ঢাকা ১০:৩৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৪ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

মামুনুল হকের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা

শায়েস্তাগঞ্জের বাণী ডেস্ক ,

হেফাজতে ইসলামের সাবেক নেতা মাওলানা মামুনুল হকের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছে নারায়ণগঞ্জ নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল।

মঙ্গলবার (২৫ জুন) দুপুরে ট্রাইব্যুনালের বিচারক নাজমুল হক শ্যামল এ আদেশ দেন।

মামুনুল হকের আইনজীবী একেএম ওমর ফারুক বলেন, নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁ থানায় দায়ের করা ধর্ষণ মামলায় আদালত এ পরোয়ানা জারি করেছেন।

২০২১ সালের ৩ এপ্রিল নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ের রয়েল রিসোর্টে এক নারীর সঙ্গে হেফাজত নেতা মাওলানা মামুনুল হককে অবরুদ্ধ করেন স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা। পরে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে তাদের জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করে। খবর পেয়ে হেফাজতের স্থানীয় নেতাকর্মীরা রিসোর্টে গিয়ে ভাঙচুর চালিয়ে তাকে ছিনিয়ে নিয়ে যান। ১৫ দিন পর ১৮ এপ্রিল ওই মাদরাসা থেকে মাওলানা মামুনুল হককে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।

পরে ৩০ এপ্রিল সোনারগাঁ থানায় তার বিরুদ্ধে বিয়ের প্রলোভনে ধর্ষণের মামলা করেন তার সঙ্গে রিসোর্টে অবরুদ্ধ হওয়া নারী। যদিও ওই নারীকে তার দ্বিতীয় স্ত্রী দাবি করে আসছেন মামুনুল হক। এরপর ওই মাসেই দেশের বিভিন্ন স্থানে তার বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহসহ অর্ধশতাধিক মামলা হয়। পরে সেসব মামলায় তাকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়।

সবশেষ, গত ৩ মে জামিনে কারামুক্ত হন মাওলানা মামুনুল হক।

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

আপডেট সময় ০৫:২৫:২১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৫ জুন ২০২৪
২৬ বার পড়া হয়েছে

মামুনুল হকের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা

আপডেট সময় ০৫:২৫:২১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৫ জুন ২০২৪

হেফাজতে ইসলামের সাবেক নেতা মাওলানা মামুনুল হকের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছে নারায়ণগঞ্জ নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল।

মঙ্গলবার (২৫ জুন) দুপুরে ট্রাইব্যুনালের বিচারক নাজমুল হক শ্যামল এ আদেশ দেন।

মামুনুল হকের আইনজীবী একেএম ওমর ফারুক বলেন, নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁ থানায় দায়ের করা ধর্ষণ মামলায় আদালত এ পরোয়ানা জারি করেছেন।

২০২১ সালের ৩ এপ্রিল নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ের রয়েল রিসোর্টে এক নারীর সঙ্গে হেফাজত নেতা মাওলানা মামুনুল হককে অবরুদ্ধ করেন স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা। পরে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে তাদের জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করে। খবর পেয়ে হেফাজতের স্থানীয় নেতাকর্মীরা রিসোর্টে গিয়ে ভাঙচুর চালিয়ে তাকে ছিনিয়ে নিয়ে যান। ১৫ দিন পর ১৮ এপ্রিল ওই মাদরাসা থেকে মাওলানা মামুনুল হককে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।

পরে ৩০ এপ্রিল সোনারগাঁ থানায় তার বিরুদ্ধে বিয়ের প্রলোভনে ধর্ষণের মামলা করেন তার সঙ্গে রিসোর্টে অবরুদ্ধ হওয়া নারী। যদিও ওই নারীকে তার দ্বিতীয় স্ত্রী দাবি করে আসছেন মামুনুল হক। এরপর ওই মাসেই দেশের বিভিন্ন স্থানে তার বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহসহ অর্ধশতাধিক মামলা হয়। পরে সেসব মামলায় তাকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়।

সবশেষ, গত ৩ মে জামিনে কারামুক্ত হন মাওলানা মামুনুল হক।