ঢাকা ০৫:১৯ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ২০ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
Logo সাতছড়ি, রেমা-কালেঙ্গাঘেরা চুনারুঘাটে পর্যটনের বিপুল সম্ভাবনা, অভাব পরিকল্পনার Logo দখল-দূষণে অস্তিত্ব হারাচ্ছে হবিগঞ্জের নদ-নদী Logo শায়েস্তাগঞ্জ অলিপুর পুলিশ ক্যাম্প চালু হওয়ায় শিল্প এলাকার বেড়েছে নিরাপত্তা ব্যবস্থা Logo নবীগঞ্জে টমটম-সিএনজি ভাড়া নিয়ে সংঘর্ষে নিহত ১, আহত অর্ধশত Logo পর্যটন শিল্পে সম্ভবনাময় উপজেলা চুনারুঘাট Logo বাংলাদেশের মানুষ রক্ত দিতে জানে, চক্রান্ত করে বিএনপিকে দমিয়ে রাখা যাবে না- জি কে গউছ Logo মাধবপুরে বিপুল পরিমাণ মাদকসহ আটক ২ Logo শায়েস্তাগঞ্জে মামলার জেরে দুই পরিবারকে সমাজচ্যুতের অভিযোগ Logo বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় হবিগঞ্জ বিএনপির সভাপতি হচ্ছেন গউছ Logo হবিগঞ্জে পৃথক ঘটনায় ২ জন নিহত

মস্তিষ্ক ভালো রাখতে প্রতিদিনের ছয় কাজ

লাইফস্টাইল ডেস্ক

আপনার মস্তিষ্কের স্বাস্থ্যের যত্ন নেওয়া সার্বিক সুস্থতার জন্য গুরুত্বপূর্ণ। মস্তিষ্ক ভালো রাখতে হলে প্রতিদিন বেশ কিছু নিয়ম মেনে চলা দরকার। কোন কোন নিয়ম মেনে চললে মন, শরীর ও মস্তিষ্ক ভালো থাকবে জেনে নিন।

ঘুম: মস্তিষ্ক ভালো রাখতে হলে ভালো ঘুমের অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে। এজন্য একটি রুটিন তৈরি করতে পারেন। যা আপনার ঘুম উন্নত করতে পারে। ঘুমানোর আগে শান্ত থাকুন, ঘর অন্ধকার রাখুন এবং আরামদায়ক বিছানায় ঘুমান। মনের অস্থিরতা দূর করে নির্দিষ্ট সময়ে ঘুমানোর অভ্যাস গড়ে তুলুন। যেসব কাজ আপনার মন ভালো করে এবং শান্ত থাকতে সহায়তা দেয় এমন কাজ করুন। যেমন ঘুমানোর আগে কুসুম গরম পানিতে গোসল করা। এই অভ্যাস আপনার ব্রেন ভালো রাখতে সহায়তা দিতে পারে।

শিথিলায়ন চর্চা করুন: আপনার মানসিক ও শারীরিক অস্থিরতার কারণ সনাক্ত করুন এবং সেই অনুযায়ী নিজেকে শিথিল করুন। প্রয়োজনে শিথিলায়ন প্রশিক্ষণ গ্রহণ করতে পারেন। এতে যেকোন সমস্যা মোকাবিলার উপায় খুঁজে পেতে পাবেন। সহজ শিথিলায়নের জন্য ঘুমানোর আগে গান শুনতে পারেন।

নতুন চিন্তা করুন: প্রতিদিন নতুন কিছু শেখার চেষ্টা করুন। নতুন ভাষা বা বাদ্যযন্ত্র চালনা শিখতে পারেন। এক কথায় পরিচিত কিছু করার চেয়ে নতুন কিছু শেখা আপনার মস্তিষ্কের চিন্তা করার ক্ষমতা বাড়াতে পারে।

স্বাস্থ্যকর খাবার গ্রহণ করুন: ওমেগা-৩ ও ফ্যাটি অ্যাসিড সমৃদ্ধ খাবার গ্রহণ করুন। নিয়মিত ফল ও শাকসবজি খান। স্বাস্থ্যকর খাবার গ্রহণের অভ্যাস আপনার মস্তিষ্ককে ভালো রাখতে সহায়তা দেবে।

নিয়মিত ব্যায়াম করুন: আলঝেইমার রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি কমাতে চান? নিয়মিত ব্যায়াম করুন! যারা শারীরিকভাবে সক্রিয় তাদের আলঝেইমারে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি ৪০ শতাংশ কম।

সামাজিকতা বাড়ান: নিয়মিত মা বাবার সঙ্গে কথা বলুন। একটি অনলাইন বা অফলাইন বুক ক্লাবে যোগ দিন।প্রতি সপ্তাহে পরিচিতজনদের সঙ্গে একটি আড্ডা দেওয়ার চেষ্টা করুন। দূরবর্তী বন্ধুর সাথে ভিডিও চ্যাট করতে পারেন।

সূত্র: আন্তারিও ব্রেন ইন্সটিটিউট অবলম্বনে

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

আপডেট সময় ০৯:১৫:১৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ১ জানুয়ারী ২০২৫
১৪৮ বার পড়া হয়েছে

মস্তিষ্ক ভালো রাখতে প্রতিদিনের ছয় কাজ

আপডেট সময় ০৯:১৫:১৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ১ জানুয়ারী ২০২৫

আপনার মস্তিষ্কের স্বাস্থ্যের যত্ন নেওয়া সার্বিক সুস্থতার জন্য গুরুত্বপূর্ণ। মস্তিষ্ক ভালো রাখতে হলে প্রতিদিন বেশ কিছু নিয়ম মেনে চলা দরকার। কোন কোন নিয়ম মেনে চললে মন, শরীর ও মস্তিষ্ক ভালো থাকবে জেনে নিন।

ঘুম: মস্তিষ্ক ভালো রাখতে হলে ভালো ঘুমের অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে। এজন্য একটি রুটিন তৈরি করতে পারেন। যা আপনার ঘুম উন্নত করতে পারে। ঘুমানোর আগে শান্ত থাকুন, ঘর অন্ধকার রাখুন এবং আরামদায়ক বিছানায় ঘুমান। মনের অস্থিরতা দূর করে নির্দিষ্ট সময়ে ঘুমানোর অভ্যাস গড়ে তুলুন। যেসব কাজ আপনার মন ভালো করে এবং শান্ত থাকতে সহায়তা দেয় এমন কাজ করুন। যেমন ঘুমানোর আগে কুসুম গরম পানিতে গোসল করা। এই অভ্যাস আপনার ব্রেন ভালো রাখতে সহায়তা দিতে পারে।

শিথিলায়ন চর্চা করুন: আপনার মানসিক ও শারীরিক অস্থিরতার কারণ সনাক্ত করুন এবং সেই অনুযায়ী নিজেকে শিথিল করুন। প্রয়োজনে শিথিলায়ন প্রশিক্ষণ গ্রহণ করতে পারেন। এতে যেকোন সমস্যা মোকাবিলার উপায় খুঁজে পেতে পাবেন। সহজ শিথিলায়নের জন্য ঘুমানোর আগে গান শুনতে পারেন।

নতুন চিন্তা করুন: প্রতিদিন নতুন কিছু শেখার চেষ্টা করুন। নতুন ভাষা বা বাদ্যযন্ত্র চালনা শিখতে পারেন। এক কথায় পরিচিত কিছু করার চেয়ে নতুন কিছু শেখা আপনার মস্তিষ্কের চিন্তা করার ক্ষমতা বাড়াতে পারে।

স্বাস্থ্যকর খাবার গ্রহণ করুন: ওমেগা-৩ ও ফ্যাটি অ্যাসিড সমৃদ্ধ খাবার গ্রহণ করুন। নিয়মিত ফল ও শাকসবজি খান। স্বাস্থ্যকর খাবার গ্রহণের অভ্যাস আপনার মস্তিষ্ককে ভালো রাখতে সহায়তা দেবে।

নিয়মিত ব্যায়াম করুন: আলঝেইমার রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি কমাতে চান? নিয়মিত ব্যায়াম করুন! যারা শারীরিকভাবে সক্রিয় তাদের আলঝেইমারে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি ৪০ শতাংশ কম।

সামাজিকতা বাড়ান: নিয়মিত মা বাবার সঙ্গে কথা বলুন। একটি অনলাইন বা অফলাইন বুক ক্লাবে যোগ দিন।প্রতি সপ্তাহে পরিচিতজনদের সঙ্গে একটি আড্ডা দেওয়ার চেষ্টা করুন। দূরবর্তী বন্ধুর সাথে ভিডিও চ্যাট করতে পারেন।

সূত্র: আন্তারিও ব্রেন ইন্সটিটিউট অবলম্বনে