ঢাকা ১২:৫৯ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ধর্ষণের অভিযোগে কনটেন্ট ক্রিয়েটর ইসমাঈল হোসেন আটক

শায়েস্তাগঞ্জের বাণী ডেস্ক ,

ধর্ষণের অভিযোগে ময়মনসিংহের হালুয়াঘাটে ইসমাঈল হোসেন (২৭) নামে এক যুবককে আটক করেছে পুলিশ। আজ মঙ্গলবার (০৯ জুলাই) পুলিশ জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তাঁকে আটক করে।

ইসমাঈল হালুয়াঘাট উপজেলার কালিয়ানী কান্দা গ্রামের সুরুজ আলীর ছেলে। তিনি ভিডিও কনটেন্ট ক্রিয়েটরের কাজ করেন।

হালুয়াঘাট থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. সাইদুজ্জামান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, গত সোমবার রাতে এক তরুণীর অভিযোগের ভিত্তিতে ইসমাঈল হোসেনকে আটক করা হয়েছে।

হালুয়াঘাট থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মাহাবুবুল হক জানান, ঈসমাইলের বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ দায়ের হলেও এখন জানা যাচ্ছে ভুক্তভোগী তরুণী ঈসমাইল হোসেনের দ্বিতীয় স্ত্রী। এ ঘটনায় ঈসমাইলকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। যদি তিনি বিয়ের ডকুমেন্ট দেখাতে পারেন তাহলে ঘটনাটি ভিন্ন রকম হবে। তবে এখনই এই বিষয়ে স্পষ্ট কিছু বলা যাচ্ছে না।

প্রসঙ্গত, ময়মনসিংহের সীমান্তবর্তী হালুয়াঘাট উপজেলার প্রত্যন্ত গ্রামে বসে ভিডিও বানিয়ে অনলাইন দুনিয়ায় হইচই ফেলে দিয়েছেন ইসমাঈল হোসেন ও তার ছোট ভাই এনামুল হাসান। তাদের দলে কাজ করছেন আরও অন্তত ৮ থেকে ১০ সদস্য। যাদের প্রায় সবাই ছিলেন দিনমজুর।

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

আপডেট সময় ০৭:০৭:১২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৯ জুলাই ২০২৪
১৪ বার পড়া হয়েছে

ধর্ষণের অভিযোগে কনটেন্ট ক্রিয়েটর ইসমাঈল হোসেন আটক

আপডেট সময় ০৭:০৭:১২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৯ জুলাই ২০২৪

ধর্ষণের অভিযোগে ময়মনসিংহের হালুয়াঘাটে ইসমাঈল হোসেন (২৭) নামে এক যুবককে আটক করেছে পুলিশ। আজ মঙ্গলবার (০৯ জুলাই) পুলিশ জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তাঁকে আটক করে।

ইসমাঈল হালুয়াঘাট উপজেলার কালিয়ানী কান্দা গ্রামের সুরুজ আলীর ছেলে। তিনি ভিডিও কনটেন্ট ক্রিয়েটরের কাজ করেন।

হালুয়াঘাট থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. সাইদুজ্জামান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, গত সোমবার রাতে এক তরুণীর অভিযোগের ভিত্তিতে ইসমাঈল হোসেনকে আটক করা হয়েছে।

হালুয়াঘাট থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মাহাবুবুল হক জানান, ঈসমাইলের বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ দায়ের হলেও এখন জানা যাচ্ছে ভুক্তভোগী তরুণী ঈসমাইল হোসেনের দ্বিতীয় স্ত্রী। এ ঘটনায় ঈসমাইলকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। যদি তিনি বিয়ের ডকুমেন্ট দেখাতে পারেন তাহলে ঘটনাটি ভিন্ন রকম হবে। তবে এখনই এই বিষয়ে স্পষ্ট কিছু বলা যাচ্ছে না।

প্রসঙ্গত, ময়মনসিংহের সীমান্তবর্তী হালুয়াঘাট উপজেলার প্রত্যন্ত গ্রামে বসে ভিডিও বানিয়ে অনলাইন দুনিয়ায় হইচই ফেলে দিয়েছেন ইসমাঈল হোসেন ও তার ছোট ভাই এনামুল হাসান। তাদের দলে কাজ করছেন আরও অন্তত ৮ থেকে ১০ সদস্য। যাদের প্রায় সবাই ছিলেন দিনমজুর।