ঢাকা ০৭:১৪ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৪ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বিএনপি প্রতিহিংসায় বিশ্বাস করে না বিএনপি প্রতিহিংসা পরায়ন দল নয়-জি কে গউছ

নজরুল ইসলাম কাউসার হবিগঞ্জ প্র্রতিনিধিঃ

বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক (সিলেট বিভাগ) ও টানা ৩ বারের নির্বাচিত হবিগঞ্জ পৌরসভার পদত্যাগকারী মেয়র আলহাজ্ব জি কে গউছ বলেছেন- বিএনপি প্রতিহিংসায় বিশ্বাস করে না।

বিএনপি প্রতিহিংসা পরায়ন দল নয়। বিগত ৬টি বছর দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া মিথ্যা মামলায় শেখ হাসিনার বন্দিশালায় বন্ধি ছিলেন। বিনা চিকিৎনায় খালেদা জিয়া মৃত্যু পথযাত্রী। খালেদা জিয়া মুক্তি পেয়েই দেশবাসীর উদ্দেশ্যে বলেছেন, ধ্বংস নয়, প্রতিশোধ নয়, প্রতিহিংসা নয়, ভালোবাসা, শান্তি ও জ্ঞানভিত্তিক সমাজ গড়ে তুলতে হবে।

তিনি গতকাল রবিবার বিকালে শায়েস্তানগর কেন্দ্রীয় ঈদগা ময়দানে জেলা বিএনপির গণদোয়া মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।

বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে মহান শহীদদের রূহের মাগফিরাত এবং আহতদের সুস্থতা কামনায় এই গণদোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়।

জি কে গউছ বলেন- হুলিয়া মাথায় নিয়ে বিএনপি নেতাকর্মীরা আন্দোলন করেছে, সংগ্রাম করেছে, মামলা খেয়েছে, গুলিবিদ্ধ হয়েছে। আমাদের অনেক ভাই মিছিলে সভা-সমাবেশে শহীদ হয়েছেন। তারপরও দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া ও দেশনায়ক তারেক রহমানের নির্দেশে আমরা ধৈর্য ধরেছি। জনগণের জানমাল রক্ষায় আমরা কাজ করছি। বিএনপি নেতাকর্মীরা জনগণের পাশে আছে।

তিনি বলেন- যারা বিগত ১৫টি বছর জনগণের টাকা লন্ঠন করে হাজার হাজার কোটি টাকা বিদেশে পাচার করেছেন, সেই টাকা দিয়ে এখন ধর্মীয় ব্যানার দিয়ে বাংলাদেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করছেন। বিনীত অনুরোধ করছি, সেই পথ পরিহার করুণ। আসুন, আমাদের ছাত্র সমাজ বুকের তাজা রক্ত দিয়ে বৈষম্যবিরোধী যে আন্দোলন গড়ে তুলেছে তাদের পাশে দাঁড়াই।

জি কে গউছ বলেন- পুলিশের কতিপয় অতিউৎসাহী ব্যক্তিদের আহŸানে সারা দিয়ে পুলিশ সদস্যরা কর্মবিরতি দিয়েছেন। এতে রাস্তায় ট্রাফিক ব্যবস্থা ভেঙ্গে পড়েছিল। কিন্তু আমাদের ছাত্র সমাজ রাস্তায় ট্রাফিকের দায়িত্ব পালন করে শৃংখলা ফিরিয়ে এনেছে। প্রমাণ করেছে তারা শুধু রক্ত দিতে জানে না, তারা দেশ পরিচালনায়ও এগিয়ে এসেছে।
তিনি বলেন- ধর্মীয় ব্যানার ব্যবহার করে পালিয়ে যাওয়া রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দকে নিয়ে যারা মিছিল করেন, খেয়াল রাখবেন, বাংলাদেশের মানুষ বোকার রাজ্যে বসবাস করে না।

বাংলাদেশের গণতন্ত্রকে যারা গলাটিপে হত্যা করতে চেয়েছিল, তাদের পরোচনায়, তাদের সহায়তায়, তাদের প্রত্যেক্ষ ও পরোক্ষ সমর্থনে দুয়েকটি বিচ্ছিন্ন ঘটনা ঘটেছে। আওয়ামীলীগের ষড়যন্ত্র নেমে থাকেনি, প্রতিনিয়ত দলের বিরুদ্ধে, রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে তাদের ষড়যন্ত্র অব্যাহত আছে। আমরা আহŸান জানাই, আমাদের অহংকার বাংলাদেশ সেনাবাহিনী তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নিবেন।

জেলা বিএনপির আহŸায়ক আবুল হাশিমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত মাহফিলে উপস্থিত ছিলেন জেলা বিএনপির সাবেক সহ সভাপতি সফিকুর রহমান চৌধুরী ফারছু, এডভোকেট শামছু মিয়া চৌধুরী, এডভোকেট মঞ্জুর উদ্দিন আহমেদ শাহীন, জেলা বিএনপির যুগ্ম-আহŸায়ক মিজানুর রহমান চৌধুরী, এডভোকেট হাজী নুরুল ইসলাম, ইসলাম তরফতার তনু, হাজী এনামুল হক, এডভোকেট এনামুল হক সেলিম, এডভোকেট কামাল উদ্দিন সেলিম ও আব্বাস উদ্দিন, সদস্য এম জি মোহিত, আব্দুল ওয়াদুদ তালুকদার আব্দাল, সৈয়দ রিয়াজ উদ্দিন, মেয়র ফরিদ আহমেদ অলি, প্রফেসর এনামুল হক, আজিজুর রহমান কাজল, তাজুল ইসলাম চৌধুরী ফরিদ, সরফরাজ চৌধুরী, আবু তাহের, মুজিবুল হাসান মারুফ, নকীব ফজলে রকিব মাখন, শামছুল আলম, এডভোকেট মীর সিরাজ আলী, হোসাইন আহমেদ রাজন, দিদার আলী, এডভোকেট হাবিবুর রহমান, শামছুল আলম, আলী আহমেদ জনফুল, খালেদুর রশিদ ঝলক, শামছুল ইসলাম কামাল, হামিদুর রহমান হামদু, চৌধুরী ফজলে ইমাম সুমন, গোলাফ খান, আলাউদ্দিন আল রনি, আজম উদ্দিন, এডভোকেট মনিরুল ইসলাম, এডভোকেট আফজাল হোসেন,

হাবিবুর রহমান, মুজিবুর রহমান মুজিব, সিনিয়র যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক দেওয়ান মুহাইমিন চৌধুরী ফুয়াদ, মোর্তুজা আহমেদ রিপন, হাজী আব্দুল মজিদ, ছমির আলী, মিজানুর রহমান শাকিম, সৈয়ত ধন মিয়া, ফজলুল করিম মেম্বার, ফারুক মেম্বার, আবক্ষাস উদ্দিন, নিজামুল ইসলাম বেলাল, শেখ ফরিদ মিয়া, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শাহ আলম গোলাপ, সাংগঠনিক সম্পাদক শামসুদ্দিন আহমেদ, মজিদুর রহমান মজিদ, সৈয়দ মতিউর রহমান পিয়ারা, ছালেক মিয়া, নুরুল আমিন, তৌহিদুল ইসলাম, আনোয়ার হোসেন মিঠু, হাফেজ আব্দুর রকিব, এনামুল হক এনাম, আব্দুল হাই শিবলু, আব্দুল করিম সরকার, আব্দুল জলিল, মোশাররফ হোসেন বাবুল, ইসমাইল হোসেন সরষ, জসিম উদ্দিন, আলী আহমেদ, মাসুকুর রহমান মাসুক, হাজী পিরোজ মিয়া, জেলা শ্রমিকদলের সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট এস এম বজলুর রহমান, জেলা কৃষকদলের সদস্য সচিব মফিজুর রহমান বাচ্চু, জেলা যুবদলের আহŸায়ক জালাল আহমেদ, সদস্য সচিব সফিকুর রহমান সিতু, জেলা মহিলা দলের সভাপতি এডভোকেট ফাতেমা ইয়াসমিন, জেলা স্বেচ্ছাসেবকদলের আহবায়ক সৈয়দ মুশফিক আহমেদ, সদস্য সচিব এমদাদুল হক ইমরান, সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক জহিরুল হক শরীফ, জেলা জাসাসের আহŸায়ক মিজানুর রহমান চৌধুরী, জেলা যুবদলের যুগ্ম-আহবায়ক রুবেল আহমেদ চৌধুরী, মিজানুর রহমান সুমন,

হবিগঞ্জ জেলা মৎস্যজীবি দলের সভাপতি এডভোকেট মুদ্দদ আহমেদ, সাধারণ সম্পাদক ফারুক আহমেদ, জেলা ছাত্রদলের সভাপতি শাহ রাজীব আহমেদ রিংগন, সাধারণ সম্পাদক জিল্লুর রহমান, সাংগঠনিক সম্পাদক গোলাম মাহবুব, সাধারণ সম্পাদক সৈয়দা লাভলী সুলতানা,

সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শিমু আক্তার চৌধুরী, ওলামাদলের সভাপতি ক্বারী কবির হোসেন, সাধারণ সম্পাদক কাশেম বিল্লাহ, আরব আলী, আইনজীবি ফোরামের সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট আবুল ফজল, এডভোকেট খন্দকার শাহিন, এডভোকেট এস এম আলী আজগর, এডভোকেট ফয়সল আহমেদ চৌধুরী, এডভোকেট গুলজার খান, এডভোকেট আছকিরুজ্জামান, এডভোকেট লেলিনুজ্জামান, এডভোকেট সৈয়দ জাদিল আহমেদ, এডভোকেট জসিম উদ্দিন, এডভোকেট কুতুব উদ্দিন জুয়েল প্রমুখ।

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

আপডেট সময় ১২:০৪:৫৬ অপরাহ্ন, সোমবার, ১২ অগাস্ট ২০২৪
১৯ বার পড়া হয়েছে

বিএনপি প্রতিহিংসায় বিশ্বাস করে না বিএনপি প্রতিহিংসা পরায়ন দল নয়-জি কে গউছ

আপডেট সময় ১২:০৪:৫৬ অপরাহ্ন, সোমবার, ১২ অগাস্ট ২০২৪

বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক (সিলেট বিভাগ) ও টানা ৩ বারের নির্বাচিত হবিগঞ্জ পৌরসভার পদত্যাগকারী মেয়র আলহাজ্ব জি কে গউছ বলেছেন- বিএনপি প্রতিহিংসায় বিশ্বাস করে না।

বিএনপি প্রতিহিংসা পরায়ন দল নয়। বিগত ৬টি বছর দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া মিথ্যা মামলায় শেখ হাসিনার বন্দিশালায় বন্ধি ছিলেন। বিনা চিকিৎনায় খালেদা জিয়া মৃত্যু পথযাত্রী। খালেদা জিয়া মুক্তি পেয়েই দেশবাসীর উদ্দেশ্যে বলেছেন, ধ্বংস নয়, প্রতিশোধ নয়, প্রতিহিংসা নয়, ভালোবাসা, শান্তি ও জ্ঞানভিত্তিক সমাজ গড়ে তুলতে হবে।

তিনি গতকাল রবিবার বিকালে শায়েস্তানগর কেন্দ্রীয় ঈদগা ময়দানে জেলা বিএনপির গণদোয়া মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।

বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে মহান শহীদদের রূহের মাগফিরাত এবং আহতদের সুস্থতা কামনায় এই গণদোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়।

জি কে গউছ বলেন- হুলিয়া মাথায় নিয়ে বিএনপি নেতাকর্মীরা আন্দোলন করেছে, সংগ্রাম করেছে, মামলা খেয়েছে, গুলিবিদ্ধ হয়েছে। আমাদের অনেক ভাই মিছিলে সভা-সমাবেশে শহীদ হয়েছেন। তারপরও দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া ও দেশনায়ক তারেক রহমানের নির্দেশে আমরা ধৈর্য ধরেছি। জনগণের জানমাল রক্ষায় আমরা কাজ করছি। বিএনপি নেতাকর্মীরা জনগণের পাশে আছে।

তিনি বলেন- যারা বিগত ১৫টি বছর জনগণের টাকা লন্ঠন করে হাজার হাজার কোটি টাকা বিদেশে পাচার করেছেন, সেই টাকা দিয়ে এখন ধর্মীয় ব্যানার দিয়ে বাংলাদেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করছেন। বিনীত অনুরোধ করছি, সেই পথ পরিহার করুণ। আসুন, আমাদের ছাত্র সমাজ বুকের তাজা রক্ত দিয়ে বৈষম্যবিরোধী যে আন্দোলন গড়ে তুলেছে তাদের পাশে দাঁড়াই।

জি কে গউছ বলেন- পুলিশের কতিপয় অতিউৎসাহী ব্যক্তিদের আহŸানে সারা দিয়ে পুলিশ সদস্যরা কর্মবিরতি দিয়েছেন। এতে রাস্তায় ট্রাফিক ব্যবস্থা ভেঙ্গে পড়েছিল। কিন্তু আমাদের ছাত্র সমাজ রাস্তায় ট্রাফিকের দায়িত্ব পালন করে শৃংখলা ফিরিয়ে এনেছে। প্রমাণ করেছে তারা শুধু রক্ত দিতে জানে না, তারা দেশ পরিচালনায়ও এগিয়ে এসেছে।
তিনি বলেন- ধর্মীয় ব্যানার ব্যবহার করে পালিয়ে যাওয়া রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দকে নিয়ে যারা মিছিল করেন, খেয়াল রাখবেন, বাংলাদেশের মানুষ বোকার রাজ্যে বসবাস করে না।

বাংলাদেশের গণতন্ত্রকে যারা গলাটিপে হত্যা করতে চেয়েছিল, তাদের পরোচনায়, তাদের সহায়তায়, তাদের প্রত্যেক্ষ ও পরোক্ষ সমর্থনে দুয়েকটি বিচ্ছিন্ন ঘটনা ঘটেছে। আওয়ামীলীগের ষড়যন্ত্র নেমে থাকেনি, প্রতিনিয়ত দলের বিরুদ্ধে, রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে তাদের ষড়যন্ত্র অব্যাহত আছে। আমরা আহŸান জানাই, আমাদের অহংকার বাংলাদেশ সেনাবাহিনী তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নিবেন।

জেলা বিএনপির আহŸায়ক আবুল হাশিমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত মাহফিলে উপস্থিত ছিলেন জেলা বিএনপির সাবেক সহ সভাপতি সফিকুর রহমান চৌধুরী ফারছু, এডভোকেট শামছু মিয়া চৌধুরী, এডভোকেট মঞ্জুর উদ্দিন আহমেদ শাহীন, জেলা বিএনপির যুগ্ম-আহŸায়ক মিজানুর রহমান চৌধুরী, এডভোকেট হাজী নুরুল ইসলাম, ইসলাম তরফতার তনু, হাজী এনামুল হক, এডভোকেট এনামুল হক সেলিম, এডভোকেট কামাল উদ্দিন সেলিম ও আব্বাস উদ্দিন, সদস্য এম জি মোহিত, আব্দুল ওয়াদুদ তালুকদার আব্দাল, সৈয়দ রিয়াজ উদ্দিন, মেয়র ফরিদ আহমেদ অলি, প্রফেসর এনামুল হক, আজিজুর রহমান কাজল, তাজুল ইসলাম চৌধুরী ফরিদ, সরফরাজ চৌধুরী, আবু তাহের, মুজিবুল হাসান মারুফ, নকীব ফজলে রকিব মাখন, শামছুল আলম, এডভোকেট মীর সিরাজ আলী, হোসাইন আহমেদ রাজন, দিদার আলী, এডভোকেট হাবিবুর রহমান, শামছুল আলম, আলী আহমেদ জনফুল, খালেদুর রশিদ ঝলক, শামছুল ইসলাম কামাল, হামিদুর রহমান হামদু, চৌধুরী ফজলে ইমাম সুমন, গোলাফ খান, আলাউদ্দিন আল রনি, আজম উদ্দিন, এডভোকেট মনিরুল ইসলাম, এডভোকেট আফজাল হোসেন,

হাবিবুর রহমান, মুজিবুর রহমান মুজিব, সিনিয়র যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক দেওয়ান মুহাইমিন চৌধুরী ফুয়াদ, মোর্তুজা আহমেদ রিপন, হাজী আব্দুল মজিদ, ছমির আলী, মিজানুর রহমান শাকিম, সৈয়ত ধন মিয়া, ফজলুল করিম মেম্বার, ফারুক মেম্বার, আবক্ষাস উদ্দিন, নিজামুল ইসলাম বেলাল, শেখ ফরিদ মিয়া, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শাহ আলম গোলাপ, সাংগঠনিক সম্পাদক শামসুদ্দিন আহমেদ, মজিদুর রহমান মজিদ, সৈয়দ মতিউর রহমান পিয়ারা, ছালেক মিয়া, নুরুল আমিন, তৌহিদুল ইসলাম, আনোয়ার হোসেন মিঠু, হাফেজ আব্দুর রকিব, এনামুল হক এনাম, আব্দুল হাই শিবলু, আব্দুল করিম সরকার, আব্দুল জলিল, মোশাররফ হোসেন বাবুল, ইসমাইল হোসেন সরষ, জসিম উদ্দিন, আলী আহমেদ, মাসুকুর রহমান মাসুক, হাজী পিরোজ মিয়া, জেলা শ্রমিকদলের সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট এস এম বজলুর রহমান, জেলা কৃষকদলের সদস্য সচিব মফিজুর রহমান বাচ্চু, জেলা যুবদলের আহŸায়ক জালাল আহমেদ, সদস্য সচিব সফিকুর রহমান সিতু, জেলা মহিলা দলের সভাপতি এডভোকেট ফাতেমা ইয়াসমিন, জেলা স্বেচ্ছাসেবকদলের আহবায়ক সৈয়দ মুশফিক আহমেদ, সদস্য সচিব এমদাদুল হক ইমরান, সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক জহিরুল হক শরীফ, জেলা জাসাসের আহŸায়ক মিজানুর রহমান চৌধুরী, জেলা যুবদলের যুগ্ম-আহবায়ক রুবেল আহমেদ চৌধুরী, মিজানুর রহমান সুমন,

হবিগঞ্জ জেলা মৎস্যজীবি দলের সভাপতি এডভোকেট মুদ্দদ আহমেদ, সাধারণ সম্পাদক ফারুক আহমেদ, জেলা ছাত্রদলের সভাপতি শাহ রাজীব আহমেদ রিংগন, সাধারণ সম্পাদক জিল্লুর রহমান, সাংগঠনিক সম্পাদক গোলাম মাহবুব, সাধারণ সম্পাদক সৈয়দা লাভলী সুলতানা,

সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শিমু আক্তার চৌধুরী, ওলামাদলের সভাপতি ক্বারী কবির হোসেন, সাধারণ সম্পাদক কাশেম বিল্লাহ, আরব আলী, আইনজীবি ফোরামের সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট আবুল ফজল, এডভোকেট খন্দকার শাহিন, এডভোকেট এস এম আলী আজগর, এডভোকেট ফয়সল আহমেদ চৌধুরী, এডভোকেট গুলজার খান, এডভোকেট আছকিরুজ্জামান, এডভোকেট লেলিনুজ্জামান, এডভোকেট সৈয়দ জাদিল আহমেদ, এডভোকেট জসিম উদ্দিন, এডভোকেট কুতুব উদ্দিন জুয়েল প্রমুখ।