ঢাকা ১০:৪৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৯ জুলাই ২০২৫, ১৪ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
Logo নিখোঁজের ৫ দিন পর উদ্ধার অন্তঃসত্ত্বা গৃহবধূর লাশ, স্বামী গ্রেপ্তার Logo চুনারুঘাটে জমি বিরোধে কৃষক খুন Logo হবিগঞ্জে নিজ ঘর থেকে গৃহবধূর গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার Logo বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরের সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি এডভোকেট এহসানুল মাহবুব জুবায়ের বলেছেন, আজকের তারুণ্যের প্রতি আমাদের অনেক প্রত্যাশা। এই জাতি অর্ধশতাব্দি ধরে পিছিয়ে আছে সঠিক ও যোগ্য নেতৃত্বের অভাবে। অনেক অনেক নেতা আমরা পেয়েছি। অনেক বড় পরিচয় আমরা তাদের দিয়েছি। অনেক সম্মোধন আমরা করেছি। তারা কর্যত দায়িত্ব পেয়েই প্রমাণ করেছেন যে তারা এটার জন্য সঠিক ছিলেন না। যেমন শেখ মুজিবুর রহমানকে বলা হতো গণতন্ত্রের জন্য তিনি লড়াই করেছেন কিন্তু দায়িত্ব পেয়ে তিনি সবচেয়ে বড় স্বৈরাচার হয়েছেন। ঠিক তেমনি হাসিনাও। বাবা আর মেয়ে মিলে যৌথ চ্যাম্পিয়ান। এই ধরণের মানসিকতার দল একটি জাতি ও মানবতার জন্য ধ্বংস আর ধ্বংস। আমরা এধরণের ফ্যাসিবাদ থেকে স্বৈরশাসন থেকে মুক্ত একটি বাংলাদেশ দেখতে চাই। যে বাংলাদেশের জন্য আবু সাঈদ, মুগ্ধ আর ওয়াসিমরা রক্তি দিয়েছেন। সেই বাংলাদেশ গড়ার দায়িত্ব নতুন প্রজন্মকে নিতে হবে। নিজেদেরকে গড়তে হবে বাংলাদেশ গড়ার জন্যও প্রস্তুতি নিতে হবে। কারণ তোমাকে আল্লাহ একটি মেধার সম্পদ দিয়েছেন। সেই সম্পদ, দেশ জাতি ও উম্মাহর জন্য কাজে লাগাতে হবে। শুক্রবার (২৫ জুলাই) সকালে শিল্পকলা একাডেমীর অডিটোরিয়ামে সংবর্ধনা অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন ছাত্রশিবিরের সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি এডভোকেট এহসানুল মাহবুব জুবায়ের। তিনি বলেন, শিক্ষার্থীরা নিজেকে জানার চেষ্টা করো। নিজের লক্ষ্য ও গোল ঠিক করো। আল্লাহর কাছে দোয়া করো, যেন তিনি সঠিক ও যথার্থ লক্ষ্য ঠিক করার তাওফিক দান করেন। আগামীর বাংলাদেশ তোমাদের জন্য অপেক্ষা করছে। আবু সাঈদ, মুগ্ধ আর ওয়াসিমের বাংলাদেশ তোমাদের জন্য অপেক্ষা করছে। এই সমাজেই এই মানুষ তৈরী হয়েছেন যারা- সমাজের পরিবর্তনের জন্য অবলিলায় নিজেদের রক্ত দিয়েছেন। মেহরীনের মতো শিক্ষকরা এখনো আছেন। যারা শুধু শিক্ষক নন, মায়ের মতো নিজের জীবনে বিপন্ন করে অন্তত বিশটি শিশুকে বাঁচিয়েছেন। কতো মহান আর মহৎ হৃদয়ের মানুষ। এই দেশে যেন আর হাসিনারা তৈরী না হয়। এই দেশে আর যাতে ফ্যাসিবাদ তৈরী না হয়। আর যেন স্বৈরশাসন তৈরী না হয়। হাসিনাও তাহাজ্জুদের নামাজ পড়তেন। দিনের বেলায় তাহাজ্জুদগুজারি এরকম নেতা নেত্রীর হাত থেকে যেন আল্লাহ বাংলাদেশকে রক্ষা করেন। শুধূ নামাজ দিয়ে ভাল ও খারাপ মানুষ চিনতে পারবেন না। আমার চরিত্র, লেনদেনসহ সামগ্রীক জীবন দিয়েই বুঝতে হবে। ইসলামী ছাত্রশিবিরের শহর সভাপতি তারেক আজিজের সভাপতিত্বে ও সেক্রেটারী কাজী দাইয়ান আহমদের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় কার্যকরী পরিষদ সদস্য ও শাবিপ্রবির সভাপতি তারেক মনোয়ার, জেলা জামায়াতের আমীর ইঞ্জিনিয়ার এম শাহেদ আলী, ইউনিভার্সেল কলেজের প্রভাষক রেজাউল ইসলাম, বিশিষ্ট সমাজসেবক ইঞ্জিনিয়ার মোয়াজ্জেম হোসেন। এছাড়াও বক্তব্য রাখেন ছাত্রশিবিরের জেলা সভাপতি এম. ফরিদ উদ্দিন, সাবেক জেলা সভাপতি এডভোকেট কামরুল ইসলাম, জিপিএ৫ প্রাপ্ত শিক্ষার্থীরা, অভিভাবকরা। সংগীত পরিবেশনা করে মৌলভীবাজার সাংস্কৃতিক সংসদ-মৌসাস ও জলপ্রপাত সাংস্কৃতিক সংসদ। জেলা বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রায় চার শত জিপিএ৫ প্রাপ্ত শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা প্রদান করা হয়। Logo নবীগঞ্জে “জুলাই পুনর্জাগরণে সমাজ গঠনে শপথ পাঠ ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত Logo হবিগঞ্জ আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর পদক্ষেপ পুলিশ সুপার Logo বিচার বহির্ভূত হত্যাকান্ড ও চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে রুখে দাড়াতে হবে- নাহিদ ইসলাম Logo হবিগঞ্জে অর্ধশতাধিক দোকানপাট উচ্ছেদ Logo শায়েস্তাগঞ্জে বজ্রপাতে কিশোরের মৃত্যু Logo চুনারুঘাটে ঢলে ভেসে গেছে ব্রিজ, দুর্ভোগে মানুষ

নবীগঞ্জে পেট্রল ঢেলে পুড়িয়ে দেওয়া হলো ৪৫টি ছাগল, সর্বস্ব হারিয়ে বাকরুদ্ধ কৃষক

মোঃ সাগর আহমেদ নবীগঞ্জ( হবিগঞ্জ) প্রতিনিধি:

হবিগঞ্জ জেলার নবীগঞ্জ উপজেলার ইনাতগঞ্জ ইউনিয়নের কইখাই গ্রামে ঘটেছে এক হৃদয়বিদারক ও পৈশাচিক ঘটনা। গতকাল শুক্রবার ভোররাতে অজ্ঞাত দুর্বৃত্তরা কৃষক ফয়জুল হকের ছাগলের খামারে পেট্রল ঢেলে আগুন ধরিয়ে দেয়। মুহূর্তেই আগুন ছড়িয়ে পড়ে। পুড়ে ছাই হয়ে যায় খামারে থাকা প্রায় ৪৫টি ছাগল।
ফয়জুল হক জীবনের সব সঞ্চয় বিনিয়োগ করে নিজের বাড়িতে গড়ে তুলেছিলেন এই ছাগলের ফার্ম। স্বপ্ন দেখেছিলেন স্বাবলম্বী হওয়ার। কিন্তু এক রাতের আগুনে পুড়ে ছাই হয়ে গেল তার স্বপ্ন, তার শ্রম, তার ভবিষ্যৎ।
খামারটি বসত ঘর থেকে কিছুটা দূরে ছিল, তাই বড় ধরনের প্রাণহানি না ঘটলেও, ছাগলঘরটি সম্পূর্ণ ভস্মীভূত হয়। ঘটনার সময় পরিবার ঘুমিয়ে ছিলেন। পরে আগুন দেখতে পেরে চিৎকার করলে গ্রামের লোকজন এসে আগুন নিবান। আর ততক্ষণে পুড়ে মরে যায় সব ছাগল।
এ ঘটনায় পুরো এলাকায় নেমে এসেছে শোক ও ক্ষোভের ছায়া। এলাকাবাসী বলেন, যারা এমন নৃশংসভাবে নিরীহ প্রাণীদের পুড়িয়ে হত্যা করতে পারে, তারা মানুষরূপী পশু ছাড়া আর কিছুই নয়।তাছাড়া,ফেসবুকসহ বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে চলছে তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা। অনেকে এ ঘটনাকে প্রতিহিংসামূলক আখ্যা দিয়ে দ্রুত অপরাধীদের চিহ্নিত করে শাস্তির দাবি জানিয়েছেন।
স্থানীয় প্রশাসন ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে এবং ঘটনার তদন্ত চলছে বলে জানানো হয়েছে।
অশ্রুসিক্ত চোখে ফয়জুল হক বললেন, চোখে স্বপ্ন ছিল, ছাগলগুলোই ছিল আমার ভরসা… সব পুড়ে ছাই হয়ে গেল। এখন আমি কী করব।এমন মর্মান্তিক ঘটনায় জড়িতদের দ্রুত বিচার এবং ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে সরকারি সহায়তা প্রদানের দাবি জানিয়েছেন এলাকাবাসী ও সচেতন মহল।

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

আপডেট সময় ০৪:৪৮:৫৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ১০ মে ২০২৫
৩৩ বার পড়া হয়েছে

বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরের সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি এডভোকেট এহসানুল মাহবুব জুবায়ের বলেছেন, আজকের তারুণ্যের প্রতি আমাদের অনেক প্রত্যাশা। এই জাতি অর্ধশতাব্দি ধরে পিছিয়ে আছে সঠিক ও যোগ্য নেতৃত্বের অভাবে। অনেক অনেক নেতা আমরা পেয়েছি। অনেক বড় পরিচয় আমরা তাদের দিয়েছি। অনেক সম্মোধন আমরা করেছি। তারা কর্যত দায়িত্ব পেয়েই প্রমাণ করেছেন যে তারা এটার জন্য সঠিক ছিলেন না। যেমন শেখ মুজিবুর রহমানকে বলা হতো গণতন্ত্রের জন্য তিনি লড়াই করেছেন কিন্তু দায়িত্ব পেয়ে তিনি সবচেয়ে বড় স্বৈরাচার হয়েছেন। ঠিক তেমনি হাসিনাও। বাবা আর মেয়ে মিলে যৌথ চ্যাম্পিয়ান। এই ধরণের মানসিকতার দল একটি জাতি ও মানবতার জন্য ধ্বংস আর ধ্বংস। আমরা এধরণের ফ্যাসিবাদ থেকে স্বৈরশাসন থেকে মুক্ত একটি বাংলাদেশ দেখতে চাই। যে বাংলাদেশের জন্য আবু সাঈদ, মুগ্ধ আর ওয়াসিমরা রক্তি দিয়েছেন। সেই বাংলাদেশ গড়ার দায়িত্ব নতুন প্রজন্মকে নিতে হবে। নিজেদেরকে গড়তে হবে বাংলাদেশ গড়ার জন্যও প্রস্তুতি নিতে হবে। কারণ তোমাকে আল্লাহ একটি মেধার সম্পদ দিয়েছেন। সেই সম্পদ, দেশ জাতি ও উম্মাহর জন্য কাজে লাগাতে হবে। শুক্রবার (২৫ জুলাই) সকালে শিল্পকলা একাডেমীর অডিটোরিয়ামে সংবর্ধনা অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন ছাত্রশিবিরের সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি এডভোকেট এহসানুল মাহবুব জুবায়ের। তিনি বলেন, শিক্ষার্থীরা নিজেকে জানার চেষ্টা করো। নিজের লক্ষ্য ও গোল ঠিক করো। আল্লাহর কাছে দোয়া করো, যেন তিনি সঠিক ও যথার্থ লক্ষ্য ঠিক করার তাওফিক দান করেন। আগামীর বাংলাদেশ তোমাদের জন্য অপেক্ষা করছে। আবু সাঈদ, মুগ্ধ আর ওয়াসিমের বাংলাদেশ তোমাদের জন্য অপেক্ষা করছে। এই সমাজেই এই মানুষ তৈরী হয়েছেন যারা- সমাজের পরিবর্তনের জন্য অবলিলায় নিজেদের রক্ত দিয়েছেন। মেহরীনের মতো শিক্ষকরা এখনো আছেন। যারা শুধু শিক্ষক নন, মায়ের মতো নিজের জীবনে বিপন্ন করে অন্তত বিশটি শিশুকে বাঁচিয়েছেন। কতো মহান আর মহৎ হৃদয়ের মানুষ। এই দেশে যেন আর হাসিনারা তৈরী না হয়। এই দেশে আর যাতে ফ্যাসিবাদ তৈরী না হয়। আর যেন স্বৈরশাসন তৈরী না হয়। হাসিনাও তাহাজ্জুদের নামাজ পড়তেন। দিনের বেলায় তাহাজ্জুদগুজারি এরকম নেতা নেত্রীর হাত থেকে যেন আল্লাহ বাংলাদেশকে রক্ষা করেন। শুধূ নামাজ দিয়ে ভাল ও খারাপ মানুষ চিনতে পারবেন না। আমার চরিত্র, লেনদেনসহ সামগ্রীক জীবন দিয়েই বুঝতে হবে। ইসলামী ছাত্রশিবিরের শহর সভাপতি তারেক আজিজের সভাপতিত্বে ও সেক্রেটারী কাজী দাইয়ান আহমদের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় কার্যকরী পরিষদ সদস্য ও শাবিপ্রবির সভাপতি তারেক মনোয়ার, জেলা জামায়াতের আমীর ইঞ্জিনিয়ার এম শাহেদ আলী, ইউনিভার্সেল কলেজের প্রভাষক রেজাউল ইসলাম, বিশিষ্ট সমাজসেবক ইঞ্জিনিয়ার মোয়াজ্জেম হোসেন। এছাড়াও বক্তব্য রাখেন ছাত্রশিবিরের জেলা সভাপতি এম. ফরিদ উদ্দিন, সাবেক জেলা সভাপতি এডভোকেট কামরুল ইসলাম, জিপিএ৫ প্রাপ্ত শিক্ষার্থীরা, অভিভাবকরা। সংগীত পরিবেশনা করে মৌলভীবাজার সাংস্কৃতিক সংসদ-মৌসাস ও জলপ্রপাত সাংস্কৃতিক সংসদ। জেলা বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রায় চার শত জিপিএ৫ প্রাপ্ত শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা প্রদান করা হয়।

নবীগঞ্জে পেট্রল ঢেলে পুড়িয়ে দেওয়া হলো ৪৫টি ছাগল, সর্বস্ব হারিয়ে বাকরুদ্ধ কৃষক

আপডেট সময় ০৪:৪৮:৫৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ১০ মে ২০২৫

হবিগঞ্জ জেলার নবীগঞ্জ উপজেলার ইনাতগঞ্জ ইউনিয়নের কইখাই গ্রামে ঘটেছে এক হৃদয়বিদারক ও পৈশাচিক ঘটনা। গতকাল শুক্রবার ভোররাতে অজ্ঞাত দুর্বৃত্তরা কৃষক ফয়জুল হকের ছাগলের খামারে পেট্রল ঢেলে আগুন ধরিয়ে দেয়। মুহূর্তেই আগুন ছড়িয়ে পড়ে। পুড়ে ছাই হয়ে যায় খামারে থাকা প্রায় ৪৫টি ছাগল।
ফয়জুল হক জীবনের সব সঞ্চয় বিনিয়োগ করে নিজের বাড়িতে গড়ে তুলেছিলেন এই ছাগলের ফার্ম। স্বপ্ন দেখেছিলেন স্বাবলম্বী হওয়ার। কিন্তু এক রাতের আগুনে পুড়ে ছাই হয়ে গেল তার স্বপ্ন, তার শ্রম, তার ভবিষ্যৎ।
খামারটি বসত ঘর থেকে কিছুটা দূরে ছিল, তাই বড় ধরনের প্রাণহানি না ঘটলেও, ছাগলঘরটি সম্পূর্ণ ভস্মীভূত হয়। ঘটনার সময় পরিবার ঘুমিয়ে ছিলেন। পরে আগুন দেখতে পেরে চিৎকার করলে গ্রামের লোকজন এসে আগুন নিবান। আর ততক্ষণে পুড়ে মরে যায় সব ছাগল।
এ ঘটনায় পুরো এলাকায় নেমে এসেছে শোক ও ক্ষোভের ছায়া। এলাকাবাসী বলেন, যারা এমন নৃশংসভাবে নিরীহ প্রাণীদের পুড়িয়ে হত্যা করতে পারে, তারা মানুষরূপী পশু ছাড়া আর কিছুই নয়।তাছাড়া,ফেসবুকসহ বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে চলছে তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা। অনেকে এ ঘটনাকে প্রতিহিংসামূলক আখ্যা দিয়ে দ্রুত অপরাধীদের চিহ্নিত করে শাস্তির দাবি জানিয়েছেন।
স্থানীয় প্রশাসন ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে এবং ঘটনার তদন্ত চলছে বলে জানানো হয়েছে।
অশ্রুসিক্ত চোখে ফয়জুল হক বললেন, চোখে স্বপ্ন ছিল, ছাগলগুলোই ছিল আমার ভরসা… সব পুড়ে ছাই হয়ে গেল। এখন আমি কী করব।এমন মর্মান্তিক ঘটনায় জড়িতদের দ্রুত বিচার এবং ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে সরকারি সহায়তা প্রদানের দাবি জানিয়েছেন এলাকাবাসী ও সচেতন মহল।