ঢাকা ০৭:২৭ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

অপসারণ না করার দাবিতে হবিগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান-সদস্যদের মানববন্ধন

হবিগঞ্জ প্রতিনিধি

অপসারণ না করার দাবিতে হবিগঞ্জে মানববন্ধন করেছেন জেলার ৭৮টি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও সদস্যরা। আজ রোববার (২০ অক্বেটোবর) বেলা ১২টায় জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সামনে বাংলাদেশ ইউনিয়ন পরিষদ এসোসিয়েশন হবিগঞ্জ জেলার উদ্যোগে এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।

মানববন্ধন শেষে চেয়ারম্যান পরিষদের সমন্বয়ক ও ইউপি চেয়ারম্যান সৈয়দ আতাউল মোস্তফা সোহেল এর নেতৃত্বে জেলা প্রশাসক ড. মো. ফরিদুর রহমানের কাছে প্রধান উপদেষ্টা বরাবর একটি স্মারকলিপি প্রদান করা হয়।

মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, ‘আমরা জনগণের ভোটে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি। কোনো দলের প্রতীক নিয়ে নির্বাচিত হইনি। আমরা প্রায় ৬৫ শতাংশ চেয়ারম্যান স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচিত হয়েছি। তাই স্থানীয় সরকার ব্যবস্থাকে ভেঙে দিলে সাধারণ মানুষ চরম ভোগান্তির মধ্যে পড়বে।’

বক্তারা আরও বলেন, স্থানীয় সরকার ব্যবস্থা ভেঙে দিলে জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন কার্যক্রম, ওয়ারিশ সনদ, জাতীয়তার সনদ, ট্রেড লাইসেন্স ও বিভিন্ন প্রত্যয়নপত্র প্রদান, গ্রাম আদালত পরিচালনা, আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রন, রাস্তাঘাট নির্মান ও সংস্কার, বিভিন্ন সরকারি অনুদান সুষ্ঠভাবে বন্টন, বাল্যবিবাহ বন্ধ ও মাদক নিয়ন্ত্রন, হাট-বাজার ব্যবস্থাপনা নিয়ন্ত্রনে চরম অব্যবস্থাপনা দেখা দিতে পারে। তাই আমাদের অপসারণ না করার জোর দাবি জানাচ্ছি।

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

আপডেট সময় ০৬:৩৩:৫৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ২০ অক্টোবর ২০২৪
১১ বার পড়া হয়েছে

অপসারণ না করার দাবিতে হবিগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান-সদস্যদের মানববন্ধন

আপডেট সময় ০৬:৩৩:৫৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ২০ অক্টোবর ২০২৪

অপসারণ না করার দাবিতে হবিগঞ্জে মানববন্ধন করেছেন জেলার ৭৮টি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও সদস্যরা। আজ রোববার (২০ অক্বেটোবর) বেলা ১২টায় জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সামনে বাংলাদেশ ইউনিয়ন পরিষদ এসোসিয়েশন হবিগঞ্জ জেলার উদ্যোগে এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।

মানববন্ধন শেষে চেয়ারম্যান পরিষদের সমন্বয়ক ও ইউপি চেয়ারম্যান সৈয়দ আতাউল মোস্তফা সোহেল এর নেতৃত্বে জেলা প্রশাসক ড. মো. ফরিদুর রহমানের কাছে প্রধান উপদেষ্টা বরাবর একটি স্মারকলিপি প্রদান করা হয়।

মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, ‘আমরা জনগণের ভোটে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি। কোনো দলের প্রতীক নিয়ে নির্বাচিত হইনি। আমরা প্রায় ৬৫ শতাংশ চেয়ারম্যান স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচিত হয়েছি। তাই স্থানীয় সরকার ব্যবস্থাকে ভেঙে দিলে সাধারণ মানুষ চরম ভোগান্তির মধ্যে পড়বে।’

বক্তারা আরও বলেন, স্থানীয় সরকার ব্যবস্থা ভেঙে দিলে জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন কার্যক্রম, ওয়ারিশ সনদ, জাতীয়তার সনদ, ট্রেড লাইসেন্স ও বিভিন্ন প্রত্যয়নপত্র প্রদান, গ্রাম আদালত পরিচালনা, আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রন, রাস্তাঘাট নির্মান ও সংস্কার, বিভিন্ন সরকারি অনুদান সুষ্ঠভাবে বন্টন, বাল্যবিবাহ বন্ধ ও মাদক নিয়ন্ত্রন, হাট-বাজার ব্যবস্থাপনা নিয়ন্ত্রনে চরম অব্যবস্থাপনা দেখা দিতে পারে। তাই আমাদের অপসারণ না করার জোর দাবি জানাচ্ছি।