ঢাকা ০১:০৩ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০৫ ডিসেম্বর ২০২৪, ২০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

মৌলভীবাজারে ওরুসের নামে অশ্লীলতা বন্ধের দাবি

অলি আহমদ মাহিন, মৌলভীবাজার প্রতিনিধি:

মৌলভীবাজারের বিভিন্ন উপজেলায় ওরুসের নামে অশ্লীলতা ও বেহায়াপনা বন্ধের দাবি জানিয়েছেন জেলা অশ্লীলতা দমন কমিটি। এনিয়ে রোববার জেলা প্রশাসক বরাবর একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন।

অভিযোগ পত্র থেকে জানা যায়, প্রতি বছর ১২ ডিসেম্বর হতে ১৬ই ডিসেম্বর পর্যন্ত জেলার কুলাউড়া উপজেলার বরমচাল হযরত শাহ কালা (রহ:) মাজার প্রাঙ্গনে ওরুসের আসর বসে। সেখানে ওরুসের নামে বেহায়াপনা, মদ, গাজা ও জুয়ার আসর, অশ্লীল নাচ গান সহ অনৈতিক কাজ হয়। স্থানীয়রা লিখিত অভিযোগে উল্লেখ করেন উক্ত ওরুসকে কেন্দ্র করে বসা মেলাতে প্রতি বছর সংঘর্ষ হয়। মেলায় উড়তি বয়সি ছেলে-মেয়েদের অবাধ বিচরণ ঘটে এবং এলাকায় চুরির আতঙ্ক সৃষ্টি হয়।

লিখিত অভিযোগে বরমচাল ইউনিয়নের গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ স্বাক্ষর করেন। অভিযোগ দেয়ার সময় অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, সিনিয়র সাংবাদিক সৈয়দ রুহুল আমিন, কবি সুফি চৌধুরী, মোক্তাদির হোসাইন, হোসাইন আহমদ, মশাহিদ আলী, নাহিদ চৌধুরী, বাবলু খান, জাকির হোসেন ও আশরাফুল ইসলাম প্রমুখ।

এবিষয়ে অশ্লীলতা দমন কমিটির প্রতিষ্ঠাতা মুফতি তাফাজ্জুল আরাবি বলেন, ইসলামের নাম দিয়ে বেহায়াপনা ও অনৈতিক কাজ করতে দেয়া হবে না। এটা কোনো অবস্থাতেই ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা মেনে নেবে না। যেখানে অনৈতিক কাজ হবে সেখানেই আমরা প্রতিবাদ করব।

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

আপডেট সময় ০২:২১:৩৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ২ ডিসেম্বর ২০২৪
২ বার পড়া হয়েছে

মৌলভীবাজারে ওরুসের নামে অশ্লীলতা বন্ধের দাবি

আপডেট সময় ০২:২১:৩৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ২ ডিসেম্বর ২০২৪

মৌলভীবাজারের বিভিন্ন উপজেলায় ওরুসের নামে অশ্লীলতা ও বেহায়াপনা বন্ধের দাবি জানিয়েছেন জেলা অশ্লীলতা দমন কমিটি। এনিয়ে রোববার জেলা প্রশাসক বরাবর একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন।

অভিযোগ পত্র থেকে জানা যায়, প্রতি বছর ১২ ডিসেম্বর হতে ১৬ই ডিসেম্বর পর্যন্ত জেলার কুলাউড়া উপজেলার বরমচাল হযরত শাহ কালা (রহ:) মাজার প্রাঙ্গনে ওরুসের আসর বসে। সেখানে ওরুসের নামে বেহায়াপনা, মদ, গাজা ও জুয়ার আসর, অশ্লীল নাচ গান সহ অনৈতিক কাজ হয়। স্থানীয়রা লিখিত অভিযোগে উল্লেখ করেন উক্ত ওরুসকে কেন্দ্র করে বসা মেলাতে প্রতি বছর সংঘর্ষ হয়। মেলায় উড়তি বয়সি ছেলে-মেয়েদের অবাধ বিচরণ ঘটে এবং এলাকায় চুরির আতঙ্ক সৃষ্টি হয়।

লিখিত অভিযোগে বরমচাল ইউনিয়নের গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ স্বাক্ষর করেন। অভিযোগ দেয়ার সময় অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, সিনিয়র সাংবাদিক সৈয়দ রুহুল আমিন, কবি সুফি চৌধুরী, মোক্তাদির হোসাইন, হোসাইন আহমদ, মশাহিদ আলী, নাহিদ চৌধুরী, বাবলু খান, জাকির হোসেন ও আশরাফুল ইসলাম প্রমুখ।

এবিষয়ে অশ্লীলতা দমন কমিটির প্রতিষ্ঠাতা মুফতি তাফাজ্জুল আরাবি বলেন, ইসলামের নাম দিয়ে বেহায়াপনা ও অনৈতিক কাজ করতে দেয়া হবে না। এটা কোনো অবস্থাতেই ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা মেনে নেবে না। যেখানে অনৈতিক কাজ হবে সেখানেই আমরা প্রতিবাদ করব।