল ভবন ধসে ২২ জন শিক্ষার্থীর মৃত্যু হয়েছে। এ ঘটনায় ১৩০ জনের বেশি শিক্ষার্থী আহত হয়েছে।

শুক্রবার (১২ জুলাই) দেশটির প্লাতিউ জেলার জস সিটিতে এ দুর্ঘটনা ঘটে। খবর বিবিসির। দুর্ঘটনার খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে ছুটে যান উদ্ধারকর্মীরা। এক্সকেভেটর ও হাতুড়ি দিয়ে ধসে পড়া বড় বড় কংক্রিটের স্তুপ গুঁড়িয়ে দিয়ে চাপা পড়াদের উদ্ধারে হাত লাগান তারা।

স্থানীয় পুলিশ বলছে, দুর্ঘটনায় অন্তত ২২ জনের মৃত্যু হয়েছে এবং আহত অনেককে চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, স্কুলটিতে শিক্ষার্থীর সংখ্যা এক হাজারের বেশি। অ্যাবেল ফুয়ানদাই নামে স্থানীয় এক বাসিন্দা জানিয়েছেন, স্কুলভবন ধসে তার বন্ধুর ছেলেও মারা গেছে। দুর্ঘটনাটি অত্যন্ত ‘ভয়াবহ’।

তিনি জানান, উদ্ধারকর্মীরা এবং জরুরি সেবার কর্মীরা এক্সকেভেটর দিয়ে ধ্বংসস্তুপ সরিয়ে চাপা পড়াদের উদ্ধারে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। স্কুলভবনটি ধসে পড়ার কারণ জানা না গেলেও স্থানীয়রা বলছেন, প্লাটিউ রাজ্যে টানা তিন দিন ধরে ভারী বৃষ্টি হচ্ছে এ কারণে এই দুর্ঘটনা ঘটেছে।

উইলিয়া ইব্রাহিম নামে আহত এক শিক্ষার্থী হাসপাতালে ঘটনার বর্ণনা দিয়ে বলেন, ক্লাসে ঢুকেছি পাঁচ মিনিটও হয়নি, আমি একটি বিকট শব্দ শুনতে পাই। তারপর আমি নিজেকে এখানে (হাসপাতাল) আবিষ্কার করি। ক্লাসে আমরা অনেকেই ছিলাম, আমরা পরীক্ষা দিচ্ছিলাম।

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

আপডেট সময় ০২:২২:৫৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৩ জুলাই ২০২৪
৪০ বার পড়া হয়েছে

নাইজেরিয়ায় স্কুলভবন ধসে ২২ শিক্ষার্থী নিহত

আপডেট সময় ০২:২২:৫৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৩ জুলাই ২০২৪

নাইজেরিয়ার মধ্য প্লাটিউ রাজ্যের একটি স্কুল ভবন ধসে ২২ জন শিক্ষার্থীর মৃত্যু হয়েছে। এ ঘটনায় ১৩০ জনের বেশি শিক্ষার্থী আহত হয়েছে।

শুক্রবার (১২ জুলাই) দেশটির প্লাতিউ জেলার জস সিটিতে এ দুর্ঘটনা ঘটে। খবর বিবিসির। দুর্ঘটনার খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে ছুটে যান উদ্ধারকর্মীরা। এক্সকেভেটর ও হাতুড়ি দিয়ে ধসে পড়া বড় বড় কংক্রিটের স্তুপ গুঁড়িয়ে দিয়ে চাপা পড়াদের উদ্ধারে হাত লাগান তারা।

স্থানীয় পুলিশ বলছে, দুর্ঘটনায় অন্তত ২২ জনের মৃত্যু হয়েছে এবং আহত অনেককে চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, স্কুলটিতে শিক্ষার্থীর সংখ্যা এক হাজারের বেশি। অ্যাবেল ফুয়ানদাই নামে স্থানীয় এক বাসিন্দা জানিয়েছেন, স্কুলভবন ধসে তার বন্ধুর ছেলেও মারা গেছে। দুর্ঘটনাটি অত্যন্ত ‘ভয়াবহ’।

তিনি জানান, উদ্ধারকর্মীরা এবং জরুরি সেবার কর্মীরা এক্সকেভেটর দিয়ে ধ্বংসস্তুপ সরিয়ে চাপা পড়াদের উদ্ধারে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। স্কুলভবনটি ধসে পড়ার কারণ জানা না গেলেও স্থানীয়রা বলছেন, প্লাটিউ রাজ্যে টানা তিন দিন ধরে ভারী বৃষ্টি হচ্ছে এ কারণে এই দুর্ঘটনা ঘটেছে।

উইলিয়া ইব্রাহিম নামে আহত এক শিক্ষার্থী হাসপাতালে ঘটনার বর্ণনা দিয়ে বলেন, ক্লাসে ঢুকেছি পাঁচ মিনিটও হয়নি, আমি একটি বিকট শব্দ শুনতে পাই। তারপর আমি নিজেকে এখানে (হাসপাতাল) আবিষ্কার করি। ক্লাসে আমরা অনেকেই ছিলাম, আমরা পরীক্ষা দিচ্ছিলাম।