ঢাকা ০১:১৫ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

হবিগঞ্জের সাবেক এসপিসহ ৫৪ পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধে মামলা

নিজস্ব প্রতিবেদক

বিএনপির ওপর নির্বিচারে গুলি ও অমানবিক নির্যাতনের অভিযোগে হবিগঞ্জের সাবেক পুলিশ সুপার এসএম মুরাদ আলী ও সদর থানার সাবেক ওসি মাসুক আলীসহ ৫৫ পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে।

রোববার (৩ নভেম্বর) দুপুরে হবিগঞ্জ অতিরিক্ত চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট বিচারক দেলোয়ার হোসেনের আদালতে মামলাটি করেন লাখাই উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক শামসুল ইসলাম মতিন। মামলাটি আংশিক শুনানি শেষে অধিকতর শুনানির জন্য আগামী ৫ নভেম্বর তারিখ নির্ধারণ করেন বিচারক।

মামলায় অভিযোগ করা হয়, ২০২১ সালের ২২ ডিসেম্বর জেলা বিএনপির জনসভাকে কেন্দ্র করে শায়েস্তানগরের অস্থায়ী কার্য়ালয়ে মঞ্চ তৈরি করা হয়। এতে কেন্দ্রীয় বিএনপির নেতাকর্মীরা অংশ নিয়েছিলেন।

কিন্তু দুপুর ১২টা থেকেই পুলিশ জনসভার সব প্রবেশমুখে চেকপোস্ট বসিয়ে জনসভায় আসা নেতাকর্মীদের হয়রানি করে। পরে মারমুখী হয়ে নেতাকর্মীদের ওপর অন্যায়ভাবে গুলি বর্ষণ করে। এতে জেলা ছাত্রদলের সভাপতি শাহ রাজিব আহমেদ রিংগন, জেলা যুবদলের সদস্য সচিব সফিকুর রহমান সিতুসহ ৩ শতাধিক নেতাকর্মী গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হন।

বাদীপক্ষের আইনজীবী শামসুল হক মতিন জানান, আদালতে মামলা করা হয়েছে। অধিকতর শুনানির জন্য আগামী ৫ নভেম্বর নির্ধারণ করেছেন আদালত।

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

আপডেট সময় ০৮:০০:০৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ৩ নভেম্বর ২০২৪
১০ বার পড়া হয়েছে

হবিগঞ্জের সাবেক এসপিসহ ৫৪ পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধে মামলা

আপডেট সময় ০৮:০০:০৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ৩ নভেম্বর ২০২৪

বিএনপির ওপর নির্বিচারে গুলি ও অমানবিক নির্যাতনের অভিযোগে হবিগঞ্জের সাবেক পুলিশ সুপার এসএম মুরাদ আলী ও সদর থানার সাবেক ওসি মাসুক আলীসহ ৫৫ পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে।

রোববার (৩ নভেম্বর) দুপুরে হবিগঞ্জ অতিরিক্ত চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট বিচারক দেলোয়ার হোসেনের আদালতে মামলাটি করেন লাখাই উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক শামসুল ইসলাম মতিন। মামলাটি আংশিক শুনানি শেষে অধিকতর শুনানির জন্য আগামী ৫ নভেম্বর তারিখ নির্ধারণ করেন বিচারক।

মামলায় অভিযোগ করা হয়, ২০২১ সালের ২২ ডিসেম্বর জেলা বিএনপির জনসভাকে কেন্দ্র করে শায়েস্তানগরের অস্থায়ী কার্য়ালয়ে মঞ্চ তৈরি করা হয়। এতে কেন্দ্রীয় বিএনপির নেতাকর্মীরা অংশ নিয়েছিলেন।

কিন্তু দুপুর ১২টা থেকেই পুলিশ জনসভার সব প্রবেশমুখে চেকপোস্ট বসিয়ে জনসভায় আসা নেতাকর্মীদের হয়রানি করে। পরে মারমুখী হয়ে নেতাকর্মীদের ওপর অন্যায়ভাবে গুলি বর্ষণ করে। এতে জেলা ছাত্রদলের সভাপতি শাহ রাজিব আহমেদ রিংগন, জেলা যুবদলের সদস্য সচিব সফিকুর রহমান সিতুসহ ৩ শতাধিক নেতাকর্মী গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হন।

বাদীপক্ষের আইনজীবী শামসুল হক মতিন জানান, আদালতে মামলা করা হয়েছে। অধিকতর শুনানির জন্য আগামী ৫ নভেম্বর নির্ধারণ করেছেন আদালত।