ঢাকা ০৯:০০ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৫ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

শেখ হাসিনার ঘনিষ্ঠ সাবেক সেনা কর্মকর্তা জিয়াউল গ্রেফতার

শায়েস্তাগঞ্জের বাণী ডেস্ক ,

নিউমার্কেট থানার হত্যা মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ঘনিষ্ঠ অব্যাহতি পাওয়া সাবেক সেনা কর্মকর্তা জিয়াউল আহসান গ্রেফতার হয়েছেন।

নিউ মার্কেট থানার ওসি আমিনুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

বৃহস্পতিবার (১৫ আগস্ট) রাতে ঢাকার খিলক্ষেত এলাকা থেকে জিয়াউল আহসানকে গ্রেপ্তার করা হয়। আজ শুক্রবার সকালে তাকে মিন্টো রোডের ডিবি কার্যালয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।
জানা গেছে, গত ১৬ জুলাই বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় ছয় জন নিহতের ঘটনায় নিউমার্কেট থানা পুলিশ সন্দেহভাজন অজ্ঞাতনামা বেশ কয়েকজন লোকের নামে একটি মামলা দায়ের করেন। ওই মামলায় পুলিশ মেজর জেনারেল (অবসরপ্রাপ্ত) জিয়াউল আহসানের সম্পৃক্ততার অভিযোগ পান।

এ প্রেক্ষিতে সেনা হেফাজতে থাকা মেজর জেনারেল অবসরপ্রাপ্ত জিয়াউল আহসানকে যথাযথ আইনি প্রক্রিয়া অনুসরণ করে সেনাবাহিনী পুলিশের কাছে হস্তান্তর করেন। এর আগে গত ৬ আগস্ট মেজর জিয়াউল আহসানকে চাকরি থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়।

মেজর জেনারেল জিয়াউল আহসান ন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন মনিটরিং সেন্টারের (এনটিএমসি) মহাপরিচালক ছিলেন।

তিনি ২০২২ সাল থেকে এনটিএমসির মহাপরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছিলেন। এর আগে তিনি ওই কোম্পানির পরিচালক ছিলেন।

২০০৯ সালের র‌্যাব-২ এর সহঅধিনায়ক হন জিয়াউল আহসান। একই বছর তিনি লেফটেন্যান্ট কর্নেল পদে পদোন্নতি পান এবং র‌্যাব সদর দপ্তরের গোয়েন্দা শাখার পরিচালক নিযুক্ত হন। সে সময় থেকেই তাকে নিয়ে নানা বিতর্কের সৃষ্টি হয়।

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

আপডেট সময় ০৪:৫২:৩৪ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৬ অগাস্ট ২০২৪
১১ বার পড়া হয়েছে

শেখ হাসিনার ঘনিষ্ঠ সাবেক সেনা কর্মকর্তা জিয়াউল গ্রেফতার

আপডেট সময় ০৪:৫২:৩৪ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৬ অগাস্ট ২০২৪

নিউমার্কেট থানার হত্যা মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ঘনিষ্ঠ অব্যাহতি পাওয়া সাবেক সেনা কর্মকর্তা জিয়াউল আহসান গ্রেফতার হয়েছেন।

নিউ মার্কেট থানার ওসি আমিনুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

বৃহস্পতিবার (১৫ আগস্ট) রাতে ঢাকার খিলক্ষেত এলাকা থেকে জিয়াউল আহসানকে গ্রেপ্তার করা হয়। আজ শুক্রবার সকালে তাকে মিন্টো রোডের ডিবি কার্যালয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।
জানা গেছে, গত ১৬ জুলাই বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় ছয় জন নিহতের ঘটনায় নিউমার্কেট থানা পুলিশ সন্দেহভাজন অজ্ঞাতনামা বেশ কয়েকজন লোকের নামে একটি মামলা দায়ের করেন। ওই মামলায় পুলিশ মেজর জেনারেল (অবসরপ্রাপ্ত) জিয়াউল আহসানের সম্পৃক্ততার অভিযোগ পান।

এ প্রেক্ষিতে সেনা হেফাজতে থাকা মেজর জেনারেল অবসরপ্রাপ্ত জিয়াউল আহসানকে যথাযথ আইনি প্রক্রিয়া অনুসরণ করে সেনাবাহিনী পুলিশের কাছে হস্তান্তর করেন। এর আগে গত ৬ আগস্ট মেজর জিয়াউল আহসানকে চাকরি থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়।

মেজর জেনারেল জিয়াউল আহসান ন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন মনিটরিং সেন্টারের (এনটিএমসি) মহাপরিচালক ছিলেন।

তিনি ২০২২ সাল থেকে এনটিএমসির মহাপরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছিলেন। এর আগে তিনি ওই কোম্পানির পরিচালক ছিলেন।

২০০৯ সালের র‌্যাব-২ এর সহঅধিনায়ক হন জিয়াউল আহসান। একই বছর তিনি লেফটেন্যান্ট কর্নেল পদে পদোন্নতি পান এবং র‌্যাব সদর দপ্তরের গোয়েন্দা শাখার পরিচালক নিযুক্ত হন। সে সময় থেকেই তাকে নিয়ে নানা বিতর্কের সৃষ্টি হয়।