ঢাকা ০৭:০৫ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৪ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

এক সড়কের জন্য দুর্ভোগে পাঁচ গ্রামের মানুষ

চুনারুঘাট (হবিগঞ্জ)প্রতিনিধি

হবিগঞ্জ জেলার চুনারুঘাট উপজেলার মিরাশী ও রামীগাও ইইনিয়নের মধ্যবর্তী জলিলপুর- নোয়াবাদ রাস্তায় যান চলাচল ও জন চলাচলে অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। প্রতিদিন ওই এলাকার শত শত মানুষের চলাচলের একমাত্র রাস্তা এটি।

জলিলপুর, নোয়াবাদ, কমলপুর, শাহাপুর, কুমার কাদা ও কালামানিকসার লোকজন এই রাস্তা দিয়ে চলাচল করে। প্রচুর বৃষ্টির কারনে এ রাস্তাটি কাদাময় হয়ে পড়েছে। দেখলে মনে হয় যেনো কৃষি আবাদ জমি।

স্থানীয় ভোলারজুম বাজারে আসতে হলেই এলাকার মানুষের চরম দূর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। এই রাস্তাটি জলিলপুর শাহী ঈদগাহ হতে নোয়াবাদ হয়ে আদর্শ লালকেয়ার হয়ে হিমালিয়া বাজার পর্যন্ত অবস্থান করছে।

স্থানীয় টমটম ড্রাইভার মোঃ শাজাহান বলেন, এই রাস্তা দিয়ে যাতায়াতে আমাদের খুব কষ্ট হয়। এই রাস্তা দিয়ে গাড়ি নিয়ে যাওয়া দূরের কথা পায়ে হেঁটেও যাইতে পারি না।

এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আয়েশা আক্তার বলেন, খানাখন্দভরা এই রাস্তা যথা শীঘ্রই স্থায়ীভাবে পাকাকরণের উদ্যোগ নেওয়া হবে।

এদিকে স্থানীয় ভূক্তভোগী এলাকাবাসী জরুরী ভিত্তিতে রাস্তাটি প্রাথমিক চলাচলে উপযোগী করে স্থায়ীভাবে রাস্তা পাকাকরণের দাবী জানিয়েছেন।

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

আপডেট সময় ০৬:১৫:৩১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৮ জুন ২০২৪
২২ বার পড়া হয়েছে

এক সড়কের জন্য দুর্ভোগে পাঁচ গ্রামের মানুষ

আপডেট সময় ০৬:১৫:৩১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৮ জুন ২০২৪

হবিগঞ্জ জেলার চুনারুঘাট উপজেলার মিরাশী ও রামীগাও ইইনিয়নের মধ্যবর্তী জলিলপুর- নোয়াবাদ রাস্তায় যান চলাচল ও জন চলাচলে অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। প্রতিদিন ওই এলাকার শত শত মানুষের চলাচলের একমাত্র রাস্তা এটি।

জলিলপুর, নোয়াবাদ, কমলপুর, শাহাপুর, কুমার কাদা ও কালামানিকসার লোকজন এই রাস্তা দিয়ে চলাচল করে। প্রচুর বৃষ্টির কারনে এ রাস্তাটি কাদাময় হয়ে পড়েছে। দেখলে মনে হয় যেনো কৃষি আবাদ জমি।

স্থানীয় ভোলারজুম বাজারে আসতে হলেই এলাকার মানুষের চরম দূর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। এই রাস্তাটি জলিলপুর শাহী ঈদগাহ হতে নোয়াবাদ হয়ে আদর্শ লালকেয়ার হয়ে হিমালিয়া বাজার পর্যন্ত অবস্থান করছে।

স্থানীয় টমটম ড্রাইভার মোঃ শাজাহান বলেন, এই রাস্তা দিয়ে যাতায়াতে আমাদের খুব কষ্ট হয়। এই রাস্তা দিয়ে গাড়ি নিয়ে যাওয়া দূরের কথা পায়ে হেঁটেও যাইতে পারি না।

এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আয়েশা আক্তার বলেন, খানাখন্দভরা এই রাস্তা যথা শীঘ্রই স্থায়ীভাবে পাকাকরণের উদ্যোগ নেওয়া হবে।

এদিকে স্থানীয় ভূক্তভোগী এলাকাবাসী জরুরী ভিত্তিতে রাস্তাটি প্রাথমিক চলাচলে উপযোগী করে স্থায়ীভাবে রাস্তা পাকাকরণের দাবী জানিয়েছেন।