বেড়েছে অনলাইন জুয়া, নিয়ন্ত্রণে দরকার সমন্বিত প্রচেষ্টা: সিআইডি প্রধান
অনলাইন গ্যাম্বলিং (জুয়া) ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে। নিয়ন্ত্রণের অভাবে ছড়িয়ে পড়েছে প্রত্যন্ত গ্রাম অঞ্চলে। অনলাইন জুয়া নিয়ন্ত্রণে সমন্বিত প্রচেষ্টা প্রয়োজন বলে মন্তব্য করছেন পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) প্রধান অতিরিক্ত আইজিপি মোহাম্মদ আলী মিয়া।
রোববার (৩০ জুন) দুপুরে সিআইডি সদর দপ্তরে সাবমিশন অব রিসার্চ রিপোর্ট অন চ্যালেঞ্জ অব কন্ট্রোলিং ইলিগ্যাল মানি ট্রান্সফার থো মোবাইল অ্যাপস : এ স্টাডি অন অনলাইন গ্যাম্বলিং শীর্ষক অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, অনলাইন জুয়ার মাধ্যমে নিয়মিত দেশ থেকে ই-মানির মাধ্যমে টাকা পাচার হচ্ছে। কোনো একটি সংস্থার পক্ষে এই অনলাইন গ্যাম্বলিং নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব নয়। এজন্য প্রয়োজন সকল সংস্থার সমন্বিত উদ্যোগ।
তিনি আরো বলেন, নতুন সাইবার নিরাপত্তা আইনে অবৈধ অর্থ পাচারের ধারায় এখন সেটি সম্ভব হচ্ছে না। আমরা সহজে কিছু করতে পারছি না। নতুন আইন হওয়ার পর অনলাইন গ্যাম্বলিংয়ের অভিযোগে কোনো মামলা হয়নি। অথচ অনলাইন গ্যাম্বলিংয়ে অবৈধভাবে অর্থপাচার বাড়ছে। এখনই দরকার অনলাইন গ্যাম্বলিং নিয়ন্ত্রণ আইন।
বাংলাদেশের জিআই পণ্য হিসেবে নিবন্ধিত হচ্ছে সুন্দরবনের মধু
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক স্ক্রল করলেই বাংলাদেশ জাতীয় দলের ক্রিকেটার সাকিব আল হাসানের অনলাইন জুয়ার বিজ্ঞাপন চোখ পড়ে। সাংবাদিকরা বিষয়টি পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) প্রধান (অতিরিক্ত আইজিপি) মোহাম্মদ আলী মিয়ার নজরে আনলে তিনি বলেছেন, কোনো ব্যক্তির দিকে না গিয়ে আইনের মধ্যে থাকতে।