ঢাকা ১০:১৯ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৮ অক্টোবর ২০২৪, ৩ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

শান্তিতে নোবেল পেল জাপানি প্রতিষ্ঠান নিহন হিদানকিও

আন্তর্জাতিক ডেস্ক

চলতি বছর শান্তিতে নোবেল পুরস্কার লাভ করেছে জাপানি সংগঠন নিহোন হিদানকিও। শুক্রবার (১১ অক্টোবর) স্থানীয় সময় সকাল ১১টায় এবং বাংলাদেশ সময় বিকেল ৩টায় নরওয়ের রাজধানী অসলোর নোবেল ইনস্টিটিউট থেকে বিজয়ীর নাম ঘোষণা করা হয়।

নোবেল কমিটি জানিয়েছে, সংগঠনটিকে পরমাণু অস্ত্রমুক্ত বিশ্ব গড়ার উদ্যোগ ও প্রচারণার জন্য এই পুরস্কার দেওয়া হয়েছে। নিহোন হিদানকিও একটি পরমাণু অস্ত্র-বিরোধী সংগঠন, যা হিরোশিমা ও নাগাসাকির পারমাণবিক হামলায় বেঁচে থাকা ব্যক্তিদের নিয়ে কাজ করে।

১৯৪৫ সালে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় জাপানের হিরোশিমা ও নাগাসাকির পারমাণবিক বোমা হামলায় যারা বেঁচে যান বা কোনো ভাবে প্রভাবিত হয়েছেন, তাদেরকে সামগ্রিকভাবে ‘হিবাকুশা’ বলা হয়। মূলত হিবাকুশাদের নিয়েই কাজ করে এই সংগঠনটি।

সংগঠনটির অপর অর্জন হিসেবে নোবেল কমিটি উল্লেখ করে, তারা এই বিপর্যয়কে নিজের চোখে দেখে আসা প্রত্যক্ষদর্শীদের বয়ান সবার সামনে তুলে ধরেছেন, যা থেকে বিশ্ববাসী বুঝতে পেরেছে, এ ধরনের অস্ত্র আর কখনোই ব্যবহার করা উচিত হবে না।

এবার শান্তিতে নোবেল পুরস্কারের জন্য মোট ২৮৬ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের নাম নিবন্ধন করেছিল নরওয়েজিয়ান নোবেল ইনস্টিটিউট। যার মধ্যে ১৯৭ জন ব্যক্তি ও ৮৯ টি প্রতিষ্ঠানের নাম ছিল।

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

আপডেট সময় ০৭:২৮:৫২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১১ অক্টোবর ২০২৪
৮ বার পড়া হয়েছে

শান্তিতে নোবেল পেল জাপানি প্রতিষ্ঠান নিহন হিদানকিও

আপডেট সময় ০৭:২৮:৫২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১১ অক্টোবর ২০২৪

চলতি বছর শান্তিতে নোবেল পুরস্কার লাভ করেছে জাপানি সংগঠন নিহোন হিদানকিও। শুক্রবার (১১ অক্টোবর) স্থানীয় সময় সকাল ১১টায় এবং বাংলাদেশ সময় বিকেল ৩টায় নরওয়ের রাজধানী অসলোর নোবেল ইনস্টিটিউট থেকে বিজয়ীর নাম ঘোষণা করা হয়।

নোবেল কমিটি জানিয়েছে, সংগঠনটিকে পরমাণু অস্ত্রমুক্ত বিশ্ব গড়ার উদ্যোগ ও প্রচারণার জন্য এই পুরস্কার দেওয়া হয়েছে। নিহোন হিদানকিও একটি পরমাণু অস্ত্র-বিরোধী সংগঠন, যা হিরোশিমা ও নাগাসাকির পারমাণবিক হামলায় বেঁচে থাকা ব্যক্তিদের নিয়ে কাজ করে।

১৯৪৫ সালে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় জাপানের হিরোশিমা ও নাগাসাকির পারমাণবিক বোমা হামলায় যারা বেঁচে যান বা কোনো ভাবে প্রভাবিত হয়েছেন, তাদেরকে সামগ্রিকভাবে ‘হিবাকুশা’ বলা হয়। মূলত হিবাকুশাদের নিয়েই কাজ করে এই সংগঠনটি।

সংগঠনটির অপর অর্জন হিসেবে নোবেল কমিটি উল্লেখ করে, তারা এই বিপর্যয়কে নিজের চোখে দেখে আসা প্রত্যক্ষদর্শীদের বয়ান সবার সামনে তুলে ধরেছেন, যা থেকে বিশ্ববাসী বুঝতে পেরেছে, এ ধরনের অস্ত্র আর কখনোই ব্যবহার করা উচিত হবে না।

এবার শান্তিতে নোবেল পুরস্কারের জন্য মোট ২৮৬ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের নাম নিবন্ধন করেছিল নরওয়েজিয়ান নোবেল ইনস্টিটিউট। যার মধ্যে ১৯৭ জন ব্যক্তি ও ৮৯ টি প্রতিষ্ঠানের নাম ছিল।