ঢাকা ০২:৩৪ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২০ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ৭ ফাল্গুন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

হবিগঞ্জ ডিসি কার্যালয়ের সামনে নেচে গেয়ে শেখ মুজিবের ম্যুরাল ভাঙচুর

হবিগঞ্জ প্রতিনিধি:-

হবিগঞ্জ জেলায় নির্মিত শেখ মুজিবুর রহমানের সকল ম্যুরাল অপসারণ না করলে জেলা প্রশাসকের কার্যালয় ঘেরাওয়ের হুমকি দিয়েছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক সাকিব হোসাইন।
বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) রাতে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে নিমতলায় থাকা শেখ মুজিবের ম্যুরাল ভাঙার প্রাক্কালে তিনি এই হুমকি দেন।

সাকিব হোসাইন বলেন, “এখনো হবিগঞ্জ জেলার বিভিন্ন স্থানে শেখ মুজিবুর রহমানের মুর‍্যালসহ বিভিন্ন চিহ্ন রয়েছে। এসব মুর‍্যাল ও চিহ্ন অচিরেই ভেঙে ফেলতে হবে। এদেশের মাঠিতে স্বৈরাচার ও ফ্যাসিবাদের কোনো চিহ্ন থাকতে পারবে না। এখনও যারা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে উস্কানি দিয়ে স্বৈরাচারকে ফিরিয়ে আনতে চায়-তাদের পরিণতি ভাল হবে না। আমরা তাদের সুযোগ দিচ্ছি- তারা সংশোধন হয়ে যাক, তা না হলে তাদের পরিণতিও শেখ হাসিনার মতো হবে। কোথাও পালিয়ে যাওয়ার সুযোগ পাবে না।”

পরে সাউন্ড সিস্টেম ব্যবহারের মাধ্যমে নেচে গেয়ে মুর‍্যালটি ভাঙচুর করা হয়। আন্দোলনকারীরা শুরুতে মুর‍্যালের নামফলক ভেঙে দেন। পরে হাতুড়ি দিয়ে ২০২১ সালে প্রায় ২৫ লাখ টাকা ব্যয়ে নির্মিত শেখ মুজিবের ম্যুরালটি ভেঙে দেওয়া হয়। সেখানে অর্ধশতাধিক ছাত্র উপস্থিত ছিলেন।

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

আপডেট সময় ০৪:২৮:৪০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
১৫ বার পড়া হয়েছে

হবিগঞ্জ ডিসি কার্যালয়ের সামনে নেচে গেয়ে শেখ মুজিবের ম্যুরাল ভাঙচুর

আপডেট সময় ০৪:২৮:৪০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

হবিগঞ্জ জেলায় নির্মিত শেখ মুজিবুর রহমানের সকল ম্যুরাল অপসারণ না করলে জেলা প্রশাসকের কার্যালয় ঘেরাওয়ের হুমকি দিয়েছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক সাকিব হোসাইন।
বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) রাতে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে নিমতলায় থাকা শেখ মুজিবের ম্যুরাল ভাঙার প্রাক্কালে তিনি এই হুমকি দেন।

সাকিব হোসাইন বলেন, “এখনো হবিগঞ্জ জেলার বিভিন্ন স্থানে শেখ মুজিবুর রহমানের মুর‍্যালসহ বিভিন্ন চিহ্ন রয়েছে। এসব মুর‍্যাল ও চিহ্ন অচিরেই ভেঙে ফেলতে হবে। এদেশের মাঠিতে স্বৈরাচার ও ফ্যাসিবাদের কোনো চিহ্ন থাকতে পারবে না। এখনও যারা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে উস্কানি দিয়ে স্বৈরাচারকে ফিরিয়ে আনতে চায়-তাদের পরিণতি ভাল হবে না। আমরা তাদের সুযোগ দিচ্ছি- তারা সংশোধন হয়ে যাক, তা না হলে তাদের পরিণতিও শেখ হাসিনার মতো হবে। কোথাও পালিয়ে যাওয়ার সুযোগ পাবে না।”

পরে সাউন্ড সিস্টেম ব্যবহারের মাধ্যমে নেচে গেয়ে মুর‍্যালটি ভাঙচুর করা হয়। আন্দোলনকারীরা শুরুতে মুর‍্যালের নামফলক ভেঙে দেন। পরে হাতুড়ি দিয়ে ২০২১ সালে প্রায় ২৫ লাখ টাকা ব্যয়ে নির্মিত শেখ মুজিবের ম্যুরালটি ভেঙে দেওয়া হয়। সেখানে অর্ধশতাধিক ছাত্র উপস্থিত ছিলেন।