ঢাকা ০৪:১২ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম

ফোন ট্র্যাকিং হচ্ছে কি না যেভাবে বুঝবেন, বন্ধের উপায়

তথ্য-প্রযুক্তি ডেস্ক

স্মার্টফোন মানুষের জীবনযাত্রাকে সহজ করে দিয়েছে ঠিকই তবে এর অপব্যবহারে ভোগান্তিতেও পড়তে হয় অনেককে। এমন একটি ভোগান্তি হলো ট্র্যাকিং। আপনার স্মার্টফোনটি দিয়ে আপনাকে নানা উপায়ে ট্র্যাক করা সম্ভব। তবে আপনি যদি এ বিষয়ে খেয়াল রাখেন তাহলে দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়া সম্ভব হয়।

অপরিচিত অ্যাপ: আপনার ফোনে ইনস্টল করা হয়নি এমন অ্যাপ আছে কিনা তা দেখতে হবে। অপরিচিত অ্যাপ থাকা ট্যাকিংয়ের লক্ষণ। এমন কোনো অ্যাপ দেখলে সেটি অ্যান্টিভাইরাস দিয়ে পরীক্ষা করতে হবে। যদি অ্যাপটি ক্ষতিকর হয় তাহলে ডিলিট করতে হবে।

ব্রাউজারে অপরিচিত হিস্ট্রি: ওয়েব ব্রাউজারে সব সার্চ হিস্ট্রি থাকে। নিজের সার্চের বাইরে অন্য কোনো সাইটের রেকর্ড দেখতে পেলে বুঝতে হবে ডিভাইসে স্পাইওয়্যার রয়েছে। কিছু ট্র্যাকার ঝুঁকিপূর্ণ ওয়েবসাইট থেকে ক্ষতিকারক টুল ও স্পাইওয়্যার ইনস্টল করার পাশাপাশি তথ্য বেহাত করে থাকা।

চার্জ দ্রুত শেষ হওয়া: স্মার্টফোনের ব্যাটারির চার্জ যদি দ্রুত শেষ হতে থাকে সেক্ষেত্রে ট্র্যাকিং হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। এক্ষেত্রে ফোনের ব্যাকগ্রাউন্ড অ্যাপগুলো ও ডাউনলোড অপশন চেক করতে হবে। কারণ সাধারণত স্পাইওয়্যার প্রচুর পরিমাণে ডেটা আদান-প্রদান করে এবং এ কারণে চার্জ দ্রুত শেষ হয়ে যায়।

ফোন রিস্টার্টে ধীরগতি: ফোন বন্ধ হওয়া বা রিস্টার্ট নিতে স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি সময় লাগা ট্র্যাকিংয়ের লক্ষণ। এমন হলে স্পাইওয়্যার বা নজরদারি সফটওয়্যার ব্যাকগ্রাউন্ডে চালু থাকতে পারে। স্পাইওয়্যার স্বাভাবিক ক্রিয়াকলাপকে বাধা দেয়।

অচেনা ডিভাইসের কানেকশন: ফোনের ব্লুটুথ, ওয়াই-ফাই বা হটস্পটে অচেনা ডিভাইসের কানেকশন দেখা দিতে পারে। ফোনের এমন সন্দেহজনক সংযোগ বা অননুমোদিত ডেটা ট্রান্সফার শনাক্ত করতে সাহায্য করতে পারে।

ব্যাকগ্রাউন্ড ডেটা ব্যবহার বৃদ্ধি: স্মার্টফোনে ব্যাকগ্রাউন্ড ডেটা ব্যবহার অস্বাভাবিক মাত্রায় বেড়ে যাওয়া ট্র্যাকিংয়ের লক্ষণ। এক্ষেত্রে ফোনে থাকা কোনো অ্যাপ ব্যাকগ্রাউন্ডের ডেটা ব্যবহার করছে কি না তা পরীক্ষা করে দেখতে হবে। প্রয়োজনে অ্যাপটি ব্লক বা ডিলিট করে দিন।

কথা বলার সময় অদ্ভুত শব্দ: ভয়েস কলে কথা বলার সময় ফোন অস্বাভাবিক আচরণ করা ট্র্যাকিংয়ের লক্ষণ। যেমন ড্রপিং, অপ্রত্যাশিত কল, কল চলাকালে অদ্ভুত শব্দ বা ইকো হতে পারে। এমন হলে হতে পারে কেউ আপনার ফোনে নজর রাখছে।

ডিভাইস অতিরিক্ত গরম হওয়া: বিভিন্ন কারণে স্মার্টফোন অতিরিক্ত গরম হতে পারে। অনেক সময় ট্র্যাকিং অ্যাপ ব্যাকগ্রাউন্ডে চলার কারণে ডিভাইস অতিরিক্ত গরম হয়ে থাকে। এজন্য ফোনের সেটিং অপশন থেকে কোন অ্যাপ ব্যাকগ্রাউন্ডে বেশি কাজ করেছে তা খুঁজে বের করতে হবে।

অপ্রয়োজনীয় পারমিশন রিকোয়েস্ট: স্মার্টফোনে কোনো অ্যাপ অপ্রয়োজনীয় কোনো পারমিশন চাইছে বা নিয়েছে কিনা সেটি যাচাই করতে হবে। বিশ্বস্ত অ্যাপ ছাড়া যেকোনো অ্যাপের সব পারমিশন দেওয়া উচিত নয়। কারণ পারমিশনের মাধ্যমেই যেকোনো অ্যাপ ডিভাইসের বিভিন্ন তথ্য হাতিয়ে নিতে পারে।

যেভাবে আপনার ফোনকে ট্র্যাক করা থেকে বাঁচাবেন?

ফোন ট্র্যাকিং হ্রাস করার কাজটি আপনি যা ভাবছেন তার চেয়েও সহজ। তবে যদি আপনি সেগুলো সম্পর্কে জানেন।

ফ্লাইট মোড চালু এবং জিপিএস লোকেশন সেটিংস নিষ্ক্রিয় করা

ফোনের অ্যারোপ্লেন মোড ফিচারটি চালু করলে তা সেলুলার এবং ওয়াই-ফাই নেটওয়ার্কগুলোর সেই সংযোগগুলোকে বাধা দেয়, যেগুলো ট্র্যাকিংয়ে সাহায্য করে। প্রথমে ফ্লাইট মোড নির্বাচন করুন। তারপর আপনার ফোনের জিপিএস বা লোকেশন ফিচারটির অবস্থা পরীক্ষা করুন৷ ফ্লাইট মোড চালু করার পর প্রায়শই লোকেশন সেটিংস স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যায়। তবে এটি বন্ধ হয়েছে কি না তা পরীক্ষা করে নিশ্চিত হয়ে নেওয়া ভালো।

কিন্তু এই ফিচারগুলো বন্ধ করলে আপনি কল বা মোবাইল ডেটার জন্য আপনার ফোন ব্যবহার করতে পারবেন না। তবে ট্র্যাকিং বন্ধ করার জন্য এটি একটি দ্রুত উপায়। কিন্তু দীর্ঘমেয়াদী ব্যবহারের জন্য এটি আদর্শ নয়।

অপারেটিং সিস্টেম সেটিংসের দিকে মনোযোগ দিন

যারা অ্যাপভিত্তিক ট্র্যাকিং সম্পর্কে অনেক বেশি উদ্বিগ্ন। তারা অপারেটিং সিস্টেম বা ওএস-ভিত্তিক সেটিংস থেকে এটিকে কিছুটা নিয়ন্ত্রণে আনতে পারেন।

অ্যাপলের আইওএস-এর সাম্প্রতিক সংস্করণগুলো সব ধরনের অ্যাপ কিংবা পৃথক অ্যাপের ক্ষেত্রে ট্র্যাকিং বন্ধ করার সুযোগ দিয়ে থাকে।

গুগলও সম্প্রতি অ্যান্ড্রয়েডের জন্য প্রাইভেসি স্যান্ডবক্স নামে অনুরূপ একটি ফিচারের ঘোষণা করেছে। এটি থার্ড পার্টির কাছে ব্যক্তিগত ডেটা স্থানান্তর সীমিত করে আনে। এ ছাড়া এটি সব অ্যাপে ট্র্যাকিং কার্যক্রম চলার অনুমতি দেয় না।

গোপনীয়তা-কেন্দ্রিক ব্রাউজার নির্বাচন করুন

ওয়েব ব্রাউজার হিসেবে বেশিরভাগ মানুষ গুগল ক্রোমকে তাদের পছন্দের শীর্ষে রাখে। তবে অনেকে বুঝতে পারে না যে এটি ব্যবহারকারীদের অনলাইন কার্যকলাপ ট্র্যাক করে থাকে। কিন্তু আপনি চাইলে বিভিন্ন পদক্ষেপের মধ্য দিয়ে গুগলের ট্র্যাকিং ফিচারগুলো বন্ধ করতে পারবেন।

আরেকটি বিকল্প হল, এমন একটি ব্রাউজার ব্যবহার করা যা আপনাকে কম ট্র্যাক করে কিংবা একেবারেই ট্র্যাক করে না। এই ব্রাউজারগুলি অনুসন্ধানের সময় আপনাকে পার্সোনালাইজড ফলাফল দেবে না। যা ট্র্যাকারযুক্ত ব্রাউজারগুলো আপনাকে দিয়ে থাকে। তবে এই ব্রাউজারগুলো অবশ্যই আপনাকে গোপনীয়তা সম্পর্কে আরও বেশি মানসিক শান্তি প্রদান করবে।

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

আপডেট সময় ০৯:২৪:০৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ৭ জুলাই ২০২৪
৪৭ বার পড়া হয়েছে

ফোন ট্র্যাকিং হচ্ছে কি না যেভাবে বুঝবেন, বন্ধের উপায়

আপডেট সময় ০৯:২৪:০৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ৭ জুলাই ২০২৪

স্মার্টফোন মানুষের জীবনযাত্রাকে সহজ করে দিয়েছে ঠিকই তবে এর অপব্যবহারে ভোগান্তিতেও পড়তে হয় অনেককে। এমন একটি ভোগান্তি হলো ট্র্যাকিং। আপনার স্মার্টফোনটি দিয়ে আপনাকে নানা উপায়ে ট্র্যাক করা সম্ভব। তবে আপনি যদি এ বিষয়ে খেয়াল রাখেন তাহলে দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়া সম্ভব হয়।

অপরিচিত অ্যাপ: আপনার ফোনে ইনস্টল করা হয়নি এমন অ্যাপ আছে কিনা তা দেখতে হবে। অপরিচিত অ্যাপ থাকা ট্যাকিংয়ের লক্ষণ। এমন কোনো অ্যাপ দেখলে সেটি অ্যান্টিভাইরাস দিয়ে পরীক্ষা করতে হবে। যদি অ্যাপটি ক্ষতিকর হয় তাহলে ডিলিট করতে হবে।

ব্রাউজারে অপরিচিত হিস্ট্রি: ওয়েব ব্রাউজারে সব সার্চ হিস্ট্রি থাকে। নিজের সার্চের বাইরে অন্য কোনো সাইটের রেকর্ড দেখতে পেলে বুঝতে হবে ডিভাইসে স্পাইওয়্যার রয়েছে। কিছু ট্র্যাকার ঝুঁকিপূর্ণ ওয়েবসাইট থেকে ক্ষতিকারক টুল ও স্পাইওয়্যার ইনস্টল করার পাশাপাশি তথ্য বেহাত করে থাকা।

চার্জ দ্রুত শেষ হওয়া: স্মার্টফোনের ব্যাটারির চার্জ যদি দ্রুত শেষ হতে থাকে সেক্ষেত্রে ট্র্যাকিং হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। এক্ষেত্রে ফোনের ব্যাকগ্রাউন্ড অ্যাপগুলো ও ডাউনলোড অপশন চেক করতে হবে। কারণ সাধারণত স্পাইওয়্যার প্রচুর পরিমাণে ডেটা আদান-প্রদান করে এবং এ কারণে চার্জ দ্রুত শেষ হয়ে যায়।

ফোন রিস্টার্টে ধীরগতি: ফোন বন্ধ হওয়া বা রিস্টার্ট নিতে স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি সময় লাগা ট্র্যাকিংয়ের লক্ষণ। এমন হলে স্পাইওয়্যার বা নজরদারি সফটওয়্যার ব্যাকগ্রাউন্ডে চালু থাকতে পারে। স্পাইওয়্যার স্বাভাবিক ক্রিয়াকলাপকে বাধা দেয়।

অচেনা ডিভাইসের কানেকশন: ফোনের ব্লুটুথ, ওয়াই-ফাই বা হটস্পটে অচেনা ডিভাইসের কানেকশন দেখা দিতে পারে। ফোনের এমন সন্দেহজনক সংযোগ বা অননুমোদিত ডেটা ট্রান্সফার শনাক্ত করতে সাহায্য করতে পারে।

ব্যাকগ্রাউন্ড ডেটা ব্যবহার বৃদ্ধি: স্মার্টফোনে ব্যাকগ্রাউন্ড ডেটা ব্যবহার অস্বাভাবিক মাত্রায় বেড়ে যাওয়া ট্র্যাকিংয়ের লক্ষণ। এক্ষেত্রে ফোনে থাকা কোনো অ্যাপ ব্যাকগ্রাউন্ডের ডেটা ব্যবহার করছে কি না তা পরীক্ষা করে দেখতে হবে। প্রয়োজনে অ্যাপটি ব্লক বা ডিলিট করে দিন।

কথা বলার সময় অদ্ভুত শব্দ: ভয়েস কলে কথা বলার সময় ফোন অস্বাভাবিক আচরণ করা ট্র্যাকিংয়ের লক্ষণ। যেমন ড্রপিং, অপ্রত্যাশিত কল, কল চলাকালে অদ্ভুত শব্দ বা ইকো হতে পারে। এমন হলে হতে পারে কেউ আপনার ফোনে নজর রাখছে।

ডিভাইস অতিরিক্ত গরম হওয়া: বিভিন্ন কারণে স্মার্টফোন অতিরিক্ত গরম হতে পারে। অনেক সময় ট্র্যাকিং অ্যাপ ব্যাকগ্রাউন্ডে চলার কারণে ডিভাইস অতিরিক্ত গরম হয়ে থাকে। এজন্য ফোনের সেটিং অপশন থেকে কোন অ্যাপ ব্যাকগ্রাউন্ডে বেশি কাজ করেছে তা খুঁজে বের করতে হবে।

অপ্রয়োজনীয় পারমিশন রিকোয়েস্ট: স্মার্টফোনে কোনো অ্যাপ অপ্রয়োজনীয় কোনো পারমিশন চাইছে বা নিয়েছে কিনা সেটি যাচাই করতে হবে। বিশ্বস্ত অ্যাপ ছাড়া যেকোনো অ্যাপের সব পারমিশন দেওয়া উচিত নয়। কারণ পারমিশনের মাধ্যমেই যেকোনো অ্যাপ ডিভাইসের বিভিন্ন তথ্য হাতিয়ে নিতে পারে।

যেভাবে আপনার ফোনকে ট্র্যাক করা থেকে বাঁচাবেন?

ফোন ট্র্যাকিং হ্রাস করার কাজটি আপনি যা ভাবছেন তার চেয়েও সহজ। তবে যদি আপনি সেগুলো সম্পর্কে জানেন।

ফ্লাইট মোড চালু এবং জিপিএস লোকেশন সেটিংস নিষ্ক্রিয় করা

ফোনের অ্যারোপ্লেন মোড ফিচারটি চালু করলে তা সেলুলার এবং ওয়াই-ফাই নেটওয়ার্কগুলোর সেই সংযোগগুলোকে বাধা দেয়, যেগুলো ট্র্যাকিংয়ে সাহায্য করে। প্রথমে ফ্লাইট মোড নির্বাচন করুন। তারপর আপনার ফোনের জিপিএস বা লোকেশন ফিচারটির অবস্থা পরীক্ষা করুন৷ ফ্লাইট মোড চালু করার পর প্রায়শই লোকেশন সেটিংস স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যায়। তবে এটি বন্ধ হয়েছে কি না তা পরীক্ষা করে নিশ্চিত হয়ে নেওয়া ভালো।

কিন্তু এই ফিচারগুলো বন্ধ করলে আপনি কল বা মোবাইল ডেটার জন্য আপনার ফোন ব্যবহার করতে পারবেন না। তবে ট্র্যাকিং বন্ধ করার জন্য এটি একটি দ্রুত উপায়। কিন্তু দীর্ঘমেয়াদী ব্যবহারের জন্য এটি আদর্শ নয়।

অপারেটিং সিস্টেম সেটিংসের দিকে মনোযোগ দিন

যারা অ্যাপভিত্তিক ট্র্যাকিং সম্পর্কে অনেক বেশি উদ্বিগ্ন। তারা অপারেটিং সিস্টেম বা ওএস-ভিত্তিক সেটিংস থেকে এটিকে কিছুটা নিয়ন্ত্রণে আনতে পারেন।

অ্যাপলের আইওএস-এর সাম্প্রতিক সংস্করণগুলো সব ধরনের অ্যাপ কিংবা পৃথক অ্যাপের ক্ষেত্রে ট্র্যাকিং বন্ধ করার সুযোগ দিয়ে থাকে।

গুগলও সম্প্রতি অ্যান্ড্রয়েডের জন্য প্রাইভেসি স্যান্ডবক্স নামে অনুরূপ একটি ফিচারের ঘোষণা করেছে। এটি থার্ড পার্টির কাছে ব্যক্তিগত ডেটা স্থানান্তর সীমিত করে আনে। এ ছাড়া এটি সব অ্যাপে ট্র্যাকিং কার্যক্রম চলার অনুমতি দেয় না।

গোপনীয়তা-কেন্দ্রিক ব্রাউজার নির্বাচন করুন

ওয়েব ব্রাউজার হিসেবে বেশিরভাগ মানুষ গুগল ক্রোমকে তাদের পছন্দের শীর্ষে রাখে। তবে অনেকে বুঝতে পারে না যে এটি ব্যবহারকারীদের অনলাইন কার্যকলাপ ট্র্যাক করে থাকে। কিন্তু আপনি চাইলে বিভিন্ন পদক্ষেপের মধ্য দিয়ে গুগলের ট্র্যাকিং ফিচারগুলো বন্ধ করতে পারবেন।

আরেকটি বিকল্প হল, এমন একটি ব্রাউজার ব্যবহার করা যা আপনাকে কম ট্র্যাক করে কিংবা একেবারেই ট্র্যাক করে না। এই ব্রাউজারগুলি অনুসন্ধানের সময় আপনাকে পার্সোনালাইজড ফলাফল দেবে না। যা ট্র্যাকারযুক্ত ব্রাউজারগুলো আপনাকে দিয়ে থাকে। তবে এই ব্রাউজারগুলো অবশ্যই আপনাকে গোপনীয়তা সম্পর্কে আরও বেশি মানসিক শান্তি প্রদান করবে।